বিশ্বজমিন
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সর্বোচ্চ সম্মাননা পেলেন মোদি
মানবজমিন ডেস্ক
২৪ আগস্ট ২০১৯, শনিবার, ৬:৩৮ পূর্বাহ্ন
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সর্বোচ্চ সম্মাননা অর্ডার অব জায়েদ পেলেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শনিবার তাকে এ মেডেল পরিয়ে দেন আরব আমিরাতের ক্রাউন প্রিন্স শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। রাজধানী আবু ধাবিতে মোদিকে সম্মাননা জানাতে বড় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় আমিরাত সরকারের পক্ষ থেকে। এ খবর দিয়েছে আল-জাজিরা।
শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম প্রেসিডেন্ট। তার ছবি খোদাই করা ওই মেডেলটি দেশটির সর্বোচ্চ সম্মাননা। মোদিকে এটি পরিয়ে দিয়ে ক্রাউন প্রিন্স তার সঙ্গে করমর্দন করেন। এসময় মোদিকে তিনি বলেন, আপনিই এই সম্মানের যোগ্য। এরপর দুই নেতাকে ছবি তোলার জন্য পোজ দিতে দেখা যায়।
এর আগে শেখ মোহাম্মদ বিন আল নাহিয়ান এক টুইট বার্তায়, মোদিকে এই সম্মাননা দেয়ায় আগ্রহের কথা জানিয়েছিলেন। এতে তিনি মোদিকে নিজের প্রিয় বন্ধু হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, ভারতের সঙ্গে আরব আমিরাতের যে ঐতিহাসিক স¤পর্ক আছে তা মোদির মত ব্যক্তির মাধ্যমে আরো শক্তিশালী হয়ে উঠছে।
এদিকে মোদিকে সর্বোচ্চ সম্মাননা দেয়া নিয়ে সমালোচনাও হচ্ছে। ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে মোদি সরকারের পদক্ষেপ নিয়ে যখন তুমুল বিতর্ক চলছে তখন তাকে এত বড় রাষ্ট্রীয় সম্মাননাকে মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাহীনতার অভাব হিসেবেই দেখছেন কোনো কোনো বিশ্লেষক। যদিও কাশ্মীর ইস্যুতে মোদি সরকারের সিদ্ধান্তকে প্রথম থেকেই সমর্থন দিয়েছে আরব আমিরাত। দেশটি একে ভারতের অভ্যন্তরীন ইস্যু হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
বৈরুতভিত্তিক মানবাধিকার কর্মী সামাহ হাদিদ বলেন, যখন আরব রাষ্ট্রগুলো মোদি সরকারের সঙ্গে সখ্যতা গভীর করতে সচেষ্ট তখন ভারতে মানবাধিকারের কথা ভুলে যাচ্ছে। ভারত শুধু আন্তর্জাতিক আইনকে অমান্য করছে তা নয়, এটি মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর সমর্থন পাচ্ছে। এর আগে এক খোলা চিঠিতে মোদিকে এই সম্মাননা না দিতে আরব আমিরাত সরকারের কাছে আবেদন জানান বৃটিশ আইনপ্রনেতা নাজ শাহ। উল্লেখ্য, আরব আমিরাত থেকে এরপর বাহরাইন সফরে যাচ্ছেন মোদি।
শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম প্রেসিডেন্ট। তার ছবি খোদাই করা ওই মেডেলটি দেশটির সর্বোচ্চ সম্মাননা। মোদিকে এটি পরিয়ে দিয়ে ক্রাউন প্রিন্স তার সঙ্গে করমর্দন করেন। এসময় মোদিকে তিনি বলেন, আপনিই এই সম্মানের যোগ্য। এরপর দুই নেতাকে ছবি তোলার জন্য পোজ দিতে দেখা যায়।
এর আগে শেখ মোহাম্মদ বিন আল নাহিয়ান এক টুইট বার্তায়, মোদিকে এই সম্মাননা দেয়ায় আগ্রহের কথা জানিয়েছিলেন। এতে তিনি মোদিকে নিজের প্রিয় বন্ধু হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, ভারতের সঙ্গে আরব আমিরাতের যে ঐতিহাসিক স¤পর্ক আছে তা মোদির মত ব্যক্তির মাধ্যমে আরো শক্তিশালী হয়ে উঠছে।
এদিকে মোদিকে সর্বোচ্চ সম্মাননা দেয়া নিয়ে সমালোচনাও হচ্ছে। ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে মোদি সরকারের পদক্ষেপ নিয়ে যখন তুমুল বিতর্ক চলছে তখন তাকে এত বড় রাষ্ট্রীয় সম্মাননাকে মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাহীনতার অভাব হিসেবেই দেখছেন কোনো কোনো বিশ্লেষক। যদিও কাশ্মীর ইস্যুতে মোদি সরকারের সিদ্ধান্তকে প্রথম থেকেই সমর্থন দিয়েছে আরব আমিরাত। দেশটি একে ভারতের অভ্যন্তরীন ইস্যু হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
বৈরুতভিত্তিক মানবাধিকার কর্মী সামাহ হাদিদ বলেন, যখন আরব রাষ্ট্রগুলো মোদি সরকারের সঙ্গে সখ্যতা গভীর করতে সচেষ্ট তখন ভারতে মানবাধিকারের কথা ভুলে যাচ্ছে। ভারত শুধু আন্তর্জাতিক আইনকে অমান্য করছে তা নয়, এটি মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর সমর্থন পাচ্ছে। এর আগে এক খোলা চিঠিতে মোদিকে এই সম্মাননা না দিতে আরব আমিরাত সরকারের কাছে আবেদন জানান বৃটিশ আইনপ্রনেতা নাজ শাহ। উল্লেখ্য, আরব আমিরাত থেকে এরপর বাহরাইন সফরে যাচ্ছেন মোদি।