এক্সক্লুসিভ
সিমলার ফেরা নিয়ে দোটানায় সিটিইউ
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১১ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৭:৫৮ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রামে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ময়ূরপঙ্খী উড়োজাহাজ ছিনতাইয়ের ঘটনায় নিহত পলাশ আহমেদের সাবেক স্ত্রী চিত্রনায়িকা সিমলার ভারত থেকে ফেরা নিয়ে দোটানায় রয়েছেন মামলার তদন্ত সংস্থা সিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট (সিটিইউ)। সিমলা এখনো ভারত থেকে না ফেরায় এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন তদন্ত সংস্থা সিটিইউর প্রধান উপ-কমিশনার মো. শহীদুল্লাহ। এর আগে গত ৯ই জুন তিনি জানিয়েছিলেন, জুলাই মাসের মধ্যেই এ মামলার প্রতিবেদন আদালতে জমা দেয়া হবে। মামলার বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে সিটিইউর প্রধান উপ-কমিশনার মো. শহীদুল্লাহ বলেন, চিত্রনায়িকা সিমলা চলচ্চিত্র তৈরির কাজে ভারতের মুম্বইয়ে রয়েছেন। বিমান ছিনতাই ঘটনার পর স্ত্রী সিমলাকে ফিরিয়ে দেয়ার দাবি করেছিলেন পলাশ আহমেদ।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক রাজেশ বড়ুয়া বলেন, গত ২২শে মে সিমলা আমাকে জানিয়েছিলেন ঈদুল ফিতরের পর তিনি ভারত থেকে ফিরে বিমান ছিনতাই চেষ্টার মামলার তদন্ত কার্যক্রমে সহযোগিতা করবেন। তদন্তের স্বার্থে যেকোনো তথ্য দিতেও তার আপত্তি নেই। কিন্তু তিনি কথা দিয়ে কথা রাখছেন না। কোরবানির ঈদ এসে গেলেও ভারত থেকে ফেরেননি সিমলা।
মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তদন্ত কর্মকর্তা রাজেশ বড়ুয়া বলেন, গত ২৩শে মার্চ রাতে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের দুধঘাটা এলাকায় পলাশের বাড়িতে গিয়ে পলাশের বাবা পিয়ার জাহান, মা রেনু বেগম, চাচা দ্বীন ইসলাম এবং আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীসহ ১০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এর আগে গত ২০শে মার্চ ছিনতাই চেষ্টার শিকার ওই বিমানের পাইলট, ফার্স্ট অফিসার ওচার কেবিন ক্রুসহ ১৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিটিইউ। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ওই বিমানের ৪০ জন যাত্রীকে।
গত ২৫শে মার্চ ঢাকার উত্তরায় সিমলার বাসায় গিয়ে তার বাবা আবদুল মাজেদ এবং মা নুরুন নাহারকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পাশাপাশি পলাশ আহমেদের আরেক স্ত্রী মেঘলাকেও জিজ্ঞাসাবাদ করার কথা ছিল। সিমলাও আসছে না। এ ধাপটি শেষ হলে মামলা তদন্ত শেষ করার স্বার্থে সেদিনের কমান্ডো অভিযানে অংশ নেয়া নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
ইতিমধ্যে কমান্ডো অভিযানে অংশ নেয়া নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের কয়েকজনের নাম সংগ্রহ করা হয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের চিঠি দেয়া হবে। তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে আমার দায়িত্ব শেষ করতে চাই।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক রাজেশ বড়ুয়া বলেন, গত ২২শে মে সিমলা আমাকে জানিয়েছিলেন ঈদুল ফিতরের পর তিনি ভারত থেকে ফিরে বিমান ছিনতাই চেষ্টার মামলার তদন্ত কার্যক্রমে সহযোগিতা করবেন। তদন্তের স্বার্থে যেকোনো তথ্য দিতেও তার আপত্তি নেই। কিন্তু তিনি কথা দিয়ে কথা রাখছেন না। কোরবানির ঈদ এসে গেলেও ভারত থেকে ফেরেননি সিমলা।
মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তদন্ত কর্মকর্তা রাজেশ বড়ুয়া বলেন, গত ২৩শে মার্চ রাতে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের দুধঘাটা এলাকায় পলাশের বাড়িতে গিয়ে পলাশের বাবা পিয়ার জাহান, মা রেনু বেগম, চাচা দ্বীন ইসলাম এবং আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীসহ ১০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এর আগে গত ২০শে মার্চ ছিনতাই চেষ্টার শিকার ওই বিমানের পাইলট, ফার্স্ট অফিসার ওচার কেবিন ক্রুসহ ১৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিটিইউ। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ওই বিমানের ৪০ জন যাত্রীকে।
গত ২৫শে মার্চ ঢাকার উত্তরায় সিমলার বাসায় গিয়ে তার বাবা আবদুল মাজেদ এবং মা নুরুন নাহারকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পাশাপাশি পলাশ আহমেদের আরেক স্ত্রী মেঘলাকেও জিজ্ঞাসাবাদ করার কথা ছিল। সিমলাও আসছে না। এ ধাপটি শেষ হলে মামলা তদন্ত শেষ করার স্বার্থে সেদিনের কমান্ডো অভিযানে অংশ নেয়া নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
ইতিমধ্যে কমান্ডো অভিযানে অংশ নেয়া নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের কয়েকজনের নাম সংগ্রহ করা হয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের চিঠি দেয়া হবে। তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে আমার দায়িত্ব শেষ করতে চাই।