খেলা
‘আফগানদের ভয় পাওয়ার কারণ নেই’
স্পোর্টস রিপোর্টার
৮ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
সেপ্টেম্বরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে একটি টেস্ট ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। টেস্টে আফগানরা একেবারে নবীন দল হলেও স্পিন শক্তিতে বলীয়ান তারা। কিছুদিন আগেই আফগানিস্তান ‘এ’ দল বাংলাদেশ ‘এ’ দলের বিপক্ষে আন-অফিসিয়াল টেস্ট সিরিজ জিতেছে। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু ভয় পাচ্ছেন না আফগানদের। মূল দলকে নিয়ে টাইগারদের পারফরম্যান্স ভালো হবে বলেই আশাবাদী নান্নু। গতকাল সংবাদমাধ্যমকে নান্নু বলেন, ‘আফগান যুবাদের সঙ্গে আমাদের যুবারা পূর্ণ শক্তি নিয়ে মাঠে নামেনি। এখন সেই সমান সমান লড়াই দেখে আমাদের জাতীয় দলের সঙ্গে আফগান জাতীয় দলের লড়াইও যে হাড্ডাহাড্ডি হবে আর আমরা ব্যাকফুটে থাকতে পারি- এমনটা ভাবার কোনো কারণ দেখি না।’
ঘরের মাঠে গত কয়েক বছরে টেস্টে দারুণ কিছু জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো প্রতিপক্ষকে হারিয়েছে সাকিব-মুশফিকরা। অভিজ্ঞতা আর শক্তিমত্তায় আফগানিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন প্রধান নির্বাচক নান্নু। গতকাল সংবাদমাধ্যমকে নান্নু বলেন, ‘ভয়ডরের কিছু নেই। আর কেনইবা আমরা আফগানিস্তানকে নিয়ে অত চিন্তা করতে যাবো? আফগানরা টেস্টে নতুন দল। তাদের তুলনায় আমাদের দল ও ক্রিকেটাররা অনেক বেশি অভিজ্ঞ আর পরিণত। তারা অনেক পথ পাড়ি দিয়ে আজকের জায়গায়। শুধু অভিজ্ঞতায় নয়, দক্ষতা ও সামর্থ্যে এগিয়ে আমাদের ক্রিকেটাররা। কাজেই আমার মনে হয় না চিন্তার কিছু আছে। সবচেয়ে বড় কথা আমাদের ছেলেরা খেলবে ঘরের মাঠে। মাঠ, উইকেট আর পরিবেশ-সব চেনা-জানা। আমার মনে হয়না ছেলেদের কোন সমস্যা হবে।’
বাংলাদেশ সাদা-পোশাকে সর্বশেষ খেলেছে চলতি বছরের মার্চে নিউজিল্যান্ড সফরে। এরপর তাদের মন-মানসিকতা ছিল ওয়ানডে কেন্দ্রিক। যেহেতু সামনে বিশ্বকাপ ছিল। ছয় মাস পর আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট খেলতে নামবে তারা। তবে নান্নু মনে করেন দীর্ঘ গ্যাপেও মানিয়ে নিতে কোনো সমস্যা হবে না দলের খেলোয়াড়দের। তিনি বলেন, ‘তারা সবাই পেশাদার। আশা করি চট-জলদি মানিয়ে নেবে। আর টেস্ট দলের সবাই কিন্তু বিশ্বকাপ দলে ছিলেন না। অন্তত চার থেকে পাঁচজন ক্রিকেটার ভারতে দীর্ঘ পরিসরের এক প্রতিযোগিতামূলক টুর্নামেন্ট খেলে এসেছে। কাজেই তাদের কোনো সমস্যা হবে না। তারা ঐ ফরম্যাটে খেলার ভেতরেই আছে।’
ঘরের মাঠে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের একটা অংশ আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ খেলেছে। মুমিনুল হকের নেতৃত্বে বিসিবি একাদশ নামে আরেকটা দল অংশ নেয় ভারতের মিনি রঞ্জি ট্রফিতে। সেখানে দারুণ পারফর্ম করেছে বিসিবি একাদশ। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে উঠেছিল তারা। যদিও ফাইনালে যাওয়া হয়নি। মিনি রঞ্জি ট্রফিতে মুমিনুল, শান্ত, শহিদুল ইসলাম ও ইবাদত হোসনের মতো কয়েকজন ক্রিকেটারের পারফরম্যান্স ছিল চোখে পড়ার মতো। যদিও ঘরের মাঠে খেলা দলটি হতাশ করে। দুই ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে হেরে যায় আফগানিস্তান ‘এ’ দলের কাছে। তবে নান্নু মনে করেন, মিনি রঞ্জি ট্রফি ও ঘরের মাঠে খেলা দল মিলিয়ে একটা দল গঠন করলে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের ফল অন্যরকম হতে পারতো। তিনি বলেন, আফগানিস্তানের সঙ্গে আমাদের দুই নম্বর জাতীয় দল বা দ্বিতীয় সেরা শক্তির দল খেলেনি। আমাদের একটি দল একই সময় ভারতের মাটিতে দীর্ঘ পরিসরের টুর্নামেন্ট খেলায় ব্যস্ত ছিল। তাই দল পূর্ণশক্তির ছিল না। আমরা একই সময় ভারত সফর আর ঘরের মাঠে আফগানদের সাথে খেলার জন্য আলাদা দুটি দল করেছিলাম। ঐ দুটি মিলে এক দল করলে সে দল হতো অনেক শক্তিশালী। তাহলে দৃশ্যপট হতো ভিন্ন।
ঘরের মাঠে গত কয়েক বছরে টেস্টে দারুণ কিছু জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো প্রতিপক্ষকে হারিয়েছে সাকিব-মুশফিকরা। অভিজ্ঞতা আর শক্তিমত্তায় আফগানিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন প্রধান নির্বাচক নান্নু। গতকাল সংবাদমাধ্যমকে নান্নু বলেন, ‘ভয়ডরের কিছু নেই। আর কেনইবা আমরা আফগানিস্তানকে নিয়ে অত চিন্তা করতে যাবো? আফগানরা টেস্টে নতুন দল। তাদের তুলনায় আমাদের দল ও ক্রিকেটাররা অনেক বেশি অভিজ্ঞ আর পরিণত। তারা অনেক পথ পাড়ি দিয়ে আজকের জায়গায়। শুধু অভিজ্ঞতায় নয়, দক্ষতা ও সামর্থ্যে এগিয়ে আমাদের ক্রিকেটাররা। কাজেই আমার মনে হয় না চিন্তার কিছু আছে। সবচেয়ে বড় কথা আমাদের ছেলেরা খেলবে ঘরের মাঠে। মাঠ, উইকেট আর পরিবেশ-সব চেনা-জানা। আমার মনে হয়না ছেলেদের কোন সমস্যা হবে।’
বাংলাদেশ সাদা-পোশাকে সর্বশেষ খেলেছে চলতি বছরের মার্চে নিউজিল্যান্ড সফরে। এরপর তাদের মন-মানসিকতা ছিল ওয়ানডে কেন্দ্রিক। যেহেতু সামনে বিশ্বকাপ ছিল। ছয় মাস পর আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট খেলতে নামবে তারা। তবে নান্নু মনে করেন দীর্ঘ গ্যাপেও মানিয়ে নিতে কোনো সমস্যা হবে না দলের খেলোয়াড়দের। তিনি বলেন, ‘তারা সবাই পেশাদার। আশা করি চট-জলদি মানিয়ে নেবে। আর টেস্ট দলের সবাই কিন্তু বিশ্বকাপ দলে ছিলেন না। অন্তত চার থেকে পাঁচজন ক্রিকেটার ভারতে দীর্ঘ পরিসরের এক প্রতিযোগিতামূলক টুর্নামেন্ট খেলে এসেছে। কাজেই তাদের কোনো সমস্যা হবে না। তারা ঐ ফরম্যাটে খেলার ভেতরেই আছে।’
ঘরের মাঠে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের একটা অংশ আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ খেলেছে। মুমিনুল হকের নেতৃত্বে বিসিবি একাদশ নামে আরেকটা দল অংশ নেয় ভারতের মিনি রঞ্জি ট্রফিতে। সেখানে দারুণ পারফর্ম করেছে বিসিবি একাদশ। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে উঠেছিল তারা। যদিও ফাইনালে যাওয়া হয়নি। মিনি রঞ্জি ট্রফিতে মুমিনুল, শান্ত, শহিদুল ইসলাম ও ইবাদত হোসনের মতো কয়েকজন ক্রিকেটারের পারফরম্যান্স ছিল চোখে পড়ার মতো। যদিও ঘরের মাঠে খেলা দলটি হতাশ করে। দুই ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে হেরে যায় আফগানিস্তান ‘এ’ দলের কাছে। তবে নান্নু মনে করেন, মিনি রঞ্জি ট্রফি ও ঘরের মাঠে খেলা দল মিলিয়ে একটা দল গঠন করলে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের ফল অন্যরকম হতে পারতো। তিনি বলেন, আফগানিস্তানের সঙ্গে আমাদের দুই নম্বর জাতীয় দল বা দ্বিতীয় সেরা শক্তির দল খেলেনি। আমাদের একটি দল একই সময় ভারতের মাটিতে দীর্ঘ পরিসরের টুর্নামেন্ট খেলায় ব্যস্ত ছিল। তাই দল পূর্ণশক্তির ছিল না। আমরা একই সময় ভারত সফর আর ঘরের মাঠে আফগানদের সাথে খেলার জন্য আলাদা দুটি দল করেছিলাম। ঐ দুটি মিলে এক দল করলে সে দল হতো অনেক শক্তিশালী। তাহলে দৃশ্যপট হতো ভিন্ন।