দেশ বিদেশ
চামড়া কিনতে ৬০০ কোটি টাকা ঋণ পাচ্ছে ব্যবসায়ীরা
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
৮ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৪২ পূর্বাহ্ন
প্রতি বারের মতো এবারো কোরবানির ঈদে পশুর কাঁচা চামড়া কিনতে ব্যবসায়ীদের নগদ টাকা ঋণ দিচ্ছে চার রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক। কোরবানির পশুর চামড়া কিনতে প্রতিবছর স্বল্পমেয়াদি ঋণ দেয় সরকারি সোনালী, জনতা, রূপালী ও অগ্রণী ব্যাংক। শর্ত অনুযায়ী, আগের বছরের ঋণ যারা পুরোপুরি পরিশোধ করেছে তারাই এই ঋণ পাচ্ছে। এবার ৪০-৪৫টি প্রতিষ্ঠানকে ৬০৫ কোটি টাকা ঋণ দিতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, চামড়াশিল্পের স্বার্থে কাঁচা চামড়া সংগ্রহে স্বল্পমেয়াদি ঋণ দেয় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। নিয়ম অনুযায়ী যারা আগের বছরের ঋণ পুরোপুরি শোধ করে শুধু তারাই এ ঋণ পায়। তবে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের বিবেচনায় অনেক প্রতিষ্ঠান ঋণ দিয়ে থাকে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এবারো কাঁচা চামড়া কিনতে ২০০ কোটি টাকা নতুন ঋণ দিচ্ছে জনতা ব্যাংক। জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আব্দুছ ছালাম আজাদ জানান, এবার ১২টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ২০০ কোটি টাকা ঋণ দেয়া বলে ঠিক করা হয়েছে। গত বছর ৩২ প্রতিষ্ঠানকে ২০৫ কোটি টাকার ঋণ দেয়া হয়েছিল। গতবার যারা খেলাপি হয়েছে এবার তাদের ঋণ দেয়া হবে না বলেও তিনি জানান।
রূপালী ব্যাংক এ বছর চামড়া কিনতে ঋণ দেবে ২০০ কোটি টাকা। গত বছর ব্যাংকটি এ খাতে ঋণ দিয়েছিল ১৭৫ কোটি টাকা। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউর রহমান প্রধান বলেন, গত বছর চামড়া কিনতে ১৭৫ কোটি টাকা দেয়া হয়েছিল। এবার ২০০ কোটি টাকা ঋণ দেয়া হবে।
সোনালী ব্যাংক এ বছর ৭০ কোটি টাকা ঋণ দেবে। চামড়া কিনতে এবার ১৩৫ কোটি টাকা ঋণ দেবে অগ্রণী ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ নির্দেশনা অনুযায়ী, কম সুদেই এসব ঋণ দেয়া হয়। মাত্র ৭ শতাংশ সুদে এই ঋণ নিয়ে কাঁচা চামড়া কেনেন ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও সালমা ট্যানারির মালিক সাখাওয়াত উল্লাহ বলেন, চামড়া কেনার ঋণ মূলত এক বছরের জন্য দিয়ে থাকে। যারা গত বছরের টাকা পরিশোধ করেছে তারাই ঋণ পায়। এদিকে, কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। এবার ঢাকায় প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম ৪৫-৫০ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৩৫-৪০ টাকা হবে। এছাড়া সারাদেশে খাসির চামড়া প্রতি বর্গফুট ১৮-২০ টাকা এবং বকরির চামড়া ১৩-১৫ টাকায় সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে ব্যবসায়ীদের।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, চামড়াশিল্পের স্বার্থে কাঁচা চামড়া সংগ্রহে স্বল্পমেয়াদি ঋণ দেয় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। নিয়ম অনুযায়ী যারা আগের বছরের ঋণ পুরোপুরি শোধ করে শুধু তারাই এ ঋণ পায়। তবে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের বিবেচনায় অনেক প্রতিষ্ঠান ঋণ দিয়ে থাকে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এবারো কাঁচা চামড়া কিনতে ২০০ কোটি টাকা নতুন ঋণ দিচ্ছে জনতা ব্যাংক। জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আব্দুছ ছালাম আজাদ জানান, এবার ১২টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ২০০ কোটি টাকা ঋণ দেয়া বলে ঠিক করা হয়েছে। গত বছর ৩২ প্রতিষ্ঠানকে ২০৫ কোটি টাকার ঋণ দেয়া হয়েছিল। গতবার যারা খেলাপি হয়েছে এবার তাদের ঋণ দেয়া হবে না বলেও তিনি জানান।
রূপালী ব্যাংক এ বছর চামড়া কিনতে ঋণ দেবে ২০০ কোটি টাকা। গত বছর ব্যাংকটি এ খাতে ঋণ দিয়েছিল ১৭৫ কোটি টাকা। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউর রহমান প্রধান বলেন, গত বছর চামড়া কিনতে ১৭৫ কোটি টাকা দেয়া হয়েছিল। এবার ২০০ কোটি টাকা ঋণ দেয়া হবে।
সোনালী ব্যাংক এ বছর ৭০ কোটি টাকা ঋণ দেবে। চামড়া কিনতে এবার ১৩৫ কোটি টাকা ঋণ দেবে অগ্রণী ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ নির্দেশনা অনুযায়ী, কম সুদেই এসব ঋণ দেয়া হয়। মাত্র ৭ শতাংশ সুদে এই ঋণ নিয়ে কাঁচা চামড়া কেনেন ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও সালমা ট্যানারির মালিক সাখাওয়াত উল্লাহ বলেন, চামড়া কেনার ঋণ মূলত এক বছরের জন্য দিয়ে থাকে। যারা গত বছরের টাকা পরিশোধ করেছে তারাই ঋণ পায়। এদিকে, কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। এবার ঢাকায় প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম ৪৫-৫০ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৩৫-৪০ টাকা হবে। এছাড়া সারাদেশে খাসির চামড়া প্রতি বর্গফুট ১৮-২০ টাকা এবং বকরির চামড়া ১৩-১৫ টাকায় সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে ব্যবসায়ীদের।