দেশ বিদেশ
এফ আর টাওয়ারের ফারুক গ্রেপ্তার, জামিনে তাসভীর
স্টাফ রিপোর্টার
২০ আগস্ট ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন
নকশা জালিয়াতির মামলায় এফ আর টাওয়ারের মালিক এস এম এইচ আই ফারুককে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল দুপুরে গুলশান এলাকা থেকে দুদকের উপ-পরিচালক আবুবকর সিদ্দিক নেতৃত্বে একটি টিম তাকে গ্রেপ্তার করে। সংস্থার জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচায বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে রোববার এ মামলার আসামি কাসেম ড্রাইসেলের এমডি ও কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির সভাপতি তাসভীর উল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে দুদক। একই ঘটনায় ৩০শে জুলাই রাজউকের সহকারী পরিচালক শাহ মো. সদরুল আলমকেও গ্রেপ্তার করে সংস্থাটি। তবে তাসভীর উল গতকাল আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন।
নকশা জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধভাবে ১৬ থেকে ২৩ তলা ভবন নির্মাণের অভিযোগে এফ আর টাওয়ার মালিক, রাজউকের সাবেক দুই চেয়ারম্যান এবং রূপায়ন গ্রুপের চেয়ারম্যানসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে গত ২৫শে জুন পৃথক দুটি মামলা দায়ের করে দুদক। মামলায় ভুয়া ছাড়পত্রের মাধ্যমে এফআর টাওয়ারের ১৯ তলা থেকে ২৩ তলা নির্মাণ, বন্ধক প্রদান ও বিক্রি করার অভিযোগে দণ্ডবিধির সাতটি ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। অপর মামলায়, এফআর টাওয়ারের ১৫ তলা অনুমোদন থাকলেও ইমারত নির্মাণ বিধিমালা ১৯৯৬ লঙ্ঘন করে নকশা জালিয়াতির মাধ্যমে ১৮ তলা পর্যন্ত ভবন নির্মাণের অভিযোগ আনা হয় হয়। এই মামলায় দণ্ডবিধির চারটি ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন-১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় মোট পাঁচজনকে আসামি করা হয়।
নকশা জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধভাবে ১৬ থেকে ২৩ তলা ভবন নির্মাণের অভিযোগে এফ আর টাওয়ার মালিক, রাজউকের সাবেক দুই চেয়ারম্যান এবং রূপায়ন গ্রুপের চেয়ারম্যানসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে গত ২৫শে জুন পৃথক দুটি মামলা দায়ের করে দুদক। মামলায় ভুয়া ছাড়পত্রের মাধ্যমে এফআর টাওয়ারের ১৯ তলা থেকে ২৩ তলা নির্মাণ, বন্ধক প্রদান ও বিক্রি করার অভিযোগে দণ্ডবিধির সাতটি ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। অপর মামলায়, এফআর টাওয়ারের ১৫ তলা অনুমোদন থাকলেও ইমারত নির্মাণ বিধিমালা ১৯৯৬ লঙ্ঘন করে নকশা জালিয়াতির মাধ্যমে ১৮ তলা পর্যন্ত ভবন নির্মাণের অভিযোগ আনা হয় হয়। এই মামলায় দণ্ডবিধির চারটি ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন-১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় মোট পাঁচজনকে আসামি করা হয়।