বাংলারজমিন
আখাউড়ার ইউএনও’র ড্রাইভারের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা
আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
১০ আগস্ট ২০১৯, শনিবার, ৮:১১ পূর্বাহ্ন
আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারের গাড়িচালকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের দায়ে আদালতে মামলা করেছেন উপজেলার সাহেবনগর গ্রামের এক প্রবাসীর স্ত্রী। ওই নারীকে বিয়ের প্রলোভনে একাধিকবার ধর্ষণ করে ইউএনও’র গাড়িচালক মনির (৩৫)। হাতিয়ে নিয়েছেন নগদ ৩ লাখ টাকা। গত ৮ই আগস্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এ মামলাটি দায়ের করেন ওই নারী। মনির হলেন পাশের বিজয়নগর উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের ধন মিয়ার ছেলে।
মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, ওই নারীর স্বামী বিদেশে থাকার সুবাদে ইউএনও’র গাড়ি চালক মনিরের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব হয়। বিভিন্ন সময়ে মনির ওই নারীকে কুপ্রস্তাব দিত। চলতি বছরের ১৫ই জানুয়ারি আখাউড়া উপজেলা পরিষদের ডাকবাংলোতে ডেকে নিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে উপজেলার সাহেবনগরের ওই নারীর ভাড়া বাড়িতেও একাধিকবার ওই নারীকে মনির ধর্ষণ করে।
মামলার বিবরণে আরও বলা হয় মনির ওই নারীর কাছ থেকে নগদ ৩ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় এবং ধর্ষণের কথা কাউকে বলা হলে অশ্লীল ভিডিও ছাড়ার ও তার মেয়েকে মেরে ফেলে লাশ গুম করে দেয়ার হুমকি দেয়। পরবর্তীতে ওই নারী গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এ বিষয়টি মনিরকে জানালে মনির তার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। পরে ইউএনও কার্যালয়ে এসে মনিরকে বিয়ের কথা বললে সে গালমন্দ করে তাকে তাড়িয়ে দেয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের গাড়িচালক মনির বলেন, ওই নারীকে আমি চিনি। তার সঙ্গে আমার কোনা সম্পর্ক ছিল না। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা মিথ্যা। আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাহমিনা আক্তার রেইনা বলেন, মনির ও ওই নারী দু’জনই বিবাহিত। ওই নারী আমাকে জানিয়েছেন মনিরের সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে।
তার ফলে ওই নারী গর্ভবতী হয়ে পড়েন বলে জানান। তিনি আরও বলেন, মনির মাস্টার রোলে কাজ করে। সে এখন আর অফিসে আসছে না। আর তাকে আমি রাখবও না।
মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, ওই নারীর স্বামী বিদেশে থাকার সুবাদে ইউএনও’র গাড়ি চালক মনিরের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব হয়। বিভিন্ন সময়ে মনির ওই নারীকে কুপ্রস্তাব দিত। চলতি বছরের ১৫ই জানুয়ারি আখাউড়া উপজেলা পরিষদের ডাকবাংলোতে ডেকে নিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে উপজেলার সাহেবনগরের ওই নারীর ভাড়া বাড়িতেও একাধিকবার ওই নারীকে মনির ধর্ষণ করে।
মামলার বিবরণে আরও বলা হয় মনির ওই নারীর কাছ থেকে নগদ ৩ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় এবং ধর্ষণের কথা কাউকে বলা হলে অশ্লীল ভিডিও ছাড়ার ও তার মেয়েকে মেরে ফেলে লাশ গুম করে দেয়ার হুমকি দেয়। পরবর্তীতে ওই নারী গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এ বিষয়টি মনিরকে জানালে মনির তার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। পরে ইউএনও কার্যালয়ে এসে মনিরকে বিয়ের কথা বললে সে গালমন্দ করে তাকে তাড়িয়ে দেয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের গাড়িচালক মনির বলেন, ওই নারীকে আমি চিনি। তার সঙ্গে আমার কোনা সম্পর্ক ছিল না। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা মিথ্যা। আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাহমিনা আক্তার রেইনা বলেন, মনির ও ওই নারী দু’জনই বিবাহিত। ওই নারী আমাকে জানিয়েছেন মনিরের সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে।
তার ফলে ওই নারী গর্ভবতী হয়ে পড়েন বলে জানান। তিনি আরও বলেন, মনির মাস্টার রোলে কাজ করে। সে এখন আর অফিসে আসছে না। আর তাকে আমি রাখবও না।