অনলাইন
ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ : শিক্ষক বরখাস্ত
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
২২ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১:৪৪ পূর্বাহ্ন
লক্ষ্মীপুরে নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছে শিক্ষকের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত লিটন চন্দ্র সরকার কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের শিক্ষক। এ ঘটনায় তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রতিষ্ঠানের উপাধ্যক্ষ মো. মির্জা ফিরোজ হাসানকে প্রধানকে করে দুই সদস্য একটি তদন্ত কমিট গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্য হলেন, প্রতিষ্ঠানের চীফ ইনস্ট্রাক্টর ইলেকট্রনিক্্র মো. আরিফুর রহমান। এই কমিটি আগামী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়ার কথা রয়েছে। এর আগে বুধবার দুপুরে এ ঘটনার বিচার চেয়ে অধ্যক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন ওই ছাত্রীর অভিভাবক।
ওই ছাত্রীর স্বজনরা জানায়, দীর্ঘদিন ধরে ওই ছাত্রীকে বাসায় প্রাইভেট পড়াতেন শিক্ষক লিটন চন্দ্র সরকার। খাতায় বেশি নাম্বর দেয়ার কথা বলে ছাত্রীকে বিভিন্ন সময় যৌন নিপীড়ন করে আসছিল ওই শিক্ষক। একপর্যায়ে বিষয়টি পরিবারকে জানায় ওই ছাত্রী। এ ঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত করে অভিযুক্ত শিক্ষক লিটন চন্দ্র সরকারের বিচার চেয়েছেন অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা।
তবে প্রতিষ্ঠানের কেউ কেউ অভিযুক্ত শিক্ষককে বাঁচাতে বিষয়টি ধামা-চাপা দেয়ার চেষ্টা ও আশ্রয়-প্রশয় দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত শিক্ষক লিটন চন্দ্র সরকার সাময়িক বরখাস্তের বিষয়টি নিশ্চিত করে এ প্রতিবেদককে বলেন, একটি পক্ষ ওই ছাত্রীকে দিয়ে ষড়যন্ত্র করছেন। তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার।
অপরদিকে প্রতিষ্ঠানের উপাধ্যক্ষ মির্জা ফিরোজ হাসান অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে শুনেছি। তবে এখন অফিসিয়াল আদেশ পাইনি। আদেশ পেলে কাজ শুরু করা হবে।
এ বিষয়ে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রতিষ্ঠানের উপাধ্যক্ষ মো. মির্জা ফিরোজ হাসানকে প্রধানকে করে দুই সদস্য একটি তদন্ত কমিট গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্য হলেন, প্রতিষ্ঠানের চীফ ইনস্ট্রাক্টর ইলেকট্রনিক্্র মো. আরিফুর রহমান। এই কমিটি আগামী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়ার কথা রয়েছে। এর আগে বুধবার দুপুরে এ ঘটনার বিচার চেয়ে অধ্যক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন ওই ছাত্রীর অভিভাবক।
ওই ছাত্রীর স্বজনরা জানায়, দীর্ঘদিন ধরে ওই ছাত্রীকে বাসায় প্রাইভেট পড়াতেন শিক্ষক লিটন চন্দ্র সরকার। খাতায় বেশি নাম্বর দেয়ার কথা বলে ছাত্রীকে বিভিন্ন সময় যৌন নিপীড়ন করে আসছিল ওই শিক্ষক। একপর্যায়ে বিষয়টি পরিবারকে জানায় ওই ছাত্রী। এ ঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত করে অভিযুক্ত শিক্ষক লিটন চন্দ্র সরকারের বিচার চেয়েছেন অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা।
তবে প্রতিষ্ঠানের কেউ কেউ অভিযুক্ত শিক্ষককে বাঁচাতে বিষয়টি ধামা-চাপা দেয়ার চেষ্টা ও আশ্রয়-প্রশয় দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত শিক্ষক লিটন চন্দ্র সরকার সাময়িক বরখাস্তের বিষয়টি নিশ্চিত করে এ প্রতিবেদককে বলেন, একটি পক্ষ ওই ছাত্রীকে দিয়ে ষড়যন্ত্র করছেন। তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার।
অপরদিকে প্রতিষ্ঠানের উপাধ্যক্ষ মির্জা ফিরোজ হাসান অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে শুনেছি। তবে এখন অফিসিয়াল আদেশ পাইনি। আদেশ পেলে কাজ শুরু করা হবে।