বাংলারজমিন
শ্রীমঙ্গলে অবৈধ পশুর হাট
শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি
১১ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৮:২৯ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে উপজেলার কালাপুর ইউনিয়নের বরুণা হাজীপুর বাজার ও ভৈরবগঞ্জ বাজারে দু’টি স্থানে অবৈধভাবে পশুরহাট বসানো হয়েছে। গত দুইদিন ধরে এসব হাটে প্রচুর গরু-ছাগল ও ভেড়ার তোলা হয়েছে। কোনোরকম রসিদ ছাড়াই পশু কেনাবেচা হচ্ছে। প্রতি হাজারে ১০০ টাকা নিচ্ছে। এতে করে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে। অন্যদিকে সাগরদীঘির পশুরহাটে সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে।
শ্রীমঙ্গল উপজেলায় তিনটি বৈধ পশুরহাট রয়েছে। এগুলো হলো- শ্রীমঙ্গল শহরের সাগরদিঘীরপাড়, সিন্দুরখাঁন ইউনিয়নের সিন্দুরখাঁন বাজার ও মির্জাপুর ইউনিয়নের মির্জাপুর বাজার।
ভৈরব বাজারে শুক্রবার সন্ধ্যায় খাসি কিনতে যান আশিদ্রোণের খোশবাসের বাসিন্দা শাকির আহমদ। তিনি জানান, ছাগল ভেড়ার পাশাপাশি বাজারে তিন চারশ’ গরুরহাট বসে। প্রতি গরু বিক্রি বাবদ হাজারে ১০০ টাকা ইজারা নিচ্ছে।
শ্রীমঙ্গল শহরের সাগরদিঘীরপাড় বৈধ গরুরহাটের ইজারাদার আজিজুর রহমান দুলাল হাজী মুঠোফোনে অভিযোগ করেন, বরুণা হাজীপুর বাজার ও ভৈরবগঞ্জ বাজারে দু’টি স্থানে অবৈধ হাট বসানো হয়েছে এই বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করা হলেও এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে না।
এতে করে বৈধ হাটগুলো আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে। অপরদিকে সরকারও তার ন্যায্য রাজস্ব প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
অন্যদিকে প্রতিবারের ন্যায় এবছরও শ্রীমঙ্গল পৌরসভার সাগরদীঘির বাজারে গবাদি পশু কেনা-বেচায় সরকার নির্ধারিত ইজারার চেয়ে অতিরিক্ত টাকা আদায় করছেন সংশ্লিষ্ট ইজারাদার। এ বাজারে প্রতি হাজারে ৭০ টাকা করে আদায় করা হচ্ছে। যদি একটি গবাদি পশু ১ লাখ টাকায় কেউ কিনে নেন তাহলে তাকে ইজারা মূল্য ৭ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে। সে কারণে বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতারা গরু কেনা-বেচা করতে গিয়ে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছেন।
জানতে চাইলে শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহিদুল আলম বলেন, ‘ভৈরবগঞ্জ বাজারের অস্থায়ী পশুরহাট বসানোর একটি আবেদন আমরা পেয়েছিলাম। আমরা তদন্ত করে দেখেছি মহাসড়কের পাশে গরুরহাট বসানোর কোনো সুযোগ নেই। আর ব্যক্তিগত আরেকটা জায়গাও চেয়েছিল আমি নিষেধ করেছি।
বরুণা হাজীপুর বাজারে গরুরহাটের কোনো আবেদন পাইনি। আমরা ঈদের অনেক আগেই বলেছিলাম কেউ যদি অস্থায়ী পশুরহাট বসাতে চায় তাহলে আমাদের কাছে যথাযথ আবেদন করতে হবে, কিন্তু কেউ আবেদন করেনি। তিনি বলেন, ‘২টি বাজারেই আমি অভিযানে যাব। আইনগত ব্যবস্থা নেবো। তাছাড়া পৌরসভার ইজারাদার যদি মাত্রাতিরিক্ত টাকা নিয়ে থাকেন তাহলে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।
শ্রীমঙ্গল উপজেলায় তিনটি বৈধ পশুরহাট রয়েছে। এগুলো হলো- শ্রীমঙ্গল শহরের সাগরদিঘীরপাড়, সিন্দুরখাঁন ইউনিয়নের সিন্দুরখাঁন বাজার ও মির্জাপুর ইউনিয়নের মির্জাপুর বাজার।
ভৈরব বাজারে শুক্রবার সন্ধ্যায় খাসি কিনতে যান আশিদ্রোণের খোশবাসের বাসিন্দা শাকির আহমদ। তিনি জানান, ছাগল ভেড়ার পাশাপাশি বাজারে তিন চারশ’ গরুরহাট বসে। প্রতি গরু বিক্রি বাবদ হাজারে ১০০ টাকা ইজারা নিচ্ছে।
শ্রীমঙ্গল শহরের সাগরদিঘীরপাড় বৈধ গরুরহাটের ইজারাদার আজিজুর রহমান দুলাল হাজী মুঠোফোনে অভিযোগ করেন, বরুণা হাজীপুর বাজার ও ভৈরবগঞ্জ বাজারে দু’টি স্থানে অবৈধ হাট বসানো হয়েছে এই বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করা হলেও এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে না।
এতে করে বৈধ হাটগুলো আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে। অপরদিকে সরকারও তার ন্যায্য রাজস্ব প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
অন্যদিকে প্রতিবারের ন্যায় এবছরও শ্রীমঙ্গল পৌরসভার সাগরদীঘির বাজারে গবাদি পশু কেনা-বেচায় সরকার নির্ধারিত ইজারার চেয়ে অতিরিক্ত টাকা আদায় করছেন সংশ্লিষ্ট ইজারাদার। এ বাজারে প্রতি হাজারে ৭০ টাকা করে আদায় করা হচ্ছে। যদি একটি গবাদি পশু ১ লাখ টাকায় কেউ কিনে নেন তাহলে তাকে ইজারা মূল্য ৭ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে। সে কারণে বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতারা গরু কেনা-বেচা করতে গিয়ে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছেন।
জানতে চাইলে শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহিদুল আলম বলেন, ‘ভৈরবগঞ্জ বাজারের অস্থায়ী পশুরহাট বসানোর একটি আবেদন আমরা পেয়েছিলাম। আমরা তদন্ত করে দেখেছি মহাসড়কের পাশে গরুরহাট বসানোর কোনো সুযোগ নেই। আর ব্যক্তিগত আরেকটা জায়গাও চেয়েছিল আমি নিষেধ করেছি।
বরুণা হাজীপুর বাজারে গরুরহাটের কোনো আবেদন পাইনি। আমরা ঈদের অনেক আগেই বলেছিলাম কেউ যদি অস্থায়ী পশুরহাট বসাতে চায় তাহলে আমাদের কাছে যথাযথ আবেদন করতে হবে, কিন্তু কেউ আবেদন করেনি। তিনি বলেন, ‘২টি বাজারেই আমি অভিযানে যাব। আইনগত ব্যবস্থা নেবো। তাছাড়া পৌরসভার ইজারাদার যদি মাত্রাতিরিক্ত টাকা নিয়ে থাকেন তাহলে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।