অনলাইন
মির্জাগঞ্জে শেষ মুহূর্তে জমজমাট পশুরহাট
মির্জাগঞ্জ( পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
১১ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ১২:৩২ অপরাহ্ন
শেষ মুহূর্তে জমজমাট হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলার পশুর হাটগুলো। প্রতিটি হাটে পর্যাপ্ত পশু থাকায় দামও সাধ্যের মধ্যে আছে বলে জানান ক্রেতারা।
আগামী ১২ আগস্ট সোমবার পবিত্র ঈদুল আজহা। শেষ মুহূর্তে পশু কেনাকাটায় ব্যস্ত মির্জাগঞ্জ উপজেলার ক্রেতারা। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাজারগুলোতে বেচাকেনার ধুম চলছে । বাজারে দেশি পশুর চাহিদাই বেশি। আর বাজারগুলোতে ব্যাপক পশু থাকায় দামটাও সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে বলে একাধিক ক্রেতা জানান। আবার ক্রেতাদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে বাজার কর্তৃপক্ষ মাইকিং করে নির্দিষ্ট হাটের দিনের বাইরে পশুর হাট বসানোর ঘোষণা দিয়েছে।
উপজেলার যে কয়টি বড় পশুর হাট রয়েছে তার মধ্যে চৈতা,মহিষকাটা, সুবিদখালী লঞ্চঘাট দেউলীসহ সবগুলো বাজার ঘুরে দেখা যায় দেশি গরুতে বাজার সয়লাব। বাজারে ক্রেতার উপস্থিতি ও বিক্রিও ভালো। তবে ক্রেতাদের কাছে মাঝারি গরুর চাহিদা একটু বেশি।
ক্রেতা মোঃ ছোরাব হোসেন বলেন,মির্জাগঞ্জে পশুর হাট থেকে প্রায় ১৬০কেজি ওজনের একটি গরু ৯২হাজার টাকায় ক্রয় করেছেন।
ক্রেতা কাঞ্চন আলী একই হাট থেকে প্রায় ৭৫কেজি ওজনের একটি দেশি গরু কিনেছেন ৪৩ হাজার টাকায়। দেউলী বাজারের পশু হাটের ক্রেতা কবির উদ্দিন
বলেন, চাহিদার তুলনায় বাজারে প্রচুর দেশি গরু উঠেছে। ক্রেতাদের কাছে মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদা বেশি।
গরু ব্যবসায়ী ফারুক ভূইয়া বলেন, কুরবানি ঈদকে সামনে রেখে বিভিন্ন বাজার থেকে ছোট-বড় সাইজের ১২টি গরু ৬ টি ক্রয় করেছি। এ পর্যন্ত ৯টি বিক্রি করেছি। বাজারে বড় সাইজের গরুর দাম একটু কম মনে হচ্ছে।
এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অনেক ছোট ছোট পশুর হাট রয়েছে। এগুলোর মধ্যে মনোহরখালী, আমড়াগাছিয়া, গুলিশাখালী পশুর হাটে গরু, ছাগল বিক্রি হচ্ছে। এসব পশুর হাটে দাম সহনীয় পর্যায়ে আছে বলে ক্রেতারা জানান।
মনোহারখালীপশু হাটের ইজারাদার মোঃ সুমন মৃধা ও উপজেলাপরিষদের চেয়ারম্যান খান মোঃআবু বকর বলেন, মির্জাগঞ্জ উপজেলায় যে পরিমাণ গরু বাজারে বিক্রির জন্য উঠেছে তাতেই এ উপজেলার চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে। বাজারে মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদা বেশি ও পশুর দামও মেটামোটি সহনশীল আছে।
মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ গোলাম মাওলা মুঠোফোনে বলেন, চাহিদার তুলনায় কুরবানির পশু বেশি আছে। কৃত্রিমভাবে পশু মোটা তাজাকরণ ও রোগাক্রান্ত পশু বাজারে বিক্রি করতে না পারে সে জন্য মেডিকেল টিম রয়েছে।
