অনলাইন
বন্দরে গার্মেন্ট শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ৫
বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৩ জুলাই ২০১৯, মঙ্গলবার, ৩:১০ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে পাওনা টাকা চাওয়ায় এক গার্মেন্ট শ্রমিককে কুপিয়ে ও গলাকেটে হত্যা করা হয়েছে। নিহত গার্মেন্ট শ্রমিকের নাম মিজানুর রহমান সিকদার ওরফে মিশর (২৮)। সোমবার গভীর রাতে নোয়াদ্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ হত্যাকা-ের ঘটনা ঘটে।
হত্যাকা-ের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে মিঠু, মুন্না, শ্যামল, জিসান, সাকিব নামে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। নিহত যুবক নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন ২৪ নং ওয়ার্ডের নোয়াদ্দা কাইত্তাখালি এলাকার শফিউদ্দিনের ছেলে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, আগামী শুক্রবার বড় ভাইয়ের বিয়ে উপলক্ষ্যে ছোট ভাই মিজানুর রহমান মিশর রোববার কর্মস্থল গাজীপুর থেকে বাড়িতে চলে আসেন। ওইদিনই প্রতিবেশী দেলোয়ার হোসেনের ছেলে মিঠু একদিনের কথা বলে মিশরের কাছ থেকে ৫০০ টাকা ধার নেয়। ওই পাওনা টাকা চাওয়ায় মিঠুর সঙ্গে মিশরের ঝগড়া হয়।
সোমবার রাতে মিশর গ্লোব আনতে বাড়ি থেকে বের হয়ে দোকানে যাচ্ছিলেন। এ সময় মিঠুসহ আরও ৫-৬ জন তাকে তুলে নোয়াদ্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে নিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ও গলাকেটে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে রেখে মোবাইল ফোনে তার পরিবারকে জানিয়ে দেয়।
এ খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ হত্যাকা-ের মূল হোতা মিঠু ও তার সহযোগী মুন্না, শ্যামল, সাকিব, জিসানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, হত্যাকা-ের ঘটনায় ৬ জনকে আসামী একটি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে এজাহারভূক্ত ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
হত্যাকা-ের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে মিঠু, মুন্না, শ্যামল, জিসান, সাকিব নামে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। নিহত যুবক নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন ২৪ নং ওয়ার্ডের নোয়াদ্দা কাইত্তাখালি এলাকার শফিউদ্দিনের ছেলে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, আগামী শুক্রবার বড় ভাইয়ের বিয়ে উপলক্ষ্যে ছোট ভাই মিজানুর রহমান মিশর রোববার কর্মস্থল গাজীপুর থেকে বাড়িতে চলে আসেন। ওইদিনই প্রতিবেশী দেলোয়ার হোসেনের ছেলে মিঠু একদিনের কথা বলে মিশরের কাছ থেকে ৫০০ টাকা ধার নেয়। ওই পাওনা টাকা চাওয়ায় মিঠুর সঙ্গে মিশরের ঝগড়া হয়।
সোমবার রাতে মিশর গ্লোব আনতে বাড়ি থেকে বের হয়ে দোকানে যাচ্ছিলেন। এ সময় মিঠুসহ আরও ৫-৬ জন তাকে তুলে নোয়াদ্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে নিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ও গলাকেটে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে রেখে মোবাইল ফোনে তার পরিবারকে জানিয়ে দেয়।
এ খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ হত্যাকা-ের মূল হোতা মিঠু ও তার সহযোগী মুন্না, শ্যামল, সাকিব, জিসানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, হত্যাকা-ের ঘটনায় ৬ জনকে আসামী একটি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে এজাহারভূক্ত ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।