খেলা
১ উইকেট চাই তাইজুলের
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৪ আগস্ট ২০১৯, শনিবার, ৮:৪১ পূর্বাহ্ন
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৫ই সেপ্টেম্বর টেস্ট খেলতে নামছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় এই ম্যাচে এক উইকেট পেলে তাইজুল ইসলাম গড়ে ফেলবেন দারুণ এক কীর্তি। বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে দ্রুততম ১০০ উইকেট নেয়ার রেকর্ডে তাইজুল পেছনে ফেলবেন অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানকে। ২৮ টেস্টে ১০০ উইকেট নিয়েছিলেন সাকিব। যেখানে ২৪ টেস্টে তাইজুলের উইকেট ৯৯টি। অবশ্য রেকর্ড নিয়ে ভাবছেন না তাইজুল। গতকাল সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘এসব মাথায় থাকে, আবার থাকেও না। যখন মাঠে নামি এক উইকেটের জন্য নামি না। নামলে ৫-৬ উইকেট পেতেই নামি। এক উইকেট নিয়ে চিন্তা করছি না। কপালে থাকলে হবে। আমি চিন্তা করছি ভালো বোলিং করে দলকে কীভাবে সহায়তা করা যায়।’
তবে তাইজুল সাকিবকেই এগিয়ে রাখছেন। কেন এগিয়ে রাখছেন সেটিও ব্যাখ্যা করলেন এই বাঁহাতি স্পিনার, ‘সাকিব ভাই না থাকলে কঠিন হয়ে যায়। তিনি এত অভিজ্ঞ, বিশ্বের এক নম্বর অলরাউন্ডার। তিনি যখন বোলিং করেন, ব্যাটসম্যানরা তাকে খুব সাবধানে খেলে। আমরা যারা অন্য প্রান্তে বোলিং করি তাদের কাজটা একটু সহজ হয়ে যায়। সাকিব ভাই দলে যোগ দিচ্ছেন। বাংলাদেশ দলের জন্য এটা খুশির সংবাদ। আমার লক্ষ্য থাকবে জুটি গড়ে সাকিব ভাইকে সহায়তা করে যতটা ভালো করা যায়।’
গত ৩-৪ বছর ধরে ঘরের মাঠে স্পিন সহায়ক উইকেটে টেস্ট খেলে সাফল্য পেয়েছে বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের বিপক্ষেও কী একই পথে হাঁটবে তারা? কারণ আফগানিস্তানের স্পিন আক্রমণ বেশ সমীহ জাগানো। লেগস্পিনার রশিদ খান ও কায়েস আহমেদ জুটি ভোগাতে পারে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের। তাইজুল বলেন, ‘আফগানিস্তানকে এখন আর ছোট দল বলতে পারবেন না।’
রশিদ-কায়েসদের জবাব দেয়ার জন্য বাংলাদেশের মূল ভরসা সাকিব-তাইজুল। উইকেট যেমনই হোক ভালো বোলিং করা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন তাইজুল। তিনি বলেন, আমাদের এখনো জানানো হয়নি। তবে যে উইকেট দেওয়া হোক স্পিন কিংবা ন্যাড়া, ভালো বোলিং তো করতে হবে। সে অনুযায়ী আমাদের তৈরি হতে হবে। এ টেস্টে যারা ভালো খেলবে তারা জিতবে। আমরা যেহেতু দেশের মাঠে খেলব চেষ্টা করবো সিরিজ জেতার।
তবে তাইজুল সাকিবকেই এগিয়ে রাখছেন। কেন এগিয়ে রাখছেন সেটিও ব্যাখ্যা করলেন এই বাঁহাতি স্পিনার, ‘সাকিব ভাই না থাকলে কঠিন হয়ে যায়। তিনি এত অভিজ্ঞ, বিশ্বের এক নম্বর অলরাউন্ডার। তিনি যখন বোলিং করেন, ব্যাটসম্যানরা তাকে খুব সাবধানে খেলে। আমরা যারা অন্য প্রান্তে বোলিং করি তাদের কাজটা একটু সহজ হয়ে যায়। সাকিব ভাই দলে যোগ দিচ্ছেন। বাংলাদেশ দলের জন্য এটা খুশির সংবাদ। আমার লক্ষ্য থাকবে জুটি গড়ে সাকিব ভাইকে সহায়তা করে যতটা ভালো করা যায়।’
গত ৩-৪ বছর ধরে ঘরের মাঠে স্পিন সহায়ক উইকেটে টেস্ট খেলে সাফল্য পেয়েছে বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের বিপক্ষেও কী একই পথে হাঁটবে তারা? কারণ আফগানিস্তানের স্পিন আক্রমণ বেশ সমীহ জাগানো। লেগস্পিনার রশিদ খান ও কায়েস আহমেদ জুটি ভোগাতে পারে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের। তাইজুল বলেন, ‘আফগানিস্তানকে এখন আর ছোট দল বলতে পারবেন না।’
রশিদ-কায়েসদের জবাব দেয়ার জন্য বাংলাদেশের মূল ভরসা সাকিব-তাইজুল। উইকেট যেমনই হোক ভালো বোলিং করা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন তাইজুল। তিনি বলেন, আমাদের এখনো জানানো হয়নি। তবে যে উইকেট দেওয়া হোক স্পিন কিংবা ন্যাড়া, ভালো বোলিং তো করতে হবে। সে অনুযায়ী আমাদের তৈরি হতে হবে। এ টেস্টে যারা ভালো খেলবে তারা জিতবে। আমরা যেহেতু দেশের মাঠে খেলব চেষ্টা করবো সিরিজ জেতার।