অনলাইন
দিনাজপুরে দু পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১০
স্টাফ রিপোর্টার,দিনাজপুর থেকে
১১ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৪:১৯ পূর্বাহ্ন
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে লিটন (৪৫) নামে একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছে। একই ঘটনায় আহত হয়েছে উভায় পক্ষের আরো ১০জন। আহদের উদ্ধার করে নবাবগঞ্জ, ফুলবাড়ী ও দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে, শনিবার দুপুর দেড় টায় দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার জয়পুর ইউনিয়নের ভালকা গ্রামে। গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত লিটন নবাবগঞ্জ উপজেলার চককরিম গ্রামের আতিয়ার রহমানের ছেলে। আহতরা হলেন, নবাবগঞ্জ উপজেলার চককরিম মনোহরপুর গ্রামের জোনাব আলীর ছেলে সাজু (২৫), একই এলাকার জালাল উদ্দিনের ছেলে খোরশেদ (২৮) একই উপজেলার বড়আড়া গ্রামের আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী বিলকিস বেগম (৩৫),বড়আড়া কানাহার গ্রামের আজিজুর রহমানের মেয়ে মনোয়ারা বেগম (৪০),মঞ্জু আরা বেগম (৩৫) একই এলাকার রফিক উদ্দিনের এর স্ত্রী মঞ্জিলা বেগম (৬৫), ইসলামপুর গ্রামের মৃত অফুর উদ্দিনের ছেলে সাহাব উদ্দিন (৬০), রঘুনাথপুর গ্রাামের মতিয়ার রহমানের স্ত্রী মোছা. আজুফা বেগম (৫০), একই এলাকার আফুর উদ্দিনের ছেলে সাহেব আলী (৬৫) ও জব্বার আলী (৫৭)।
নবাবগঞ্জ থানার ওসি সুব্রত কুমার সরকার বলেন, উপজেলার বড়আড়া গ্রামের রফিক উদ্দিনের সাথে নিহত লিটনের জমি নিয়ে দির্ঘদিন থেকে মামলা চলে আসছিল। সম্প্রতিক নিম্ন আদালত থেকে বিরোধীয় জমির ডিগ্রি পান রফিক উদ্দিন, সেই নিম্ন আদালতের আদেশ বলে রফিককে জমি বুঝিয়ে দিতে গেলে প্রতিপক্ষ লিটন দলবল নিয়ে পুলিশের কাজে বাধা দেয় ও হামলা করে, এসময় পুলিশ গুলি করে।
ঘটনাটি ঘটেছে, শনিবার দুপুর দেড় টায় দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার জয়পুর ইউনিয়নের ভালকা গ্রামে। গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত লিটন নবাবগঞ্জ উপজেলার চককরিম গ্রামের আতিয়ার রহমানের ছেলে। আহতরা হলেন, নবাবগঞ্জ উপজেলার চককরিম মনোহরপুর গ্রামের জোনাব আলীর ছেলে সাজু (২৫), একই এলাকার জালাল উদ্দিনের ছেলে খোরশেদ (২৮) একই উপজেলার বড়আড়া গ্রামের আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী বিলকিস বেগম (৩৫),বড়আড়া কানাহার গ্রামের আজিজুর রহমানের মেয়ে মনোয়ারা বেগম (৪০),মঞ্জু আরা বেগম (৩৫) একই এলাকার রফিক উদ্দিনের এর স্ত্রী মঞ্জিলা বেগম (৬৫), ইসলামপুর গ্রামের মৃত অফুর উদ্দিনের ছেলে সাহাব উদ্দিন (৬০), রঘুনাথপুর গ্রাামের মতিয়ার রহমানের স্ত্রী মোছা. আজুফা বেগম (৫০), একই এলাকার আফুর উদ্দিনের ছেলে সাহেব আলী (৬৫) ও জব্বার আলী (৫৭)।
নবাবগঞ্জ থানার ওসি সুব্রত কুমার সরকার বলেন, উপজেলার বড়আড়া গ্রামের রফিক উদ্দিনের সাথে নিহত লিটনের জমি নিয়ে দির্ঘদিন থেকে মামলা চলে আসছিল। সম্প্রতিক নিম্ন আদালত থেকে বিরোধীয় জমির ডিগ্রি পান রফিক উদ্দিন, সেই নিম্ন আদালতের আদেশ বলে রফিককে জমি বুঝিয়ে দিতে গেলে প্রতিপক্ষ লিটন দলবল নিয়ে পুলিশের কাজে বাধা দেয় ও হামলা করে, এসময় পুলিশ গুলি করে।