এক্সক্লুসিভ
রাজশাহীর ১৪ স্পটে এডিস মশার লার্ভা
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
৮ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
রাজশাহীতেও এডিস মশার লার্ভার অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। মহানগর এলাকার একশ’ স্পট পর্যবেক্ষণ করে ১৪টি স্পটে এডিস মশার লার্ভা মিলেছে। এমনকি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও লার্ভা পেয়েছে কিটতত্ত্ব সেল।
এডিস মশার লার্ভা ও রাজশাহীতে ডেঙ্গুর বিস্তার নিয়ে আশঙ্কার বিষয়গুলো আরো সুনির্দিষ্ট করে প্রতিবেদন তৈরি করছে বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। গতকাল বিকালে এই প্রতিবেদন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে পাঠানো হয়েছে।
রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক গোপেন্দ্র নাথ আচার্য্য বলেন, রাজশাহীতে এডিস মশার উপস্থিতি আছে কী নেই তা নিশ্চিত হতে নিজ প্রচেষ্টায় স্থানীয় কিটতত্ত্ববিদদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করি। সিভিল সার্জন কার্যালয়ের জেলা কিটতত্ত্ববিদ তায়েজুল ইসলামকে প্রধান করে ওই কমিটি করা হয়েছিল। কমিটির অপর দুই সদস্য ছিলেন- রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ের কীটতত্ত্বীয় টেকনিশিয়ান আবদুল বারী ও সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কিটতত্ত্বীয় টেকনিশিয়ান উম্মে হাবিবা। তারা মাঠ পর্যায়ে ১০০টি স্পটে এডিস মশার লার্ভা অনুসন্ধান ও নমুনা সংগ্রহ করে উপস্থিতির বিষয়টি নিশ্চিত হন।
তিনি বলেন, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও এর আশেপাশের এলাকাসহ মহানগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের একশ’ সন্দেহজনক স্পট ঘুরে দেখেন কমিটির সদস্যরা। এর মধ্যে ১৪টি স্পট থেকে নমুনা সংগ্রহ করে বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের হ্যাচারিতে নিয়ে আসেন তারা। সংগ্রহ করা নমুনাগুলো থেকে এডিস মশার লার্ভার ব্যাপক উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া গেছে।
গোপেন্দ্র নাথ আচার্য্য বলেন, এসবের বিস্তারিত উল্লেখ করে প্রতিবেদন তৈরি করে গতকাল বিকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে পাঠানো হয়েছে। এরপরই করণীয় নির্ধারণের নির্দেশনা আসবে।
এদিকে, ১৪টি স্পটের মধ্যে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২২ নম্বর ওয়ার্ডের সামনে পড়ে থাকা ভাঙা বেসিন ও ওয়ার্ডের পাঁচটি জায়গায় জমে থাকা পানিতে এডিস মশার লার্ভার উপস্থিতি মিলেছে। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ অধ্যক্ষের বাসভবনের সামনে নারিকেলের মালয় জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। কলেজের ফাল্গুনী ছাত্রীনিবাসের সামনে আইসক্রিমের বক্সে জমে থাকা পানিতেও লার্ভা পাওয়া গেছে।
নগরীর উপশহর এলাকার রংধনু টাওয়ারের পরিত্যক্ত প্লাস্টিকের ড্রামে জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে, একই এলাকার ২২৪ নম্বর বাড়ির পরিত্যক্ত পাত্রে, তিন নম্বর সেক্টরের ১৬৪ নম্বর বাড়ির ফুলের টবে ও পরিত্যক্ত ককশিটে ও ২০১ নম্বর বাড়ির ফুলের টবে, মহানগরীর আট নম্বর ওয়ার্ডের সিপাইপাড়া এলাকার মারুফের বাড়ির সামনের নারিকেলের মালয়, একই এলাকার আরেকটি বাড়িতে ফুলের টবে, চার নম্বর ওয়ার্ডের কেশবপুরের মাসুদ রানার বাড়ির প্লাস্টিকের পাত্রে, সেলিনা বেগমের বাড়ি ফুলের টবে ও মিলনের বাড়ির টায়ারে ও মাটির পাত্রে জমে থাকা পানিতে, শিরোইল এলাকা থেকে ভদ্রা পর্যন্ত রাস্তার পাশে পুঁতে রাখা পাইপের ভেতরে, একই এলাকার ব্যবসায়ী সেলিমের টায়ারের দোকানের টায়ারে, নাসির হোসেনের দোকানের ব্যাটারির সেলে জমে থাকা পানিতে ও শুকুর আলী নার্সারির মাটির পাত্রে জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে।
