এক্সক্লুসিভ
হাইকোর্টে ফের ওসি মোয়াজ্জেমের জামিন আবেদন
স্টাফ রিপোর্টার
২২ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:১৭ পূর্বাহ্ন
ফেনীর নুসরাত জাহান রাফির বক্তব্য ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে দায়ের করা তথ্য প্রযুক্তি আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন হাইকোর্টে ফের জামিন আবেদন করেছেন। জামিন আবেদন করেন তার আইনজীবী রানা কাওসার। গতকাল বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে জামিন আবেদন শুনানির জন্য উপস্থাপন করা হয়। আদালত শুনানি নট টুডে করা হয়। গত ৯ই জুলাই গ্রেপ্তারের আগে ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেছিলেন। সেই আবেদন উত্থাপিতি হয়নি মর্মে খারিজ করা হয়েছিল। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় ফেনীর সোনাগাজী থানার সাবেক ওসি মোয়াজ্জেম হোসেনের জামিন আবেদন উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করেছিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি মো. মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ। এর পর গতকাল আবারো জামিন আবেদন করার পর হাইকোর্ট জামিন আবেদনটি শুনানি না করে নট টুডে করে আদেশ দেন।
গত ১৫ই এপ্রিল সোনাগাজী মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (প্রত্যাহার হওয়া) মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার আবেদন করেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। আদালত তার জবানবন্দি নিয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এর ২৬, ২৯ ও ৩১ ধারায় করা অভিযোগটি পিটিশন মামলা হিসেবে গ্রহণ করেন। পরে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দেন আদালত। গত ২৭ মার্চ নুসরাত জাহান রাফিকে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ উদ দৌলা যৌন নিপীড়ন করেন। এমন অভিযোগ উঠলে নুসরাতকে থানায় নিয়ে যান ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন। এ সময় ওসি নিয়ম ভেঙে জেরা করেন এবং নুসরাতের বক্তব্য ভিডিও করেন। পরে তা ফেসবুকে ছেড়ে দেন।
গত ১৫ই এপ্রিল সোনাগাজী মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (প্রত্যাহার হওয়া) মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার আবেদন করেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। আদালত তার জবানবন্দি নিয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এর ২৬, ২৯ ও ৩১ ধারায় করা অভিযোগটি পিটিশন মামলা হিসেবে গ্রহণ করেন। পরে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দেন আদালত। গত ২৭ মার্চ নুসরাত জাহান রাফিকে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ উদ দৌলা যৌন নিপীড়ন করেন। এমন অভিযোগ উঠলে নুসরাতকে থানায় নিয়ে যান ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন। এ সময় ওসি নিয়ম ভেঙে জেরা করেন এবং নুসরাতের বক্তব্য ভিডিও করেন। পরে তা ফেসবুকে ছেড়ে দেন।