দেশ বিদেশ
নবম ওয়েজ বোর্ড
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি ১৯শে আগস্ট
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৪৮ পূর্বাহ্ন
সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন কাঠামো নির্ধারণে গঠিত ৯ম ওয়েজ বোর্ডের গেজেট প্রকাশের (প্রজ্ঞাপন) ওপর হাইকোর্টের জারি করা দুই মাসের স্থিতাবস্থার আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। আগামী ১৯শে আগস্ট আবেদনটি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার বিচারপতি। গতকাল বুধবার চেম্বার বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদনের ওপর শুনানির এই তারিখ ধার্য করেন। চেম্বার আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার। অন্যদিকে, নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (নোয়াব) সভাপতি হিসেবে রিটকারী দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের পক্ষে ছিলেন, এ এফ হাসান আরিফ।
অমিত তালুকদার বলেন, চেম্বার বিচারপতি বলেছেন, তিনি এক সময় মতিউর রহমানের আইনজীবী ছিলেন। তাই আবেদনটি না শুনে প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠিয়ে দিতে চাইলে দুই পক্ষই আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠানোর জন্য বলে। পরে আদালত ১৯শে আগস্ট তারিখ রেখে নিয়মিত বেঞ্চে পাঠিয়ে দিয়েছেন। গত ৬ই আগস্ট মতিউর রহমানের করা রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন কাঠামো নির্ধারণে গঠিত ৯ম ওয়েজ বোর্ডের গেজেট প্রকাশের (প্রজ্ঞাপন) ওপর দুই মাসের স্থিতাবস্থা জারি করেন, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ। একই সঙ্গে, অংশীজনদের (নোয়াব) আপত্তি ও সুপারিশ প্রজ্ঞাপনের বিবেচনায় না নেয়াকে কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত। চার সপ্তাহের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, তথ্য সচিব, শ্রম সচিব ও ওয়েজ বোর্ডের চেয়ারম্যান নিজামুল হককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। এই আদেশের ফলে দুই মাসের জন্য আটকে যায় নবম ওয়েজ বোর্ডের গেজেট। এর আগে গত ৫ই আগস্ট, ওয়েজ বোর্ডের প্রজ্ঞাপন প্রকাশে স্থগিতাদেশ চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) প্রেসিডেন্ট মতিউর রহমান। গতকাল এই রিটের শুনানি হয়। উল্লেখ্য, গত ২৯শে জানুয়ারি সরকার পত্রিকার সাংবাদিকদের বেতন কাঠামো নির্ধারণে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি (অব.) নিজামুল হককে প্রধান করে ১৩ সদস্যের নবম ওয়েজ বোর্ড কমিটি গঠন করা হয়।
অমিত তালুকদার বলেন, চেম্বার বিচারপতি বলেছেন, তিনি এক সময় মতিউর রহমানের আইনজীবী ছিলেন। তাই আবেদনটি না শুনে প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠিয়ে দিতে চাইলে দুই পক্ষই আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠানোর জন্য বলে। পরে আদালত ১৯শে আগস্ট তারিখ রেখে নিয়মিত বেঞ্চে পাঠিয়ে দিয়েছেন। গত ৬ই আগস্ট মতিউর রহমানের করা রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন কাঠামো নির্ধারণে গঠিত ৯ম ওয়েজ বোর্ডের গেজেট প্রকাশের (প্রজ্ঞাপন) ওপর দুই মাসের স্থিতাবস্থা জারি করেন, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ। একই সঙ্গে, অংশীজনদের (নোয়াব) আপত্তি ও সুপারিশ প্রজ্ঞাপনের বিবেচনায় না নেয়াকে কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত। চার সপ্তাহের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, তথ্য সচিব, শ্রম সচিব ও ওয়েজ বোর্ডের চেয়ারম্যান নিজামুল হককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। এই আদেশের ফলে দুই মাসের জন্য আটকে যায় নবম ওয়েজ বোর্ডের গেজেট। এর আগে গত ৫ই আগস্ট, ওয়েজ বোর্ডের প্রজ্ঞাপন প্রকাশে স্থগিতাদেশ চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) প্রেসিডেন্ট মতিউর রহমান। গতকাল এই রিটের শুনানি হয়। উল্লেখ্য, গত ২৯শে জানুয়ারি সরকার পত্রিকার সাংবাদিকদের বেতন কাঠামো নির্ধারণে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি (অব.) নিজামুল হককে প্রধান করে ১৩ সদস্যের নবম ওয়েজ বোর্ড কমিটি গঠন করা হয়।