বিশ্বজমিন
ধরপাকড় সত্ত্বেও কাশ্মীরে বিক্ষোভ, কাঁদানে গ্যাস, গুলি
মানবজমিন ডেস্ক
১০ আগস্ট ২০১৯, শনিবার, ১২:১৫ অপরাহ্ন
ধরপাকড় সত্ত্বেও ভারত সরকারের গৃহীত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে। শুক্রবার কারফিউ কিছুটা শিথিল করার পর কমপক্ষে ১০ হাজার মানুষ বিক্ষোভে নেমে পড়েন প্রধান শহর শ্রীনগরে। এ সময় তাদের ওপর ভারতীয় পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও গুলি নিক্ষেপ করেছে। পাঁচদিন আগে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করার পর শুক্রবার জুমার নামাজের পরে এটাই ছিল সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে অনলাইন এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
জম্মু ও কাশ্মীরকে নিজেদের কব্জায় নিতে ভারত গত সপ্তাহে সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করে। এই ধারার অধীনে কাশ্মীর স্বায়ত্তশাসন ভোগ করছিল। কিন্তু সেখানকার আঞ্চলিক নেতারা এর তীব্র বিরোধীতা করেছেন। গত প্রায় ৩০ বছর ধরে সেখানে ভারতীয় শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন কাশ্মীরের স্বাধীনতাকামীরা। এ লড়াইয়ে নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ৫০ হাজার মানুষ। পুলিশ বলছে, শুক্রবার শ্রীনগরের শূরা এলাকায় বিপুল সংখ্যক মানুষ সমবেত হয়। আইওয়া ব্রিজ এলাকায় পুলিশ তাদের পিছু ধাওয়া করে। সেখান থেকে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, তাদের ওপর কাঁদানে গ্যাস ও গুলি ছুড়তে দেখা যায় পুলিশকে। তখন অনেক নারী ও শিশু পানিতে ঝাঁপ দেয়। শ্রীনগরের শেরে কাশ্মীর ইন্সটিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেসে এসব কথা বলেছেন ওই প্রত্যক্ষদর্শী। এই মেডিকেলে গুলিবিদ্ধ অনেককে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
আরেকজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেছেন, পুলিশ আমাদের ওপর দু’দিক থেকে আক্রমণ করেছে। পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, দুটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ১২ জনকে। তাদের গায়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছে। ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, শুরা এলাকায় বিক্ষোভে সমবেত হয়েছিলেন প্রায় ১০ হাজার মানুষ। এ যাবতকালের মধ্যে এটাই ছিল সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ।
জম্মু ও কাশ্মীরকে নিজেদের কব্জায় নিতে ভারত গত সপ্তাহে সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করে। এই ধারার অধীনে কাশ্মীর স্বায়ত্তশাসন ভোগ করছিল। কিন্তু সেখানকার আঞ্চলিক নেতারা এর তীব্র বিরোধীতা করেছেন। গত প্রায় ৩০ বছর ধরে সেখানে ভারতীয় শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন কাশ্মীরের স্বাধীনতাকামীরা। এ লড়াইয়ে নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ৫০ হাজার মানুষ। পুলিশ বলছে, শুক্রবার শ্রীনগরের শূরা এলাকায় বিপুল সংখ্যক মানুষ সমবেত হয়। আইওয়া ব্রিজ এলাকায় পুলিশ তাদের পিছু ধাওয়া করে। সেখান থেকে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, তাদের ওপর কাঁদানে গ্যাস ও গুলি ছুড়তে দেখা যায় পুলিশকে। তখন অনেক নারী ও শিশু পানিতে ঝাঁপ দেয়। শ্রীনগরের শেরে কাশ্মীর ইন্সটিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেসে এসব কথা বলেছেন ওই প্রত্যক্ষদর্শী। এই মেডিকেলে গুলিবিদ্ধ অনেককে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
আরেকজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেছেন, পুলিশ আমাদের ওপর দু’দিক থেকে আক্রমণ করেছে। পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, দুটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ১২ জনকে। তাদের গায়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছে। ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, শুরা এলাকায় বিক্ষোভে সমবেত হয়েছিলেন প্রায় ১০ হাজার মানুষ। এ যাবতকালের মধ্যে এটাই ছিল সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ।