অনলাইন
পাকুন্দিয়ায় স্কুল ছাত্রীসহ ঢাকা ফেরত ১১ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত
পাকুন্দিয়া(কিশোরগঞ্জ)প্রতিনিধি
১১ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ১:৫০ পূর্বাহ্ন
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ পর্যন্ত ১১জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের বেশির ভাগই ঢাকা ফেরত। ডেঙ্গু রোগীদের মধ্যে তিনজন এখনও পাকুন্দিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
হাসপাতালে ভর্তি রোগীরা হলো, উপজেলার পোড়াবাড়িয়া গ্রামের মো.কালাম মিয়ার মেয়ে ও পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী সেতু আক্তার, চকদিগা গ্রামের আবদুল মালেকের ছেলে ইমন ও বীরপাকুন্দিয়া গ্রামের শামসুল ইসলামের ছেলে সজিব।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, গত ১৯জুলাই থেকে আজ রোববার পর্যন্ত এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১১জনকে ডেঙ্গু শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬জন চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। ২জনকে কিশোরগঞ্জ সদর ও বাজিতপুরের ভাগলপুর মেডিক্যাল কলেজ উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। এক স্কুল ছাত্রীসহ তিনজন ডেঙ্গু আক্রান্ত হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা.জমির মো. হাসিবুস ছাত্তার জানান, ডেঙ্গু আক্রান্ত বেশিরভাগই ঢাকা ফেরত। গত ১৯ জুলাই থেকে আজ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত ১১জন রোগী এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন। এখানে সরকারিভাবে বিনামূল্যে ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে এখানে কীটের তীব্র স্বল্পতা রয়েছে বলে তিনি জানান।
হাসপাতালে ভর্তি রোগীরা হলো, উপজেলার পোড়াবাড়িয়া গ্রামের মো.কালাম মিয়ার মেয়ে ও পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী সেতু আক্তার, চকদিগা গ্রামের আবদুল মালেকের ছেলে ইমন ও বীরপাকুন্দিয়া গ্রামের শামসুল ইসলামের ছেলে সজিব।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, গত ১৯জুলাই থেকে আজ রোববার পর্যন্ত এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১১জনকে ডেঙ্গু শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬জন চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। ২জনকে কিশোরগঞ্জ সদর ও বাজিতপুরের ভাগলপুর মেডিক্যাল কলেজ উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। এক স্কুল ছাত্রীসহ তিনজন ডেঙ্গু আক্রান্ত হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা.জমির মো. হাসিবুস ছাত্তার জানান, ডেঙ্গু আক্রান্ত বেশিরভাগই ঢাকা ফেরত। গত ১৯ জুলাই থেকে আজ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত ১১জন রোগী এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন। এখানে সরকারিভাবে বিনামূল্যে ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে এখানে কীটের তীব্র স্বল্পতা রয়েছে বলে তিনি জানান।