অনলাইন
‘ঝুঁকি নিয়েই রোহিঙ্গাদের প্রত্যবাসন শুরু করতে হবে’
তামান্না মোমিন খান
২১ আগস্ট ২০১৯, বুধবার, ৩:৩৫ পূর্বাহ্ন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্ন্তজাতিক সর্ম্পক বিভাগের অধ্যাপক ড. এম শাহিদুজ্জামান বলেছেন, বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থেই রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন শুরু করা প্রয়োজন। রোহিঙ্গারা আমাদের দেশের নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকি, পরিবেশের জন্য ঝুঁকি, সামাজিকভাবেও ঝুঁকি।
তিনি বলেন, যত তাড়াতাড়ি প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া শুরু হবে, ততই ভালো। একবার যদি রোহিঙ্গারা যেতে শুরু করে এবং মিয়ানমারে গিয়ে নিরাপদবোধ করে তাহলে বাকিরাও যেতে আগ্রহী হবে।
মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের এখনও নিরাপত্তার ঝুঁকি রয়েছে উল্লেখ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক বলেন, ঝুঁকি নিয়েই প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। এই ঝুঁকিটুকু নেয়া ছাড়া উপায় নেই। রোহিঙ্গাদের নিরাপদভাবে ফিরে যেতে বর্হিশক্তির সহযোগিতা দরকার বলেও মনে করেন তিনি। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা প্রয়োজন।
ড. শাহিদুজ্জামান বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বার বার বলে আসছে মিয়ানমারে একটি গণহত্যা হয়েছে এবং দেশটির সেনাবাহিনীর বিচার হওয়া উচিৎ। আর্ন্তজাতিক আদালত এর সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছে। তারা একটা বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু করতে চেষ্টা করছে। রোহিঙ্গারা যেন মিয়ানমারে ফিরে গিয়ে নিরাপদে বসবাস করতে পারে সেজন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, পশ্চিমা দেশগুলো এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সরাসরি হস্তক্ষেপ দরকার। যদি প্রয়োজন হয় সীমিতভাবে বলপ্রয়োগ করে আরাকান অঞ্চলটাকে পুরোপুরিভাবে নিরাপদ করার প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে হবে। যদিও এটি সময় সাপেক্ষ। স্বাভাবিকভাবে যদি রোহিঙ্গাদের ফেরত দেয়া না যায়, তবে বাধ্যতামূলক পদক্ষেপ নেয়া ছাড়া কোন উপায় নাই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, যত তাড়াতাড়ি প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া শুরু হবে, ততই ভালো। একবার যদি রোহিঙ্গারা যেতে শুরু করে এবং মিয়ানমারে গিয়ে নিরাপদবোধ করে তাহলে বাকিরাও যেতে আগ্রহী হবে।
মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের এখনও নিরাপত্তার ঝুঁকি রয়েছে উল্লেখ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক বলেন, ঝুঁকি নিয়েই প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। এই ঝুঁকিটুকু নেয়া ছাড়া উপায় নেই। রোহিঙ্গাদের নিরাপদভাবে ফিরে যেতে বর্হিশক্তির সহযোগিতা দরকার বলেও মনে করেন তিনি। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা প্রয়োজন।
ড. শাহিদুজ্জামান বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বার বার বলে আসছে মিয়ানমারে একটি গণহত্যা হয়েছে এবং দেশটির সেনাবাহিনীর বিচার হওয়া উচিৎ। আর্ন্তজাতিক আদালত এর সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছে। তারা একটা বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু করতে চেষ্টা করছে। রোহিঙ্গারা যেন মিয়ানমারে ফিরে গিয়ে নিরাপদে বসবাস করতে পারে সেজন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, পশ্চিমা দেশগুলো এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সরাসরি হস্তক্ষেপ দরকার। যদি প্রয়োজন হয় সীমিতভাবে বলপ্রয়োগ করে আরাকান অঞ্চলটাকে পুরোপুরিভাবে নিরাপদ করার প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে হবে। যদিও এটি সময় সাপেক্ষ। স্বাভাবিকভাবে যদি রোহিঙ্গাদের ফেরত দেয়া না যায়, তবে বাধ্যতামূলক পদক্ষেপ নেয়া ছাড়া কোন উপায় নাই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।