বাংলারজমিন
পাকুন্দিয়া-পুলেরঘাট সড়কের মরা গাছ, ঝুঁকিতে পথচারীরা
পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
১১ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৮:১৩ পূর্বাহ্ন
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার পাকুন্দিয়া-পুলেরঘাট আঞ্চলিক সড়কের আজলদী এলাকাসহ বিভিন্ন অংশে শতাধিক শিশুগাছ মারা গেছে। সড়কের দুই পাশে প্রাণহীন গাছগুলো বছরের পর বছর ধরে কঙ্কালের মতো দাঁড়িয়ে আছে। দীর্ঘদিন ধরে দাঁড়িয়ে থাকায় মরা গাছগুলোতে অতিমাত্রায় পচন ধরেছে। একই সঙ্গে ঘুণ পোকারাও বাসা বেঁধেছে। বৃষ্টি ও ঝড়ো বাতাস হলেই মরা গাছের ডালপালা ভেঙে পড়ে রাস্তার ওপর। কখনো কখনো সামান্য মৃদু বাতাসেও হয় একই অবস্থা। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে ওই রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী যানবাহন, চালক, যাত্রী ও পথচারীরা হচ্ছে দুর্ঘটনার শিকার।
কয়েকজন পথচারী জানায়, কয়েক বছর ধরে গাছগুলো এ অবস্থায় রয়েছে। অল্প ঝড়-বৃষ্টিতেই গাছের মরা ডালপালা রাস্তার উপর ভেঙে পড়ে। ফলে মাঝেমধ্যেই যাত্রীরা আহত হচ্ছে। তাছাড়া মরা গাছ রাস্তার উপর পড়ে থাকার কারণে রাতের বেলায় বেশি দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
আজলদী গ্রামের বাসিন্দা ও একটি পোল্ট্রি খামারের মালিক মো. আবদুস ছালাম বলেন, গত মাসের অতিবৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়ায় বেশ কয়েকটি মরা গাছ ভেঙে ও উপরে রাস্তার ওপর পড়ে যায়। এতে যানবাহন ও পথচারীদের চলাচলের খুবই সমস্যা হচ্ছিল। পরে গাছগুলোকে লেবার দিয়ে কেটে পোড়াবাড়িয়া বাজারে অনুষ্ঠিত সার্কাস থেকে একটি হাতি এনে ওই হাতি দিয়ে গাছগুলো রাস্তার পাশে নিয়ে স্তূপ করে রাখা হয়েছে। এতে আমার পকেট থেকে সাড়ে ১৩ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে গাছগুলো এভাবে দাঁড়িয়ে থাকায় গাছগুলোতে ঘুণ পোকায় ধরেছে এবং অতিমাত্রায় পচন ধরেছে। ফলে সামান্য বাতাসেই পড়ে গিয়ে জনদুর্ভোগের সৃষ্টি হয়। কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের দাবি জনদুর্ভোগ নিরসনে ওই মরা গাছগুলো যেন অতিদ্রুতই কেটে নেয়া হয়। পাকুন্দিয়া উপজেলা বনবিভাগের কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, গাছের মেয়াদ উত্তীর্ণ না হওয়া পর্যন্ত গাছ কাটার কোনো বিধান নেই। তবে মরা গাছগুলো কাটা যায় কিনা আমি সরজমিনে দেখে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করে ব্যবস্থা নেব।
কয়েকজন পথচারী জানায়, কয়েক বছর ধরে গাছগুলো এ অবস্থায় রয়েছে। অল্প ঝড়-বৃষ্টিতেই গাছের মরা ডালপালা রাস্তার উপর ভেঙে পড়ে। ফলে মাঝেমধ্যেই যাত্রীরা আহত হচ্ছে। তাছাড়া মরা গাছ রাস্তার উপর পড়ে থাকার কারণে রাতের বেলায় বেশি দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
আজলদী গ্রামের বাসিন্দা ও একটি পোল্ট্রি খামারের মালিক মো. আবদুস ছালাম বলেন, গত মাসের অতিবৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়ায় বেশ কয়েকটি মরা গাছ ভেঙে ও উপরে রাস্তার ওপর পড়ে যায়। এতে যানবাহন ও পথচারীদের চলাচলের খুবই সমস্যা হচ্ছিল। পরে গাছগুলোকে লেবার দিয়ে কেটে পোড়াবাড়িয়া বাজারে অনুষ্ঠিত সার্কাস থেকে একটি হাতি এনে ওই হাতি দিয়ে গাছগুলো রাস্তার পাশে নিয়ে স্তূপ করে রাখা হয়েছে। এতে আমার পকেট থেকে সাড়ে ১৩ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে গাছগুলো এভাবে দাঁড়িয়ে থাকায় গাছগুলোতে ঘুণ পোকায় ধরেছে এবং অতিমাত্রায় পচন ধরেছে। ফলে সামান্য বাতাসেই পড়ে গিয়ে জনদুর্ভোগের সৃষ্টি হয়। কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের দাবি জনদুর্ভোগ নিরসনে ওই মরা গাছগুলো যেন অতিদ্রুতই কেটে নেয়া হয়। পাকুন্দিয়া উপজেলা বনবিভাগের কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, গাছের মেয়াদ উত্তীর্ণ না হওয়া পর্যন্ত গাছ কাটার কোনো বিধান নেই। তবে মরা গাছগুলো কাটা যায় কিনা আমি সরজমিনে দেখে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করে ব্যবস্থা নেব।