দেশ বিদেশ
রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ৫ হাজার ৪০০ কোটি ডলার নির্ধারণ
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
৮ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৪৩ পূর্বাহ্ন
চলতি অর্থবছরে (২০১৯-২০) রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৪ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৪০০ কোটি ডলার। এর মধ্যে পণ্য খাতে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ৪৫ বিলিয়ন এবং সেবা খাতে সাড়ে ৮ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি গত অর্থবছরের রপ্তানি আয়ের চেয়ে ১৫.২০ শতাংশ বেশি।
গতকাল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ ও অনুমোদন’ সংক্রান্ত সভায় এ ঘোষণা দেয়া হয়। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির অনুপস্থিতিতে সভায় সভাপতিত্ব করেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মফিজুল ইসলাম। প্রসঙ্গত, গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ৪ হাজার ৬৮৭ কোটি ৩৪ লাখ ডলার অর্জিত হয়েছে।
সচিব বলেন, আগামী বছরে যে রপ্তানি আয় নির্ধারণ করেছি। সেটা আমরা অর্জন করতে পারবো। তিনি বলেন, এবার তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ হাজার ৮২০ কোটি ডলার। যা গত বছরের তুলনায় ১১.৯১ বেশি।
অনুষ্ঠানে জানান হয়, হোম টেক্সটাইলে ৪.৬১ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮৯.১০ কোটি ডলার। পাট ও পাটজাত পণ্যে ০.৯৫ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮২ কোটি ৪০ লাখ ডালার। চামড়া এবং চামড়াজাত পণ্যে ৭.১৮ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার। ফার্মাসিউটিক্যালে ৩০.৫০ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। কৃষি পণ্যে ২৩.২২ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১২০ কোটি ডলার। এছাড়া ইঞ্জিনিয়ারিং প্রডাক্টে ৮.১২ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৬ কোটি ৯০ লাখ ডলার। হিমায়িত ও তাজা মাছ রপ্তানিতে ৩.৯২ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫২ কোটি ডলার। প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানিতে ২৫.২১ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ কোটি ডলার এবং সিরামিক পণ্য রপ্তানিতে ৩০.৪৯ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ কোটি ডলার।
গতকাল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ ও অনুমোদন’ সংক্রান্ত সভায় এ ঘোষণা দেয়া হয়। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির অনুপস্থিতিতে সভায় সভাপতিত্ব করেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মফিজুল ইসলাম। প্রসঙ্গত, গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ৪ হাজার ৬৮৭ কোটি ৩৪ লাখ ডলার অর্জিত হয়েছে।
সচিব বলেন, আগামী বছরে যে রপ্তানি আয় নির্ধারণ করেছি। সেটা আমরা অর্জন করতে পারবো। তিনি বলেন, এবার তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ হাজার ৮২০ কোটি ডলার। যা গত বছরের তুলনায় ১১.৯১ বেশি।
অনুষ্ঠানে জানান হয়, হোম টেক্সটাইলে ৪.৬১ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮৯.১০ কোটি ডলার। পাট ও পাটজাত পণ্যে ০.৯৫ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮২ কোটি ৪০ লাখ ডালার। চামড়া এবং চামড়াজাত পণ্যে ৭.১৮ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার। ফার্মাসিউটিক্যালে ৩০.৫০ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। কৃষি পণ্যে ২৩.২২ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১২০ কোটি ডলার। এছাড়া ইঞ্জিনিয়ারিং প্রডাক্টে ৮.১২ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৬ কোটি ৯০ লাখ ডলার। হিমায়িত ও তাজা মাছ রপ্তানিতে ৩.৯২ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫২ কোটি ডলার। প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানিতে ২৫.২১ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ কোটি ডলার এবং সিরামিক পণ্য রপ্তানিতে ৩০.৪৯ শতাংশ বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ কোটি ডলার।