খেলা
ভারতের তিন ক্লাব আসছে শেখ কামাল টুর্নামেন্টে
স্পোর্টস রিপোর্টার
১১ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৮:০৩ পূর্বাহ্ন
অক্টোবরের তৃতীয় সপ্তাহে শুরু হতে যাওয়া শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্লাব কাপে অংশ নেবে ভারতের ঐতিহ্যবাহী তিন দল মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল ও মোহামেডান। শুক্রবার টুর্নামেন্টে খেলার সম্মতি দিয়েছিল মোহনবাগান। গতকাল দুপুরে দিয়েছে মোহামেডান। বিকালে ইস্টবেঙ্গল কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসছেন টুর্নামেন্টের অন্যতম উদ্যোক্তা সাইফ পাওয়ারটেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার মোহাম্মদ রুহুল আমিন। কলকাতা থেকে এই কর্মকর্তা জানান, ‘আমরা কলকাতা মোহামেডানের সাধারণ সম্পাদক কামারউদ্দিনসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে বসেছিলাম। তারা শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্লাব কাপে খেলবে। বিকেলে ইস্টবেঙ্গল কর্মকর্তারাও আমাদের সম্মতি দিয়েছে।’ আয়োজক চট্টগ্রাম আবাহনী থেকে বলা হয়েছিল ভারতের দুটি ক্লাব মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলকেই তারা পেতে চায়। মোহামেডান তাদের আলোচনায় ছিল না। তবে হঠাৎ করেই টুর্নামেন্টে অন্তর্ভূক্ত হলো ভারতের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি। এ বিষয়ে তরফদার মোহাম্মদ রুহুল আমিন বলেন, ‘এই অঞ্চলের দল বেশি হলে টুর্নামেন্টের আকর্ষণ বাড়বে। তাছাড়া ভারতের ঐতিহ্যবাহী তিন ক্লাবের একসঙ্গে খেলাটাও বড় ব্যাপার। আমাদের বিশ্বাস তাতে টুর্নামেন্টে দর্শক বাড়বে।’ বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস, আবাহনী ও চট্টগ্রাম আবাহনীর সঙ্গে ভারতের মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল ও মোহামেডান। ৮ দলের টুর্নামেন্টের ৬ দলই নিশ্চিত। বাকি রইলো ২। বাকী দুই দলের ব্যাপারে রুহুল আমিন বলেন, আমরা নেপাল, ভুটান ও থাইল্যান্ডের যে কোনো দুটি দেশ থেকে বাকি দুই দল নেবো।
এবার অংশগ্রহণকারী দলগুলো ফি পাবে ১০ হাজার মার্কিন ডলার করে। চ্যাম্পিয়ন দলকে দেয়া হবে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। রানার্সআপ দলের পুরস্কারের পরিমাণটা হতে পারে ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে টুর্নামেন্টের সর্বশেষ আসর বসেছিল ২০১৭ সালের ১৮ই ফেব্রুয়ারি থেকে ৩রা মার্চ। প্রথম টুর্নামেন্ট হয়েছিল ২০১৫ সালের ২০ থেকে ৩০ অক্টোবর। বিদেশি ক্লাবগুলো পাওয়া নিয়ে জটিলতার কারণে টুর্নামেন্টের সময় নির্দিষ্ট রাখতে পারেনি চট্টগ্রাম আবাহনী। শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্লাব কাপ আয়োজক চট্টগ্রাম আবাহনীর জন্যই স্মরণীয় এক আয়োজন। ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম আসরে তারাই হয়েছিল চ্যাম্পিয়ন।
ফাইনালে চট্টগ্রাম আবাহনী হারিয়েছিল ভারতের ইস্টবেঙ্গল ক্লাবকে। দ্বিতীয় আসরের ফাইনালে উঠতে পারেনি স্বাগতিকরা। সেমিফাইনালে দক্ষিণ কোরিয়ার দল এফসি পচেয়নের কাছে ২-১ গোলে হেরে বিদায় নেয় চট্টগ্রামের আকাশি-হলুদ জার্সিধারীরা। দ্বিতীয় আসরের ট্রফি নিয়ে যায় মালদ্বীপের টিসি স্পোর্টস। ১২০ মিনিটের ফাইনালে তারা ৪-২ গোলে হারায় দক্ষিণ কোরিয়ার এএফসি পচেয়নকে।
এবার অংশগ্রহণকারী দলগুলো ফি পাবে ১০ হাজার মার্কিন ডলার করে। চ্যাম্পিয়ন দলকে দেয়া হবে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। রানার্সআপ দলের পুরস্কারের পরিমাণটা হতে পারে ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে টুর্নামেন্টের সর্বশেষ আসর বসেছিল ২০১৭ সালের ১৮ই ফেব্রুয়ারি থেকে ৩রা মার্চ। প্রথম টুর্নামেন্ট হয়েছিল ২০১৫ সালের ২০ থেকে ৩০ অক্টোবর। বিদেশি ক্লাবগুলো পাওয়া নিয়ে জটিলতার কারণে টুর্নামেন্টের সময় নির্দিষ্ট রাখতে পারেনি চট্টগ্রাম আবাহনী। শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্লাব কাপ আয়োজক চট্টগ্রাম আবাহনীর জন্যই স্মরণীয় এক আয়োজন। ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম আসরে তারাই হয়েছিল চ্যাম্পিয়ন।
ফাইনালে চট্টগ্রাম আবাহনী হারিয়েছিল ভারতের ইস্টবেঙ্গল ক্লাবকে। দ্বিতীয় আসরের ফাইনালে উঠতে পারেনি স্বাগতিকরা। সেমিফাইনালে দক্ষিণ কোরিয়ার দল এফসি পচেয়নের কাছে ২-১ গোলে হেরে বিদায় নেয় চট্টগ্রামের আকাশি-হলুদ জার্সিধারীরা। দ্বিতীয় আসরের ট্রফি নিয়ে যায় মালদ্বীপের টিসি স্পোর্টস। ১২০ মিনিটের ফাইনালে তারা ৪-২ গোলে হারায় দক্ষিণ কোরিয়ার এএফসি পচেয়নকে।