অনলাইন
ফরিদগঞ্জে কিশোরীকে ধর্ষণ, ধর্ষকের সহযোগি আটক
ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
১৪ আগস্ট ২০১৯, বুধবার, ৭:২১ পূর্বাহ্ন
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে এক কিশোরী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। আত্মীয়ের বাড়িতে যাওয়ার পথে রফিক ভূঁইয়ার সহযোগিতায় ফয়সাল ভূঁইয়া নামের বখাটে ওই কিশোরীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় সহযোগি রফিক ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেছে ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশ। ধর্ষক ফয়সাল পলাতক। আজ বুধবার দুপুরে ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে তিনটায় ধর্ষণের শিকার কিশোরী (১৩) আত্মীয়ের বাড়িতে যাচ্ছিলো। পথিমধ্যে মানিকরাজ নামক এলাকার একটি দোকানের সামনে বসেছিলো ফয়সাল ভূঁইয়া (২৩) ও রফিক ভূঁইয়ার (২১) নামের দুই বখাটে। এ সময় দোকানপাট বন্ধ ছিলো ও বৃষ্টি হচ্ছিলো। আশপাশে কোনো লোকজন ছিলো না।
কিশোরীকে দেখে পিছু নেয় বখাটে দুই বন্ধু। তারা এ কথা, সে কথা জিজ্ঞেস করে। একপর্যায়ে কিশোরীর মুখ চেপে রাস্তার পার্শ্ববর্তী নির্মাণাধীন তহসিল অফিসের ভেতর জোরপূর্বক ও টেনে হেঁচড়ে নিয়ে যায়। সেখানে রফিক ভূঁইয়ার সামনে জোরপূর্বক কিশোরীকে ধর্ষণ করে ফয়সাল ভূঁইয়া। ঘটনার সময় রফিক ভূঁইয়া রাস্তায় লক্ষ্য রাখছিলো। ধর্ষণের পর কিশোরীকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ছেড়ে দেয় তারা।
কিশোরীর মা জানিয়েছেন, পার্শ্ববর্তী দেইচর গ্রামের ভূঁইয়া বাড়ির ফয়সাল ভূঁইয়ার পিতার নাম এনা ভূঁইয়া ও রফিক ভূঁইয়ার পিতার নাম মৃত মফিজুল হক ভুইয়া।
সূত্র জানিয়েছে, কিশোরী বাড়ি ফিরে মা-কে ঘটনা জানান। কিন্তু বখাটেদের ভয়ে চুপ ছিলো পরিবারের লোকজন। এদিকে ঘটনা জানাজানি হলে নিকটজনদের পরামর্শে ধর্ষিতার মা আজ দুপুরে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এতে এসআই সুমন্ত মজুমদার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে বিকাল তিনটায় সহযোগি রফিক ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেন। খবর পেয়ে পালিয়ে যায় ধর্ষক ফয়সাল ভূঁইয়া।
সূত্রে আরও জানা গেছে, ঘটনাটি সালিশের নামে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছিলো একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠি। কিন্তু ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে তারা পিছু হটেন। এদিকে, নিজেকে নির্দোষ দাবি করে রফিক ভূঁইয়া বলেন, আমার সামনেই ফয়সাল মেয়েটিকে ধর্ষণ করেছে।
এ ব্যাপারে ফরিদগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ রকিব উদ্দিন জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। ফয়সালকে আটক ও মামলার যথাযথ কার্যক্রমের জোর তৎপরতা চলছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে তিনটায় ধর্ষণের শিকার কিশোরী (১৩) আত্মীয়ের বাড়িতে যাচ্ছিলো। পথিমধ্যে মানিকরাজ নামক এলাকার একটি দোকানের সামনে বসেছিলো ফয়সাল ভূঁইয়া (২৩) ও রফিক ভূঁইয়ার (২১) নামের দুই বখাটে। এ সময় দোকানপাট বন্ধ ছিলো ও বৃষ্টি হচ্ছিলো। আশপাশে কোনো লোকজন ছিলো না।
কিশোরীকে দেখে পিছু নেয় বখাটে দুই বন্ধু। তারা এ কথা, সে কথা জিজ্ঞেস করে। একপর্যায়ে কিশোরীর মুখ চেপে রাস্তার পার্শ্ববর্তী নির্মাণাধীন তহসিল অফিসের ভেতর জোরপূর্বক ও টেনে হেঁচড়ে নিয়ে যায়। সেখানে রফিক ভূঁইয়ার সামনে জোরপূর্বক কিশোরীকে ধর্ষণ করে ফয়সাল ভূঁইয়া। ঘটনার সময় রফিক ভূঁইয়া রাস্তায় লক্ষ্য রাখছিলো। ধর্ষণের পর কিশোরীকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ছেড়ে দেয় তারা।
কিশোরীর মা জানিয়েছেন, পার্শ্ববর্তী দেইচর গ্রামের ভূঁইয়া বাড়ির ফয়সাল ভূঁইয়ার পিতার নাম এনা ভূঁইয়া ও রফিক ভূঁইয়ার পিতার নাম মৃত মফিজুল হক ভুইয়া।
সূত্র জানিয়েছে, কিশোরী বাড়ি ফিরে মা-কে ঘটনা জানান। কিন্তু বখাটেদের ভয়ে চুপ ছিলো পরিবারের লোকজন। এদিকে ঘটনা জানাজানি হলে নিকটজনদের পরামর্শে ধর্ষিতার মা আজ দুপুরে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এতে এসআই সুমন্ত মজুমদার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে বিকাল তিনটায় সহযোগি রফিক ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেন। খবর পেয়ে পালিয়ে যায় ধর্ষক ফয়সাল ভূঁইয়া।
সূত্রে আরও জানা গেছে, ঘটনাটি সালিশের নামে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছিলো একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠি। কিন্তু ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে তারা পিছু হটেন। এদিকে, নিজেকে নির্দোষ দাবি করে রফিক ভূঁইয়া বলেন, আমার সামনেই ফয়সাল মেয়েটিকে ধর্ষণ করেছে।
এ ব্যাপারে ফরিদগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ রকিব উদ্দিন জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। ফয়সালকে আটক ও মামলার যথাযথ কার্যক্রমের জোর তৎপরতা চলছে।