বাংলারজমিন
শ্রীমঙ্গলেও পুঁতে ফেলা হলো শ’ শ’ চামড়া
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
১৫ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৪২ পূর্বাহ্ন
শ্রীমঙ্গল উপজেলায় এবার কুরবানির অধিকাংশ পশুর চামড়ার ক্রেতা পাওয়া যায়নি। ফলে বাধ্য হয়ে ক্ষোভে শ’ শ’ পশুর চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে।
উপজেলার শহর, শহরতলি ও বিভিন্ন গ্রামে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আগে কুরবানির চামড়া কিনতে বাসা বাড়িতে ক্রেতাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা হতো। এবছর কোরবানির চামড়া কিনতে ক্রেতাদের মুখই দেখা যায়নি। যাও এক দুজন ক্রেতার দেখা মিলে তাদের কাছে নিম্নে ২০ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ দেড় দুই লাখ টাকা দামের কোরবানির পশুর চামড়া ২০ টাকা থেকে ১০০-২৪০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। কোরবানি দাতারা বলছেন, গত এক যুগের মধ্যে এ ধরনের চামড়া বাজারের এতো ধস আর কখনো দেখেননি। তারা বলেন, এই চামড়ার বিক্রির টাকা তো ফকির মিসকিনদের হক। এই হক কারা নষ্ট করলো সরকারের কাছে এদের যথাযথ বিচারের দাবি জানান তারা।
শ্রীমঙ্গল উপজেলার শহরতলির সিন্দুঁরখান সড়কে অবস্থিত জামেয়া ইসলামিয়া বালক বালিকা টাইটেল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুশ শাকুর বলেন, কুরবানির পশুর সংগ্রহকরা ৪৫টি চামড়া ১৫০ টাকা করে বিক্রি করা হয়েছে এবং আরও ৩৫টি চামড়া মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত অপেক্ষা করে কোনো ক্রেতা না আসায় মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে।
উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়নের সাইটুলা ইসলামিয়া আরাবিয়া ইমদাদুল উলুম মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মুহাম্মদ এহসানুল হক জানালেন, তাঁর মাদরাসার ২৩টি চামড়া বিক্রি করতে না পেরে মাটিতে পুঁতে ফেলেন।
উপজেলার শহর, শহরতলি ও বিভিন্ন গ্রামে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আগে কুরবানির চামড়া কিনতে বাসা বাড়িতে ক্রেতাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা হতো। এবছর কোরবানির চামড়া কিনতে ক্রেতাদের মুখই দেখা যায়নি। যাও এক দুজন ক্রেতার দেখা মিলে তাদের কাছে নিম্নে ২০ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ দেড় দুই লাখ টাকা দামের কোরবানির পশুর চামড়া ২০ টাকা থেকে ১০০-২৪০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। কোরবানি দাতারা বলছেন, গত এক যুগের মধ্যে এ ধরনের চামড়া বাজারের এতো ধস আর কখনো দেখেননি। তারা বলেন, এই চামড়ার বিক্রির টাকা তো ফকির মিসকিনদের হক। এই হক কারা নষ্ট করলো সরকারের কাছে এদের যথাযথ বিচারের দাবি জানান তারা।
শ্রীমঙ্গল উপজেলার শহরতলির সিন্দুঁরখান সড়কে অবস্থিত জামেয়া ইসলামিয়া বালক বালিকা টাইটেল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুশ শাকুর বলেন, কুরবানির পশুর সংগ্রহকরা ৪৫টি চামড়া ১৫০ টাকা করে বিক্রি করা হয়েছে এবং আরও ৩৫টি চামড়া মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত অপেক্ষা করে কোনো ক্রেতা না আসায় মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে।
উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়নের সাইটুলা ইসলামিয়া আরাবিয়া ইমদাদুল উলুম মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মুহাম্মদ এহসানুল হক জানালেন, তাঁর মাদরাসার ২৩টি চামড়া বিক্রি করতে না পেরে মাটিতে পুঁতে ফেলেন।