দেশ বিদেশ
সরকারের মন্ত্রীদের মস্তিষ্ক পরীক্ষা করা দরকার: রিজভী
স্টাফ রিপোর্টার
১০ আগস্ট ২০১৯, শনিবার, ৮:০৫ পূর্বাহ্ন
বর্তমান সরকারের মন্ত্রীদের মস্তিষ্ক পরীক্ষা করা দরকার বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। গতকাল নয়াপল্টনস্থ বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রিজভী বলেন, ডেঙ্গু নিয়ে স্ববিরোধী, বিপরীতধর্মী কথাবার্তা, রাতের কথার সাথে সকালের কথার গরমিল। এ ধরনের কথা থেকে সিকি-আধুলি ও গোটা মন্ত্রী কেউই কম যাচ্ছেন না। ওবায়দুল কাদের সাহেব ক’দিন আগে বলেছেন যে, সবাই ঈদে বাড়ি যাবেন কোন অসুবিধা নাই। গতকাল (বৃহস্পতবিার) আবার বলেছেন-বাড়ি যাবার আগে রক্ত পরীক্ষা করে যাবেন। আমি তো মনে করি, মানুষের রক্ত পরীক্ষার আগে সরকারের মন্ত্রীদের মস্তিস্ক পরীক্ষা করা দরকার। বিবিসি’র সাক্ষাতকারে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন-এডিস নিয়ে মিডিয়ার বাড়াবাড়িতে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। মূলত: মেয়র থেকে শুরু করে মন্ত্রীরা এমনকি প্রধানমন্ত্রীও ডেঙ্গু আক্রান্ত মানুষের দুঃখ-দুর্দশাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে ঠাট্টা মশকরা করছেন। অথচ সারাদেশের হাসপাতালগুলোতে কোন ঠাঁই নেই। ডেঙ্গু রোগীতে ছেয়ে গেছে সব হাসপাতাল। ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকেও রক্ত পরীক্ষা করতে পারছে না রোগীরা। কেউ কেউ অনেক কষ্ট করে রক্ত পরীক্ষা করেও রিপোর্ট পেতে হয়রানীর শিকার হচ্ছেন। যেদিন রিপোর্ট দেয়ার কথা বলা হয়, সেদিন রোগীরা রিপোর্ট পান না। পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও রিপোর্ট নিয়ে প্রচন্ড দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের পরিবারগুলোকে।
তিনি আরো বলেন, বেগম খালেদা জিয়াকে রোগে-শোকে-ব্যথা-বেদনায় জর্জরিত রেখে কারাগারে আটকে রেখেছে। তার জামিনে বাধা দেয়া হচ্ছে। আদালতের কথাতেই মনে হচ্ছে যে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছাড়া কিছু হবে না। দেশবাসীর প্রত্যাশা ছিল যে, ঈদুল আযহার আগেই দেশনেত্রী কারামুক্ত হবেন। কিন্তু মানুষের সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। বেগম খালেদা জিয়া পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে দেশবাসী, বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদেরকে পবিত্র ঈদুল আযহার প্রাণঢালা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। ঈদুল আজহার পূর্বেই বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানান রিজভী।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালামসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
রিজভী বলেন, ডেঙ্গু নিয়ে স্ববিরোধী, বিপরীতধর্মী কথাবার্তা, রাতের কথার সাথে সকালের কথার গরমিল। এ ধরনের কথা থেকে সিকি-আধুলি ও গোটা মন্ত্রী কেউই কম যাচ্ছেন না। ওবায়দুল কাদের সাহেব ক’দিন আগে বলেছেন যে, সবাই ঈদে বাড়ি যাবেন কোন অসুবিধা নাই। গতকাল (বৃহস্পতবিার) আবার বলেছেন-বাড়ি যাবার আগে রক্ত পরীক্ষা করে যাবেন। আমি তো মনে করি, মানুষের রক্ত পরীক্ষার আগে সরকারের মন্ত্রীদের মস্তিস্ক পরীক্ষা করা দরকার। বিবিসি’র সাক্ষাতকারে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন-এডিস নিয়ে মিডিয়ার বাড়াবাড়িতে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। মূলত: মেয়র থেকে শুরু করে মন্ত্রীরা এমনকি প্রধানমন্ত্রীও ডেঙ্গু আক্রান্ত মানুষের দুঃখ-দুর্দশাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে ঠাট্টা মশকরা করছেন। অথচ সারাদেশের হাসপাতালগুলোতে কোন ঠাঁই নেই। ডেঙ্গু রোগীতে ছেয়ে গেছে সব হাসপাতাল। ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকেও রক্ত পরীক্ষা করতে পারছে না রোগীরা। কেউ কেউ অনেক কষ্ট করে রক্ত পরীক্ষা করেও রিপোর্ট পেতে হয়রানীর শিকার হচ্ছেন। যেদিন রিপোর্ট দেয়ার কথা বলা হয়, সেদিন রোগীরা রিপোর্ট পান না। পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও রিপোর্ট নিয়ে প্রচন্ড দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের পরিবারগুলোকে।
তিনি আরো বলেন, বেগম খালেদা জিয়াকে রোগে-শোকে-ব্যথা-বেদনায় জর্জরিত রেখে কারাগারে আটকে রেখেছে। তার জামিনে বাধা দেয়া হচ্ছে। আদালতের কথাতেই মনে হচ্ছে যে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছাড়া কিছু হবে না। দেশবাসীর প্রত্যাশা ছিল যে, ঈদুল আযহার আগেই দেশনেত্রী কারামুক্ত হবেন। কিন্তু মানুষের সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। বেগম খালেদা জিয়া পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে দেশবাসী, বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদেরকে পবিত্র ঈদুল আযহার প্রাণঢালা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। ঈদুল আজহার পূর্বেই বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানান রিজভী।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালামসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।