এক্সক্লুসিভ
ডেঙ্গু পরিস্থিতি অত্যন্ত সংকটাপন্ন: সাঈদ খোকন
স্টাফ রিপোর্টার
৮ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
বর্তমানে ডেঙ্গু পরিস্থিতি অত্যন্ত সংকটাপন্ন। কোরবানীর বর্জ্য, পানি, রক্ত দ্রুত অপসারণ না করা হয় তাহলে এ পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মাদ সাঈদ খোকন। নগরবাসীকে আশ্বস্ত করে তিনি বলেন, পবিত্র ঈদুল আজহায় কোরবানীর পশুর বর্জ্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করা হবে। গতকাল দুপুরে নগর ভবনে কোরবানীর বর্জ্য দ্রুত ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে পরিচ্ছন্নকর্মীদের সঙ্গে দিক নির্দেশনামূলক সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন। কর্মীদের উদ্দেশ্যে মেয়র সাঈদ বলেন, গত বছরের ঈদে আমরা ২৪ ঘণ্টায় কোরবানীর বর্জ্য অপসারণে সফল হয়েছিলাম, এবারও পারবো। ঈদের দিন নামাজের পর সবচেয়ে বেশি পশু কোরবানী হয়। ঈদের পরদিন ও তৃতীয় দিন কিছু সংখ্যক পশু কোরবানী হয়।
তিনি নগরবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডে কমপক্ষে ৫টি স্থানে পশু কোরবানীর নির্ধারিত স্থান রয়েছে। ডিএসসিসির এলাকায় সর্বমোট ৩৩৯টি স্থান পশু কোরবানী দেয়ার জন্য নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। সেখানে প্যান্ডেল, পানি, ইমামসহ যাবতীয় ব্যবস্থা রাখা হবে। আপনারা অনুগ্রহ করে সেখানে পশু কোরবানী করবেন। যদি সেখান কোনো কারণে পশু কোরবানী দেয়া সম্ভব না হয় তাহলে যেখানেই কোরবানী করবেন সেখানে পানি কিংবা রক্ত জমতে দেবেন না। পশুর রক্ত পানি দিয়ে ধুয়ে সেখানে ব্লিচিং পাউডার ছিটিয়ে দিতে হবে। এছাড়াও সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে সবাইকে বড় ব্যাগ দেয়া হবে। সেই ব্যাগে বর্জ্য ঢুকিয়ে নির্ধারিত স্থানে রাখবেন। আমাদের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা গিয়ে বর্জ্য সংগ্রহ করে নিয়ে আসবে।
তিনি জানান, কারও এলাকায় যদি বর্জ্য থেকে যায় তাহলে আমাদের হটলাইনে (০৯৬১১০০০৯৯৯) ফোন দেবেন। অপারেটররা আপনার বাসাবাড়ি কিংবা এলাকায় পরিচ্ছন্নতাকর্মী পাঠিয়ে দেবেন। এছাড়াও বর্জ্য অপসারণের সার্বিক কাজ ফেসবুকে লাইভ মনিটরিং এর মাধ্যমে তদারকি করা হবে। সভায় ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তা?ফিজুর রহমান, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা এয়ার কমোডোর জাহিদ হাসান, ওয়ার্ড কাউন্সিলরসহ করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, প্রত্যেক ওয়ার্ডের পুরুষ ও মহিলা পরিচ্ছন্নতাকর্মী, পরিবহন চালকরা উপস্থিত ছিলেন।
তিনি নগরবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডে কমপক্ষে ৫টি স্থানে পশু কোরবানীর নির্ধারিত স্থান রয়েছে। ডিএসসিসির এলাকায় সর্বমোট ৩৩৯টি স্থান পশু কোরবানী দেয়ার জন্য নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। সেখানে প্যান্ডেল, পানি, ইমামসহ যাবতীয় ব্যবস্থা রাখা হবে। আপনারা অনুগ্রহ করে সেখানে পশু কোরবানী করবেন। যদি সেখান কোনো কারণে পশু কোরবানী দেয়া সম্ভব না হয় তাহলে যেখানেই কোরবানী করবেন সেখানে পানি কিংবা রক্ত জমতে দেবেন না। পশুর রক্ত পানি দিয়ে ধুয়ে সেখানে ব্লিচিং পাউডার ছিটিয়ে দিতে হবে। এছাড়াও সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে সবাইকে বড় ব্যাগ দেয়া হবে। সেই ব্যাগে বর্জ্য ঢুকিয়ে নির্ধারিত স্থানে রাখবেন। আমাদের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা গিয়ে বর্জ্য সংগ্রহ করে নিয়ে আসবে।
তিনি জানান, কারও এলাকায় যদি বর্জ্য থেকে যায় তাহলে আমাদের হটলাইনে (০৯৬১১০০০৯৯৯) ফোন দেবেন। অপারেটররা আপনার বাসাবাড়ি কিংবা এলাকায় পরিচ্ছন্নতাকর্মী পাঠিয়ে দেবেন। এছাড়াও বর্জ্য অপসারণের সার্বিক কাজ ফেসবুকে লাইভ মনিটরিং এর মাধ্যমে তদারকি করা হবে। সভায় ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তা?ফিজুর রহমান, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা এয়ার কমোডোর জাহিদ হাসান, ওয়ার্ড কাউন্সিলরসহ করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, প্রত্যেক ওয়ার্ডের পুরুষ ও মহিলা পরিচ্ছন্নতাকর্মী, পরিবহন চালকরা উপস্থিত ছিলেন।