বাংলারজমিন
রংপুরে কিশোরী ধর্ষিত
স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে
১১ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৮:২১ পূর্বাহ্ন
রংপুরে ইউপি সদস্যের ছেলের বিরুদ্ধে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গঙ্গাচড়া উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের দক্ষিণ কোলকোন্দ পীরেরহাট গ্রামে। এ ঘটনায় ধর্ষিতা বাদী হয়ে ইউপি সদস্য ও তার ছেলের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছে। এনিয়ে গোটা এলাকাজুড়ে তোলপাড় চলছে।
এলাকাবাসী ও মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শরিফুল ইসলামের ছেলে মশিউর রহমান (২৫) প্রায় ৩ বছর আগে তার বাড়ির পার্শ্ববর্তী এক দিনমজুরের এইচএসসি পাস করা মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। এতে ওই কিশোরী রাজি না হলে মশিউর তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। ধর্ষিতা কিশোরী গত শুক্রবার বিয়ের দাবি নিয়ে ধর্ষক মশিউরের বাড়িতে গেলে তার পিতা ইউপি সদস্য শরিফুল ইসলামসহ বাড়ির অন্যান্য লোকজন মিলে ওই কিশোরীকে মারপিট করে বাড়িতে আটকে রাখে। খবর পেয়ে থানা পুলিশ নির্যাতিতা কিশোরীকে উদ্ধার করে। পরে ওই কিশোরী ইউপি সদস্য শরিফুল ও তার ছেলে মসিউর রহমানের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে থানায় মামলা দায়ের করে। এ ঘটনার পর গাঢাকা দিয়েছে মশিউর। বর্তমানে ওই কিশোরী গঙ্গাচড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। ইউপি সদস্য শরিফুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি ষড়যন্ত্রমূলক। আমার সুনাম ক্ষুণ্ন করার জন্য এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। এ ব্যাপারে গঙ্গাচড়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মশিউর রহমান বলেন, ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
এলাকাবাসী ও মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শরিফুল ইসলামের ছেলে মশিউর রহমান (২৫) প্রায় ৩ বছর আগে তার বাড়ির পার্শ্ববর্তী এক দিনমজুরের এইচএসসি পাস করা মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। এতে ওই কিশোরী রাজি না হলে মশিউর তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। ধর্ষিতা কিশোরী গত শুক্রবার বিয়ের দাবি নিয়ে ধর্ষক মশিউরের বাড়িতে গেলে তার পিতা ইউপি সদস্য শরিফুল ইসলামসহ বাড়ির অন্যান্য লোকজন মিলে ওই কিশোরীকে মারপিট করে বাড়িতে আটকে রাখে। খবর পেয়ে থানা পুলিশ নির্যাতিতা কিশোরীকে উদ্ধার করে। পরে ওই কিশোরী ইউপি সদস্য শরিফুল ও তার ছেলে মসিউর রহমানের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে থানায় মামলা দায়ের করে। এ ঘটনার পর গাঢাকা দিয়েছে মশিউর। বর্তমানে ওই কিশোরী গঙ্গাচড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। ইউপি সদস্য শরিফুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি ষড়যন্ত্রমূলক। আমার সুনাম ক্ষুণ্ন করার জন্য এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। এ ব্যাপারে গঙ্গাচড়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মশিউর রহমান বলেন, ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।