দেশ বিদেশ
ঈদের আগে বেতন-বোনাস চাচ্ছেন পিপলস লিজিংয়ের কর্মীরা
স্টাফ রিপোর্টার
৯ আগস্ট ২০১৯, শুক্রবার, ৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
ঈদুল আজহার আগে বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধ, ঈদ বোনাস ও ছাঁটাই বন্ধের দাবি জানিয়েছে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। গতকাল বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন (ক্র্যাব) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানান তারা। প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর এবং হাইকোর্টের নিয়োগ করা সাময়িক অবসায়কের কাছে এ দাবি জানান তারা।
প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র ভাইস-প্রেসিডেন্ট হারুন উর রশিদ বলেন, গত ৯ই জুলাই আমরা সংবাদপত্রের মাধ্যমে জানতে পারলাম, বাংলাদেশ ব্যাংকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ‘পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড’ বন্ধ হতে যাচ্ছে। সর্বশেষ বাংলাদেশ ব্যাংকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ডিভিশন গত ১৪ই জুলাই বন্ধের অনুমতি দেয়। এরপর থেকে এ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চরম আতঙ্কের মধ্যে আছে।
জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, জুন মাস থেকে আমাদের বেতন বন্ধ করে দিয়েছে। ইন্টারনেট, কাগজসহ অফিসের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বন্ধ রাখা হয়েছে। অথচ আমাদের কাছে কাজ চাচ্ছে!
তিনি বলেন, আমাদের যদি তারা না রাখতে চায়, তাহলে আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের রিজাইন দিতে বলুক। এরপর আমাদের সব ধরনের দেনা-পাওনা বুঝিয়ে দিয়ে বিদায় করে দিক। কিন্তু বেতন-ভাতা, ঈদ বোনাস না দিয়ে আমাদের তারা রাস্তায় এনে দাঁড় করিয়েছে। তারা জানান, বর্তমানে পিপলস লিজিংয়ে প্রায় ১৭৮ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন।
এদিকে নানা অনিয়মে বন্ধ হতে যাওয়া পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার সময় বেড়েছে। কোম্পানিটিকে আরো ১৫ দিন শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার আদেশ দিয়েছে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। সূত্র মতে, আগামী ১৩ই আগস্ট থেকে ১৫ দিন শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে কোম্পানিটির। গত ১৪ই জুলাই থেকে ১২ই আগস্ট পর্যন্ত পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার লেনদেন বন্ধের ঘোষণা করে ডিএসই।
প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র ভাইস-প্রেসিডেন্ট হারুন উর রশিদ বলেন, গত ৯ই জুলাই আমরা সংবাদপত্রের মাধ্যমে জানতে পারলাম, বাংলাদেশ ব্যাংকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ‘পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড’ বন্ধ হতে যাচ্ছে। সর্বশেষ বাংলাদেশ ব্যাংকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ডিভিশন গত ১৪ই জুলাই বন্ধের অনুমতি দেয়। এরপর থেকে এ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চরম আতঙ্কের মধ্যে আছে।
জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, জুন মাস থেকে আমাদের বেতন বন্ধ করে দিয়েছে। ইন্টারনেট, কাগজসহ অফিসের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বন্ধ রাখা হয়েছে। অথচ আমাদের কাছে কাজ চাচ্ছে!
তিনি বলেন, আমাদের যদি তারা না রাখতে চায়, তাহলে আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের রিজাইন দিতে বলুক। এরপর আমাদের সব ধরনের দেনা-পাওনা বুঝিয়ে দিয়ে বিদায় করে দিক। কিন্তু বেতন-ভাতা, ঈদ বোনাস না দিয়ে আমাদের তারা রাস্তায় এনে দাঁড় করিয়েছে। তারা জানান, বর্তমানে পিপলস লিজিংয়ে প্রায় ১৭৮ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন।
এদিকে নানা অনিয়মে বন্ধ হতে যাওয়া পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার সময় বেড়েছে। কোম্পানিটিকে আরো ১৫ দিন শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার আদেশ দিয়েছে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। সূত্র মতে, আগামী ১৩ই আগস্ট থেকে ১৫ দিন শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে কোম্পানিটির। গত ১৪ই জুলাই থেকে ১২ই আগস্ট পর্যন্ত পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার লেনদেন বন্ধের ঘোষণা করে ডিএসই।