খেলা
‘লর্ডসে সবুজ পিচ ইংল্যান্ডের জন্য বুমেরাং হতে পারে’
স্পোর্টস ডেস্ক
১১ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৮:০১ পূর্বাহ্ন
এজবাস্টন টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় ব্যবধানে হেরে অ্যাশেজে ১-০ ব্যবধানে পিছিয়ে ইংল্যান্ড। ১৪ই আগস্ট লর্ডসে শুরু হচ্ছে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। অজি পেসার জশ হ্যাজলউডের ধারণা তার দলের ব্যাটসম্যানদের কাবু করতে লর্ডসে সবুজ উইকেট বানাবে স্বাগতিক ইংল্যান্ড। তবে এ ধরনের উইকেট থেকে অজি পেসাররাও যে সুবিধা আদায় করে নিতে পারে, ইংল্যান্ডকে সে ব্যাপারে হুঁশিয়ার করলেন হ্যাজলউড।
চার বছর আগে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়াকে সবুজ উইকেটে পর্যুদস্ত করেছিল ইংল্যান্ড। ট্রেন্ট ব্রিজে অ্যাশেজের তৃতীয় টেস্টে ৬০ রানে অলআউট হয়েছিল মাইকেল ক্লার্কের দল। স্টুয়ার্ট ব্রড একাই নিয়েছিলেন ৮ উইকেট। টিম পেইনের দলকে ঠেকাতে এবার একই কৌশল বেছে নিতে পারে ইংল্যান্ড। বিশেষ করে স্টিভ স্মিথকে যতটা সম্ভব দ্রুত ফেরাতে চাইবেন ব্রডরা। এজবাস্টনে দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি হাঁকান স্মিথ। বলতে গেলে তার কাছেই হেরে গেছে ইংল্যান্ড। আর লর্ডসে ইংল্যান্ড-আয়ারল্যান্ডের মধ্যকার সর্বশেষ টেস্টে উইকেট সবুজ ছিল। পেসাররা আধিপত্য দেখিয়েছেন সেখানে। প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ড ৮৫ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল, এরপর চতুর্থ ইনিংসে আয়ারল্যান্ড অলআউট হয় ৩৮ রানে। হ্যাজলউড বলেন, ‘আমার মনে হয়, এজবাস্টনের তুলনায় লর্ডসের উইকেট ভিন্ন হবে। একটু বেশি বাউন্সি। যাতে স্মিথকে ওরা আউট করতে পারে। তবে যেহেতু ওদের সেরা বোলার জিমি অ্যান্ডারসন নেই, ইংল্যান্ড হয়ত অন্য অপশন খুঁজবে। তবে সবুজ উইকেট হলে সেটি আমাদের বোলাদের জন্যও ভালো হবে বলে মনে করি আমি।’
এজবাস্টনে অস্ট্রেলিয়ার পেস বিভাগে ছিলেন প্যাট কামিন্স, জেমস প্যাটিনসন ও পিটার সিডল। স্পেশালিস্ট স্পিনার হিসেবে খেলেছেন নাথান লায়ন। তবে কন্ডিশন, পিচ ইত্যাদি বিবেচনায় লর্ডসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে পরিবর্তন আসতে পারে। হ্যাজলউড বলেন, ‘উইকেট যদি শুষ্ক হয় তাহলে রিভার্স সুইং গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। খুব ফ্ল্যাট হলে মিচেল স্টার্ক খেলতে পারে। সবুজ ও উইকেটের দু দিকেই সিম করলে আমি ও সিডল খেলতে পারি। যেমনই হোক আমরা প্রস্তুত আছি। তবে ওদেরকে ২০১৫ সালের চেয়ে ভিন্নভাবে ভাবতে হবে এবার। কারণ এবারের অস্ট্রেলিয়ার দলটা দারুণ। আমরা সবাই দলগত পারফরম্যান্স করার চেষ্টা করি এবং সবাই একসঙ্গেই অ্যাশেজটা জিততে চাই।’
এর আগে প্রথম টেস্টেও ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের খোঁচা মেরে কথা বলেছিলেন হ্যাজলউড। তিনি বলেছিলেন, ওয়ানডেতে সফল হলেও টেস্টে ইংল্যান্ডের টপ অর্ডার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। ইংল্যান্ডের মারকুটে ওপেনার জেসন রয়কে উদ্দেশ্য করে হ্যাজলউড বলেন, ‘দেখবো টেস্টে ও কী করে।’ প্রথম টেস্টে সুবিধা করতে পারেননি রয়। দুই ইনিংস মিলিয়ে করেন মাত্র ৩৮ রান।
চার বছর আগে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়াকে সবুজ উইকেটে পর্যুদস্ত করেছিল ইংল্যান্ড। ট্রেন্ট ব্রিজে অ্যাশেজের তৃতীয় টেস্টে ৬০ রানে অলআউট হয়েছিল মাইকেল ক্লার্কের দল। স্টুয়ার্ট ব্রড একাই নিয়েছিলেন ৮ উইকেট। টিম পেইনের দলকে ঠেকাতে এবার একই কৌশল বেছে নিতে পারে ইংল্যান্ড। বিশেষ করে স্টিভ স্মিথকে যতটা সম্ভব দ্রুত ফেরাতে চাইবেন ব্রডরা। এজবাস্টনে দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি হাঁকান স্মিথ। বলতে গেলে তার কাছেই হেরে গেছে ইংল্যান্ড। আর লর্ডসে ইংল্যান্ড-আয়ারল্যান্ডের মধ্যকার সর্বশেষ টেস্টে উইকেট সবুজ ছিল। পেসাররা আধিপত্য দেখিয়েছেন সেখানে। প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ড ৮৫ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল, এরপর চতুর্থ ইনিংসে আয়ারল্যান্ড অলআউট হয় ৩৮ রানে। হ্যাজলউড বলেন, ‘আমার মনে হয়, এজবাস্টনের তুলনায় লর্ডসের উইকেট ভিন্ন হবে। একটু বেশি বাউন্সি। যাতে স্মিথকে ওরা আউট করতে পারে। তবে যেহেতু ওদের সেরা বোলার জিমি অ্যান্ডারসন নেই, ইংল্যান্ড হয়ত অন্য অপশন খুঁজবে। তবে সবুজ উইকেট হলে সেটি আমাদের বোলাদের জন্যও ভালো হবে বলে মনে করি আমি।’
এজবাস্টনে অস্ট্রেলিয়ার পেস বিভাগে ছিলেন প্যাট কামিন্স, জেমস প্যাটিনসন ও পিটার সিডল। স্পেশালিস্ট স্পিনার হিসেবে খেলেছেন নাথান লায়ন। তবে কন্ডিশন, পিচ ইত্যাদি বিবেচনায় লর্ডসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে পরিবর্তন আসতে পারে। হ্যাজলউড বলেন, ‘উইকেট যদি শুষ্ক হয় তাহলে রিভার্স সুইং গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। খুব ফ্ল্যাট হলে মিচেল স্টার্ক খেলতে পারে। সবুজ ও উইকেটের দু দিকেই সিম করলে আমি ও সিডল খেলতে পারি। যেমনই হোক আমরা প্রস্তুত আছি। তবে ওদেরকে ২০১৫ সালের চেয়ে ভিন্নভাবে ভাবতে হবে এবার। কারণ এবারের অস্ট্রেলিয়ার দলটা দারুণ। আমরা সবাই দলগত পারফরম্যান্স করার চেষ্টা করি এবং সবাই একসঙ্গেই অ্যাশেজটা জিততে চাই।’
এর আগে প্রথম টেস্টেও ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের খোঁচা মেরে কথা বলেছিলেন হ্যাজলউড। তিনি বলেছিলেন, ওয়ানডেতে সফল হলেও টেস্টে ইংল্যান্ডের টপ অর্ডার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। ইংল্যান্ডের মারকুটে ওপেনার জেসন রয়কে উদ্দেশ্য করে হ্যাজলউড বলেন, ‘দেখবো টেস্টে ও কী করে।’ প্রথম টেস্টে সুবিধা করতে পারেননি রয়। দুই ইনিংস মিলিয়ে করেন মাত্র ৩৮ রান।