মির্জাগঞ্জ থানার ওসি এম. আর শওকত আনোয়ার ইসলাম বলেন, কুরবানিকে সামনে রেখে পশুর বাজারের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। যাতে মানুষ পশু ক্রয় বিক্রি করে নির্বিঘ্নে বাড়ি পৌঁছাতে পারে।
আগামী ১২ আগস্ট সোমবার পবিত্র ঈদুল আজহা। শেষ মুহূর্তে পশু কেনাকাটায় ব্যস্ত মির্জাগঞ্জ উপজেলার ক্রেতারা। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাজারগুলোতে বেচাকেনার ধুম চলছে । বাজারে দেশি পশুর চাহিদাই বেশি। আর বাজারগুলোতে ব্যাপক পশু থাকায় দামটাও সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে বলে একাধিক ক্রেতা জানান। আবার ক্রেতাদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে বাজার কর্তৃপক্ষ মাইকিং করে নির্দিষ্ট হাটের দিনের বাইরে পশুর হাট বসানোর ঘোষণা দিয়েছে।
উপজেলার যে কয়টি বড় পশুর হাট রয়েছে তার মধ্যে চৈতা,মহিষকাটা, সুবিদখালী লঞ্চঘাট দেউলীসহ সবগুলো বাজার ঘুরে দেখা যায় দেশি গরুতে বাজার সয়লাব। বাজারে ক্রেতার উপস্থিতি ও বিক্রিও ভালো। তবে ক্রেতাদের কাছে মাঝারি গরুর চাহিদা একটু বেশি।
ক্রেতা মোঃ ছোরাব হোসেন বলেন,মির্জাগঞ্জে পশুর হাট থেকে প্রায় ১৬০কেজি ওজনের একটি গরু ৯২হাজার টাকায় ক্রয় করেছেন।
ক্রেতা কাঞ্চন আলী একই হাট থেকে প্রায় ৭৫কেজি ওজনের একটি দেশি গরু কিনেছেন ৪৩ হাজার টাকায়। দেউলী বাজারের পশু হাটের ক্রেতা কবির উদ্দিন
বলেন, চাহিদার তুলনায় বাজারে প্রচুর দেশি গরু উঠেছে। ক্রেতাদের কাছে মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদা বেশি।
গরু ব্যবসায়ী ফারুক ভূইয়া বলেন, কুরবানি ঈদকে সামনে রেখে বিভিন্ন বাজার থেকে ছোট-বড় সাইজের ১২টি গরু ৬ টি ক্রয় করেছি। এ পর্যন্ত ৯টি বিক্রি করেছি। বাজারে বড় সাইজের গরুর দাম একটু কম মনে হচ্ছে।
এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অনেক ছোট ছোট পশুর হাট রয়েছে। এগুলোর মধ্যে মনোহরখালী, আমড়াগাছিয়া, গুলিশাখালী পশুর হাটে গরু, ছাগল বিক্রি হচ্ছে। এসব পশুর হাটে দাম সহনীয় পর্যায়ে আছে বলে ক্রেতারা জানান।
মনোহারখালীপশু হাটের ইজারাদার মোঃ সুমন মৃধা ও উপজেলাপরিষদের চেয়ারম্যান খান মোঃআবু বকর বলেন, মির্জাগঞ্জ উপজেলায় যে পরিমাণ গরু বাজারে বিক্রির জন্য উঠেছে তাতেই এ উপজেলার চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে। বাজারে মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদা বেশি ও পশুর দামও মেটামোটি সহনশীল আছে।
মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ গোলাম মাওলা মুঠোফোনে বলেন, চাহিদার তুলনায় কুরবানির পশু বেশি আছে। কৃত্রিমভাবে পশু মোটা তাজাকরণ ও রোগাক্রান্ত পশু বাজারে বিক্রি করতে না পারে সে জন্য মেডিকেল টিম রয়েছে।
মির্জাগঞ্জ থানার ওসি এম. আর শওকত আনোয়ার ইসলাম বলেন, কুরবানিকে সামনে রেখে পশুর বাজারের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। যাতে মানুষ পশু ক্রয় বিক্রি করে নির্বিঘ্নে বাড়ি পৌঁছাতে পারে।