বাংলারজমিন
কাঞ্চন পৌরসভা নির্বাচন
সুবিধায় আওয়ামী লীগ, চ্যালেঞ্জে ৩ স্বতন্ত্র প্রার্থী
স্টাফ রিপোর্টার, রূপগঞ্জ থেকে
২৩ জুলাই ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:৩২ পূর্বাহ্ন
আর মাত্র একদিন পর কাঞ্চন পৌরসভা নির্বাচন। জমে উঠেছে শেষ মুহূর্তের প্রচারণা। সকাল থেকে মধ্যেরাত অবধি চলছে প্রার্থীদের গণসংযোগ, মিছিল আর উঠান বৈঠন। মেয়র কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বিভিন্ন প্রার্থীদের পোস্টারে ছেয়ে পৌরসভার প্রতিটি অলিগলি। দলের শক্ত ঐক্য আর দীর্ঘদিন নিরলস পরিশ্রমের কারণে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রয়েছেন ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে। অন্যদিকে, বিএনপি ঘরানার ৩ স্বতন্ত্র প্রার্থী দীর্ঘদিন জনবিচ্ছিন্ন থাকায় পড়েছেন শক্ত চ্যালেঞ্জে। নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করা আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রফিকুল ইসলামকে আগামীর পৌরপিতা হিসেবে বিবেচনা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা যায়, এ ধাপে সম্পূর্ণ ইভিএম পদ্ধতিতে সারা দেশে কেবলমাত্র কাঞ্চন পৌরসভায় নির্বাচন হতে যাচ্ছে। মেয়র পদে ৪ জন ও কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আরো ৩৭ প্রার্থী। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রফিকুল ইসলাম (নৌকা প্রতীক), বর্তমান মেয়র ও কাঞ্চন পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান আবুল বাশার বাদশা (নারিকেল গাছ), সাবেক মেয়র ও কাঞ্চন পৌর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মজিবর রহমান ভূইয়া (জগ), ও নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি এডভোকেট আমিরুল ইসলাম ইমন (মোবাইল ফোন) প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন। ভোটাররা জানান, চলতি নির্বাচনকে সামনে রেখে বিগত ৫ বছর রফিকুল ইসলাম কাঞ্চন পৌরাঞ্চলের অলিগলি চষে বেড়িয়েছেন। অপরদিকে অন্য ৩ প্রার্থীর কাউকেই মাঠে পাওয়া যায়নি। বর্তমান মেয়র দেওয়ান আবুল বাশার বিগত ৫ বছর ছিলেন ঘরকুনো। কালেভদ্রে বেরিয়েছেন ঘরের বাইরে। সাধারণ মানুষতো দূরের কথা পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ দাপ্তরিক কাজেও তাকে খুঁজে পাইনি পৌর প্রশাসন। গত ৫ বছরে পৌরসভার যে উন্নয়ন হওয়ার কথা সেটা হয়নি।
গত নির্বাচনে ব্যাপক ভরাডুবির পর এলাকা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন আরেক সাবেক মেয়র ও কাঞ্চন পৌর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মজিবর রহমান ভূইয়া। জনবিচ্ছিন্নতার কারণে তিনি রয়েছেন সবচেয়ে বেকায়দায়। আর বয়সে নবীন নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি এডভোকেট আমিরুল ইসলাম ইমন। স্বল্প পরিচিতি আর গণযোগাযোগের অভাবে তিনিও নেই মূল লড়াইয়ে। অন্যদিকে বিগত ৫ বছর পৌরবাসীর সবসময় পাশে ছিলেন আওয়ামীলীগ প্রার্থী ও কাঞ্চন পৌর যুবলীগের সভাপতি আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম। পৌরসভার ৮৮টি মসজিদের উন্নয়ন, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের জন্য দুইশ সাবমারসিবল পানির পাম্প স্থাপন, আড়াইশ অসচ্ছল পরিবারকে ঘর নির্মাণ ও ৫শ’ লোকের কর্মসংস্থানসহ নিজস্ব অর্থায়নে শতাধিক যুবককে প্রবাসে পাঠিয়েছেন তিনি। পৌরসভার এক হাজার শিক্ষার্থীর শিক্ষাব্যয় ও ১ হাজার নাগরিককে প্রতিনিয়ত চিকিৎসা ব্যয় বহন করছেন নিয়মিত। দরিদ্রদের রিকসা ও সেলাইমেশিন প্রদান ও পৌরাঞ্চলে ফ্রিতে এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস চালুসহ বিভিন্ন সহযোগিতা আর আন্তরিকতার কারণে রফিকুলকেই আগামীর পৌর পিতা হিসেবে পেতে যাচ্ছেন স্থানীয় অধিকাংশ ভোটার। জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা রফিকুল ইসলামকে সাধারণ মানুষ মেয়র হিসেবে পেতে কাজ করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে।
জানা যায়, এ ধাপে সম্পূর্ণ ইভিএম পদ্ধতিতে সারা দেশে কেবলমাত্র কাঞ্চন পৌরসভায় নির্বাচন হতে যাচ্ছে। মেয়র পদে ৪ জন ও কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আরো ৩৭ প্রার্থী। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রফিকুল ইসলাম (নৌকা প্রতীক), বর্তমান মেয়র ও কাঞ্চন পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান আবুল বাশার বাদশা (নারিকেল গাছ), সাবেক মেয়র ও কাঞ্চন পৌর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মজিবর রহমান ভূইয়া (জগ), ও নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি এডভোকেট আমিরুল ইসলাম ইমন (মোবাইল ফোন) প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন। ভোটাররা জানান, চলতি নির্বাচনকে সামনে রেখে বিগত ৫ বছর রফিকুল ইসলাম কাঞ্চন পৌরাঞ্চলের অলিগলি চষে বেড়িয়েছেন। অপরদিকে অন্য ৩ প্রার্থীর কাউকেই মাঠে পাওয়া যায়নি। বর্তমান মেয়র দেওয়ান আবুল বাশার বিগত ৫ বছর ছিলেন ঘরকুনো। কালেভদ্রে বেরিয়েছেন ঘরের বাইরে। সাধারণ মানুষতো দূরের কথা পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ দাপ্তরিক কাজেও তাকে খুঁজে পাইনি পৌর প্রশাসন। গত ৫ বছরে পৌরসভার যে উন্নয়ন হওয়ার কথা সেটা হয়নি।
গত নির্বাচনে ব্যাপক ভরাডুবির পর এলাকা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন আরেক সাবেক মেয়র ও কাঞ্চন পৌর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মজিবর রহমান ভূইয়া। জনবিচ্ছিন্নতার কারণে তিনি রয়েছেন সবচেয়ে বেকায়দায়। আর বয়সে নবীন নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি এডভোকেট আমিরুল ইসলাম ইমন। স্বল্প পরিচিতি আর গণযোগাযোগের অভাবে তিনিও নেই মূল লড়াইয়ে। অন্যদিকে বিগত ৫ বছর পৌরবাসীর সবসময় পাশে ছিলেন আওয়ামীলীগ প্রার্থী ও কাঞ্চন পৌর যুবলীগের সভাপতি আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম। পৌরসভার ৮৮টি মসজিদের উন্নয়ন, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের জন্য দুইশ সাবমারসিবল পানির পাম্প স্থাপন, আড়াইশ অসচ্ছল পরিবারকে ঘর নির্মাণ ও ৫শ’ লোকের কর্মসংস্থানসহ নিজস্ব অর্থায়নে শতাধিক যুবককে প্রবাসে পাঠিয়েছেন তিনি। পৌরসভার এক হাজার শিক্ষার্থীর শিক্ষাব্যয় ও ১ হাজার নাগরিককে প্রতিনিয়ত চিকিৎসা ব্যয় বহন করছেন নিয়মিত। দরিদ্রদের রিকসা ও সেলাইমেশিন প্রদান ও পৌরাঞ্চলে ফ্রিতে এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস চালুসহ বিভিন্ন সহযোগিতা আর আন্তরিকতার কারণে রফিকুলকেই আগামীর পৌর পিতা হিসেবে পেতে যাচ্ছেন স্থানীয় অধিকাংশ ভোটার। জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা রফিকুল ইসলামকে সাধারণ মানুষ মেয়র হিসেবে পেতে কাজ করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে।