দেশ বিদেশ
কাশ্মীর নীতিতে অবস্থানের পরিবর্তন নেই যুক্তরাষ্ট্রের
মানবজমিন ডেস্ক
১১ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৮:০৮ পূর্বাহ্ন
কাশ্মীর নীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন নেই। কাশ্মীরকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধপূর্ণ একটি ইস্যু হিসেবে অব্যাহতভাবে দেখে যুক্তরাষ্ট্র। এ কথা জানিয়ে শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিং করেন মুখপাত্র মর্গান ওরতেগাস। তিনি কাশ্মীরকে সুনির্দিষ্টভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে বর্ণনা করেন। বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে ঘনিষ্ঠ নজর রাখছে। তার কাছে প্রশ্ন করা হয়েছিল- কাশ্মীর নীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন আছে কিনা। জবাবে তিনি বলেছেন ‘না’। যদি থাকতো তাহলে এখানে এভাবে কথা বলতাম না। কোনো পরিবর্তন নেই। এক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ভাববেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডন।
দক্ষিণ এশিয়ায় কৌশলগত গুরুত্বের বিষয়টি উল্লেখ করে মর্গান ওরতেগাস বলেন, কাশ্মীর ও অন্যান্য ইস্যুতে ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে খুব বেশি জড়িত যুক্তরাষ্ট্র। কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করার পরে প্রথমেই পাকিস্তান যেসব দেশের কাছে গিয়েছে তার শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। খুব বেশি অজনপ্রিয় সিদ্ধান্তটির বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া রোধ করতে ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে কারফিউ জারি করে ভারত।
ভারতের এই পদক্ষেপ ও এর পরিণতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে আলোচনা হয়েছে। সেখানে প্রশ্ন করা হয়েছিল, কাশ্মীরের ওই মর্যাদা কেড়ে নেয়ার পর ভারত ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন কিনা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও। জবাবে ওরতেগাস বলেন, সম্প্রতি ব্যাংককে ভারতের পররাষ্ট্র বিষয়ক প্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে মাইক পম্পেওর। তিনি বিভিন্ন পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে প্রতিদিনই কথা বলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনেক কর্মকর্তা বর্তমানে এই অঞ্চলে রয়েছেন। একথা উল্লেখ করে ওরতেগাস বলেন, ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে আমরা অনেক বেশি জড়িত। অবশ্যই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ওয়াশিংটনে গিয়েছিলেন। তবে তা শুধু কাশ্মীর ইস্যুতে নয়। তবে কাশ্মীর একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। এ ছাড়া আরো অনেক ইস্যু আছে। এসব ইস্যুতে ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র। তার কাছে প্রশ্ন করা হয়, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান অভিযোগ করেছেন যে, কাশ্মীরে গণহত্যার পরিকল্পনা করেছে ভারত। এর জবাবে ওরতেগাস বলেন, আমি যা বলেছি তার বাইরে বলতে চাই না। এটা এমন একটা ইস্যু যা নিয়ে তাদের সঙ্গে আমরা নিবিড় আলোচনা করছি।
দক্ষিণ এশিয়ায় কৌশলগত গুরুত্বের বিষয়টি উল্লেখ করে মর্গান ওরতেগাস বলেন, কাশ্মীর ও অন্যান্য ইস্যুতে ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে খুব বেশি জড়িত যুক্তরাষ্ট্র। কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করার পরে প্রথমেই পাকিস্তান যেসব দেশের কাছে গিয়েছে তার শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। খুব বেশি অজনপ্রিয় সিদ্ধান্তটির বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া রোধ করতে ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে কারফিউ জারি করে ভারত।
ভারতের এই পদক্ষেপ ও এর পরিণতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে আলোচনা হয়েছে। সেখানে প্রশ্ন করা হয়েছিল, কাশ্মীরের ওই মর্যাদা কেড়ে নেয়ার পর ভারত ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন কিনা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও। জবাবে ওরতেগাস বলেন, সম্প্রতি ব্যাংককে ভারতের পররাষ্ট্র বিষয়ক প্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে মাইক পম্পেওর। তিনি বিভিন্ন পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে প্রতিদিনই কথা বলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনেক কর্মকর্তা বর্তমানে এই অঞ্চলে রয়েছেন। একথা উল্লেখ করে ওরতেগাস বলেন, ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে আমরা অনেক বেশি জড়িত। অবশ্যই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ওয়াশিংটনে গিয়েছিলেন। তবে তা শুধু কাশ্মীর ইস্যুতে নয়। তবে কাশ্মীর একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। এ ছাড়া আরো অনেক ইস্যু আছে। এসব ইস্যুতে ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র। তার কাছে প্রশ্ন করা হয়, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান অভিযোগ করেছেন যে, কাশ্মীরে গণহত্যার পরিকল্পনা করেছে ভারত। এর জবাবে ওরতেগাস বলেন, আমি যা বলেছি তার বাইরে বলতে চাই না। এটা এমন একটা ইস্যু যা নিয়ে তাদের সঙ্গে আমরা নিবিড় আলোচনা করছি।