বিশ্বজমিন
আন্তর্জাতিক সমপ্রদায়ের নৈতিক সাহস নিয়ে প্রশ্ন ইমরানের
মানবজমিন ডেস্ক
১০ আগস্ট ২০১৯, শনিবার, ৮:০৬ পূর্বাহ্ন
কাশ্মীরে সম্ভাব্য ‘গণহত্যা’ প্রতিরোধে আন্তর্জাতিক সমপ্রদায় নৈতিক সাহস দেখাতে পারবে কিনা তা নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তিনি ভারতকে উদ্দেশ্য করে বড় রকমের প্রশ্নও করেছেন। কাশ্মীর ইস্যুতে ভারত সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ নিয়ে তিনি টুইটে বলেছেন, ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে কাশ্মীরিদের বিরুদ্ধে বৃহত্তর সামরিক শক্তি ব্যবহার করে বিজেপি সরকার কী মনে করছে, এতে স্বাধীনতা আন্দোলন থেমে যাবে? এতে (এ আন্দোলন) আরো গতি পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। এ ছাড়া তিনি বলেছেন, দুর্বল অর্থনীতির কারণে যুদ্ধ করার সামর্থ্য নেই পাকিস্তানের। ইমরান খানের টুইটের ওপর ভিত্তি করে এসব কথা জানিয়েছে অনলাইন ডন।
সোমবার কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করেছে ভারত সরকার। এর প্রতিবাদে পাকিস্তানে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার অজয় বিসারিয়াকে বুধবার বহিষ্কার করে পাকিস্তান। এর একদিন পরে বৃহস্পতিবার টুইট করেন ইমরান খান। এতে তিনি বলেন, কাশ্মীরিদের বিরুদ্ধে চাপিয়ে দেয়া কারফিউ শিথিল করার পর ভারত কর্তৃপক্ষের আচরণ কী হয় তা দেখার অপেক্ষায় আছে পুরো বিশ্ব। তিনি আরো বলেন, এটা পরিষ্কার হওয়া উচিত যে, দখলিকৃত কাশ্মীরে কাশ্মীরিদের বিরুদ্ধে গণহত্যা প্রত্যক্ষ করবে কিনা আন্তর্জাতিক সমপ্রদায়! তিনি একটি প্রশ্ন রেখে টুইট শেষ করেছেন। লিখেছেন, আমরা কী বিজেপি সরকারের আরেকটি ফ্যাসিজমের তুষ্টি বা প্রশংসা দেখবো নাকি তা ঘটা বন্ধ করতে আন্তর্জাতিক সমপ্রদায়ের নৈতিক সাহস দেখবো?
সাংবাদিক অ্যাম্বার রহিম শামসির মতে, কাশ্মীর নিয়ে এক সম্মেলনে একদল অ্যাঙ্করপারসন বা উপস্থাপকের সঙ্গে কথা বলেন ইমরান খান। তিনি বলেন, কাশ্মীর বিরোধ নিষ্পত্তিতে মধ্যস্থতার প্রস্তাব করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। এতে ভারত তাদের সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল করতে উদ্বুদ্ধ হয়েছে। ওই সম্মেলন শেষেই ইমরান খান ওইসব টুইট করেন। ওই সম্মেলন নিয়ে ধারাবাহিক টুইট করেছেন শামসি। এতে তিনি ইমরান খানকে উদ্ধৃত করেছেন। তাতে ইমরান খান আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, কাশ্মীরে গণহত্যার ফলে সেখানকার শরণার্থীর ঢল নামতে পারে পাকিস্তান অথবা আজাদ জম্মু কাশ্মীরে। তিনি আশঙ্কা করেন, সামপ্রদায়িক বিজেপি সরকার কাশ্মীরে গণহত্যা ও জাতি নিধন চালাতে পারে।
সোমবার কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করেছে ভারত সরকার। এর প্রতিবাদে পাকিস্তানে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার অজয় বিসারিয়াকে বুধবার বহিষ্কার করে পাকিস্তান। এর একদিন পরে বৃহস্পতিবার টুইট করেন ইমরান খান। এতে তিনি বলেন, কাশ্মীরিদের বিরুদ্ধে চাপিয়ে দেয়া কারফিউ শিথিল করার পর ভারত কর্তৃপক্ষের আচরণ কী হয় তা দেখার অপেক্ষায় আছে পুরো বিশ্ব। তিনি আরো বলেন, এটা পরিষ্কার হওয়া উচিত যে, দখলিকৃত কাশ্মীরে কাশ্মীরিদের বিরুদ্ধে গণহত্যা প্রত্যক্ষ করবে কিনা আন্তর্জাতিক সমপ্রদায়! তিনি একটি প্রশ্ন রেখে টুইট শেষ করেছেন। লিখেছেন, আমরা কী বিজেপি সরকারের আরেকটি ফ্যাসিজমের তুষ্টি বা প্রশংসা দেখবো নাকি তা ঘটা বন্ধ করতে আন্তর্জাতিক সমপ্রদায়ের নৈতিক সাহস দেখবো?
সাংবাদিক অ্যাম্বার রহিম শামসির মতে, কাশ্মীর নিয়ে এক সম্মেলনে একদল অ্যাঙ্করপারসন বা উপস্থাপকের সঙ্গে কথা বলেন ইমরান খান। তিনি বলেন, কাশ্মীর বিরোধ নিষ্পত্তিতে মধ্যস্থতার প্রস্তাব করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। এতে ভারত তাদের সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল করতে উদ্বুদ্ধ হয়েছে। ওই সম্মেলন শেষেই ইমরান খান ওইসব টুইট করেন। ওই সম্মেলন নিয়ে ধারাবাহিক টুইট করেছেন শামসি। এতে তিনি ইমরান খানকে উদ্ধৃত করেছেন। তাতে ইমরান খান আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, কাশ্মীরে গণহত্যার ফলে সেখানকার শরণার্থীর ঢল নামতে পারে পাকিস্তান অথবা আজাদ জম্মু কাশ্মীরে। তিনি আশঙ্কা করেন, সামপ্রদায়িক বিজেপি সরকার কাশ্মীরে গণহত্যা ও জাতি নিধন চালাতে পারে।