বিশ্বজমিন
কাশ্মীরে নিরানন্দের ঈদ, নিঃসঙ্গ মেহবুবা মুফতি, ফারুক আবদুল্লাহ
মানবজমিন ডেস্ক
১২ আগস্ট ২০১৯, সোমবার, ৬:২৭ পূর্বাহ্ন
এখন থেকে এক বছর আগের কথা। জম্মু কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি ও ফারুক আবদুল্লাহর বাসায় পবিত্র ঈদের দিনে ছিল উৎসবের আমেজ। নেতাকর্মী, সমর্থক, বন্ধুবান্ধব,পরিবারের সদস্যে ছিল কোলাহলময়। কিন্তু এবার তারা নিঃসঙ্গ। তাদেরকে আটক করে রেখেছে ভারত সরকার। জম্মু কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল সংক্রান্ত ৩৭০ ধারা বাতিল করার আগেই তাদেরকে গৃহবন্দি করা হয়। পরে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ওই ধারা ঘোষণার এক সপ্তাহ পরে আজ সোমবার শ্রীনগরের অভিজাত এলাকা গুপকার রোডে তাদের বাড়ি দেখা গেছে নিস্তব্ধ। বাড়ির বাইরে শুধু একটি নিরাপত্তা রক্ষাকারী গাড়ি দাঁড়ানো। এ ছাড়া সেখানে কেউ নেই। এ খবর দিয়েছে ভারতের সরকারি বার্তা সংস্থা পিটিআই।
ন্যাশনাল কনফারেন্সের প্রেসিডেন্ট ফারুক আবদুল্লাহকে তার বাসভবনে গৃহবন্দি রাখা হয়েছে। অন্যদিকে তার ছেলে ও দলীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট ওমর আবদুল্লাহ রয়েছেন হরি নিবাস প্যালেসে। আর পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রধান মেহবুবা মুফতি রয়েছেন তার চেশমা শাহি হাট-এ। বেশ কিছু রাজনৈতিক নেতা, যাদেরকে ৫ই আগস্ট তুলে নেয়া হয়েছিল, তারা নামাজ আদায় করেছেন সেনটুর হোটেলে। এক্ষেত্রে তাদেরকে নামাজ আদায় করতে সরকার একজন ‘মৌলভি’র ব্যবস্থা করেছিল। এ ছাড়া উপত্যকার অন্য সব স্থানে অপ্রত্যাশিত নিরাপত্তা ও কারফিউয়ের মতো বিধিনিষেধের ফলে ঈদ উদযাপন হয়েছে নিরানন্দে। ইন্টারনেট ও ফোন সহ সব রকম যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। কাশ্মীরে মসজিদগুলোতে ঈদের নামাজ আদায় হয়েছে সীমিত আকারে। নিরাপত্তারক্ষীরা ছড়িয়ে রয়েছে শহর ও গ্রামগুলোজুড়ে। সব স্থানে জনগণকে একত্রিত হতে বা জমায়েত হওয়ার সুযোগ না দিয়ে বিধিনিষেধ দেয়া হয়েছে।
ন্যাশনাল কনফারেন্সের প্রেসিডেন্ট ফারুক আবদুল্লাহকে তার বাসভবনে গৃহবন্দি রাখা হয়েছে। অন্যদিকে তার ছেলে ও দলীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট ওমর আবদুল্লাহ রয়েছেন হরি নিবাস প্যালেসে। আর পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রধান মেহবুবা মুফতি রয়েছেন তার চেশমা শাহি হাট-এ। বেশ কিছু রাজনৈতিক নেতা, যাদেরকে ৫ই আগস্ট তুলে নেয়া হয়েছিল, তারা নামাজ আদায় করেছেন সেনটুর হোটেলে। এক্ষেত্রে তাদেরকে নামাজ আদায় করতে সরকার একজন ‘মৌলভি’র ব্যবস্থা করেছিল। এ ছাড়া উপত্যকার অন্য সব স্থানে অপ্রত্যাশিত নিরাপত্তা ও কারফিউয়ের মতো বিধিনিষেধের ফলে ঈদ উদযাপন হয়েছে নিরানন্দে। ইন্টারনেট ও ফোন সহ সব রকম যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। কাশ্মীরে মসজিদগুলোতে ঈদের নামাজ আদায় হয়েছে সীমিত আকারে। নিরাপত্তারক্ষীরা ছড়িয়ে রয়েছে শহর ও গ্রামগুলোজুড়ে। সব স্থানে জনগণকে একত্রিত হতে বা জমায়েত হওয়ার সুযোগ না দিয়ে বিধিনিষেধ দেয়া হয়েছে।