দেশ বিদেশ
দেড় হাজার ডলার রেমিট্যান্সে ২% প্রণোদনা
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১০ আগস্ট ২০১৯, শনিবার, ৮:২০ পূর্বাহ্ন
বৈধভাবে প্রতিবার একজন প্রবাসীর পাঠানো সর্বোচ্চ ১ হাজার ৫০০ ডলার রেমিট্যান্সের ওপর দুই শতাংশ হারে নগদ সহায়তা বা প্রণোদনা পাওয়া যাবে। প্রণোদনা দেয়া হবে প্রযোজ্য বিনিময় হারে। অর্থাৎ রেমিট্যান্সের অর্থ টাকায় রূপান্তর করে ওই অর্থের ওপর দুই শতাংশ হারে প্রবাসীদের স্বজনদের বা উপকারভোগীদের তাৎক্ষণিক দেয়া হবে। বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তির আওতায় পরিচালিত বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজ বা ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠালে এ প্রণোদনা পাওয়া যাবে। বাংলদেশ ব্যাংক এ সংক্রান্ত একটি নীতিমালা জারি করে সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের পাঠানো হয়।
এতে বলা হয়, একজন প্রবাসীর রেমিট্যান্সের ওপর প্রতিবারে সর্বোচ্চ দেড় হাজার ইউএস ডলার বা সমমূল্যের অর্থের ওপর প্রণোদনা পেতে কোনো ধরনের কাগজপত্র প্রদান করতে হবে না। এর বেশি লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রাপককে রেমিট্যান্স প্রেরকের বৈধ কাগজপত্র (পাসপোর্টের কপি, বিদেশি নিয়োগদাতা কর্তৃক প্রদত্ত নিয়োগপত্রের কপি বা বিএমইটি প্রদত্ত সনদপত্রের কপি, ব্যবসায় নিয়োজিত ব্যক্তির ক্ষেত্রে ব্যবসার লাইসেন্সের কপি প্রভৃতি) রেমিট্যান্স প্রদানকারী ব্যাংক শাখায় দাখিল সাপেক্ষে নগদ সহায়তা পাওয়া যাবে।
বিধিবহির্ভূতভাবে নগদ সহায়তা গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া গেলে পরবর্তীতে ওই প্রাপক বা প্রাপকরা এ সুবিধা প্রাপ্য হবে না। বিধিবহির্ভূতভাবে প্রদত্ত অর্থ প্রাপকের কাছ থেকে আদায় করা হবে।
নীতিমালায় বলা হয়, রেমিট্যান্সের প্রাপকের ব্যাংক হিসাব যদি রেমিট্যান্স আহরণকারী ব্যাংকের না থাকে তাহলে ওই প্রাপকের হিসাবে প্রণোদনা দেয়ার জন্য বিইএফটিএন, আরটিজিএস, এনপিএসবি বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পাঠাবে আহরণকারী ব্যাংক।
এতে বলা হয়, একজন প্রবাসীর রেমিট্যান্সের ওপর প্রতিবারে সর্বোচ্চ দেড় হাজার ইউএস ডলার বা সমমূল্যের অর্থের ওপর প্রণোদনা পেতে কোনো ধরনের কাগজপত্র প্রদান করতে হবে না। এর বেশি লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রাপককে রেমিট্যান্স প্রেরকের বৈধ কাগজপত্র (পাসপোর্টের কপি, বিদেশি নিয়োগদাতা কর্তৃক প্রদত্ত নিয়োগপত্রের কপি বা বিএমইটি প্রদত্ত সনদপত্রের কপি, ব্যবসায় নিয়োজিত ব্যক্তির ক্ষেত্রে ব্যবসার লাইসেন্সের কপি প্রভৃতি) রেমিট্যান্স প্রদানকারী ব্যাংক শাখায় দাখিল সাপেক্ষে নগদ সহায়তা পাওয়া যাবে।
বিধিবহির্ভূতভাবে নগদ সহায়তা গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া গেলে পরবর্তীতে ওই প্রাপক বা প্রাপকরা এ সুবিধা প্রাপ্য হবে না। বিধিবহির্ভূতভাবে প্রদত্ত অর্থ প্রাপকের কাছ থেকে আদায় করা হবে।
নীতিমালায় বলা হয়, রেমিট্যান্সের প্রাপকের ব্যাংক হিসাব যদি রেমিট্যান্স আহরণকারী ব্যাংকের না থাকে তাহলে ওই প্রাপকের হিসাবে প্রণোদনা দেয়ার জন্য বিইএফটিএন, আরটিজিএস, এনপিএসবি বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পাঠাবে আহরণকারী ব্যাংক।