এডিস মশার লার্ভা ও রাজশাহীতে ডেঙ্গুর বিস্তার নিয়ে আশঙ্কার বিষয়গুলো আরো সুনির্দিষ্ট করে প্রতিবেদন তৈরি করছে বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। গতকাল বিকালে এই প্রতিবেদন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে পাঠানো হয়েছে।
রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক গোপেন্দ্র নাথ আচার্য্য বলেন, রাজশাহীতে এডিস মশার উপস্থিতি আছে কী নেই তা নিশ্চিত হতে নিজ প্রচেষ্টায় স্থানীয় কিটতত্ত্ববিদদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করি। সিভিল সার্জন কার্যালয়ের জেলা কিটতত্ত্ববিদ তায়েজুল ইসলামকে প্রধান করে ওই কমিটি করা হয়েছিল। কমিটির অপর দুই সদস্য ছিলেন- রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ের কীটতত্ত্বীয় টেকনিশিয়ান আবদুল বারী ও সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কিটতত্ত্বীয় টেকনিশিয়ান উম্মে হাবিবা। তারা মাঠ পর্যায়ে ১০০টি স্পটে এডিস মশার লার্ভা অনুসন্ধান ও নমুনা সংগ্রহ করে উপস্থিতির বিষয়টি নিশ্চিত হন।
তিনি বলেন, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও এর আশেপাশের এলাকাসহ মহানগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের একশ’ সন্দেহজনক স্পট ঘুরে দেখেন কমিটির সদস্যরা। এর মধ্যে ১৪টি স্পট থেকে নমুনা সংগ্রহ করে বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের হ্যাচারিতে নিয়ে আসেন তারা। সংগ্রহ করা নমুনাগুলো থেকে এডিস মশার লার্ভার ব্যাপক উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া গেছে।
গোপেন্দ্র নাথ আচার্য্য বলেন, এসবের বিস্তারিত উল্লেখ করে প্রতিবেদন তৈরি করে গতকাল বিকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে পাঠানো হয়েছে। এরপরই করণীয় নির্ধারণের নির্দেশনা আসবে।
এদিকে, ১৪টি স্পটের মধ্যে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২২ নম্বর ওয়ার্ডের সামনে পড়ে থাকা ভাঙা বেসিন ও ওয়ার্ডের পাঁচটি জায়গায় জমে থাকা পানিতে এডিস মশার লার্ভার উপস্থিতি মিলেছে। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ অধ্যক্ষের বাসভবনের সামনে নারিকেলের মালয় জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। কলেজের ফাল্গুনী ছাত্রীনিবাসের সামনে আইসক্রিমের বক্সে জমে থাকা পানিতেও লার্ভা পাওয়া গেছে।
নগরীর উপশহর এলাকার রংধনু টাওয়ারের পরিত্যক্ত প্লাস্টিকের ড্রামে জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে, একই এলাকার ২২৪ নম্বর বাড়ির পরিত্যক্ত পাত্রে, তিন নম্বর সেক্টরের ১৬৪ নম্বর বাড়ির ফুলের টবে ও পরিত্যক্ত ককশিটে ও ২০১ নম্বর বাড়ির ফুলের টবে, মহানগরীর আট নম্বর ওয়ার্ডের সিপাইপাড়া এলাকার মারুফের বাড়ির সামনের নারিকেলের মালয়, একই এলাকার আরেকটি বাড়িতে ফুলের টবে, চার নম্বর ওয়ার্ডের কেশবপুরের মাসুদ রানার বাড়ির প্লাস্টিকের পাত্রে, সেলিনা বেগমের বাড়ি ফুলের টবে ও মিলনের বাড়ির টায়ারে ও মাটির পাত্রে জমে থাকা পানিতে, শিরোইল এলাকা থেকে ভদ্রা পর্যন্ত রাস্তার পাশে পুঁতে রাখা পাইপের ভেতরে, একই এলাকার ব্যবসায়ী সেলিমের টায়ারের দোকানের টায়ারে, নাসির হোসেনের দোকানের ব্যাটারির সেলে জমে থাকা পানিতে ও শুকুর আলী নার্সারির মাটির পাত্রে জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে।