বিশ্বজমিন
আজই কি তবে শেষ দিন!
মানবজমিন ডেস্ক
২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, ১১:১৬ পূর্বাহ্ন
নিজের মুখ্যমন্ত্রী পদটাও বলিদান দেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু তাতেও মন গলেনি বিদ্রোহী বিধায়কদের। ফলে জটিল থেকে জটিল হয়েছে ভারতের কর্নাটক রাজ্যের রাজনীতি। এখন অবস্থা এমন যে, যেকোনো সময় টলে যেতে পারে কুমারাস্বামীর সরকার। এমনই এক অবস্থায় আজ আস্থা ভোটের মুখোমুখি তার সরকার। এ ভোটে সরকারের টিকে থাকার সম্ভাবনা খুবই কম। এ খবর দিয়ে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, সেখানে ক্ষমতাসীন জনতা দল সেক্যুলার (জেডিএস)-কংগ্রেস জোট সরকার খাদের কিনারে এসে দাঁড়িয়েছে। আস্থা ভোটে উৎরে যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
জেডিএস-কংগ্রেস জোট প্রাণপণ চেষ্টা করেছে বিদ্রোহী বিধায়কদের শান্ত করতে। তাদেরকে নানা রকম প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, একজন কংগ্রেস বিধায়ককে মুখ্যমন্ত্রীর পদ দেয়া হবে। তাদেরকে রাজি করাতে পরিবারগুলো দিয়ে চাপ সৃষ্টি করানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারাস্বামী তাদেরকে আলোচনায় বসে সব সমস্যা নিয়ে কথা বলার আহ্বান জানিয়েছেন। বলেছেন গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে বাঁচাতে। কিন্তু যে বিধায়করা বেঁকে বসেছেন, তাদের এক কথা। তারা নড়চড় হবেন না। তারা এ বিষয়ে গোঁ ধরেছেন।
মুখ্যমন্ত্রীর পদ ত্যাগ করতেও রাজি জেডিএস এবং এ পদে কংগ্রেসের ভিতর থেকে কাউকে নির্বাচিত করা হতে পারেÑ এ বিষয়ে মন্ত্রী ডিকে শিবকুমার মন্তব্য করার পর কয়েক মিনিট পরেই সিদ্ধারামাইয়া অথবা জি পরমেশ্বর বিদ্রোহীদের পক্ষে একটি বিবৃতি দিয়েছেন। তাতে তারা বলেছেন, মোটেও নরম হননি তারা। বায়রাথি বাসভরাজ বলেছেন, আমাদের আত্মমর্যাদায় আঘাত লেগেছে। যদি সিদ্ধারামাইয়াকে মুখ্যমন্ত্রীও করা হয় তবু আমাদের সিদ্ধান্ত থেকে পিছু ফেরার কোনো প্রশ্নই আসে না। এমন অবস্থায় রাজ্য বিজেপির প্রধান বিএস ইয়েদ্দুরাপ্পা বলেছেন, তিনি শতভাগ নিশ্চিত সোমবার হবে কুমারাস্বামী সরকারের শেষ দিন। স্থানীয় সময় বিকাল ৫টায় হওয়ার কথা রয়েছে সেখানে আস্থাভোট।
জেডিএস-কংগ্রেস জোট প্রাণপণ চেষ্টা করেছে বিদ্রোহী বিধায়কদের শান্ত করতে। তাদেরকে নানা রকম প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, একজন কংগ্রেস বিধায়ককে মুখ্যমন্ত্রীর পদ দেয়া হবে। তাদেরকে রাজি করাতে পরিবারগুলো দিয়ে চাপ সৃষ্টি করানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারাস্বামী তাদেরকে আলোচনায় বসে সব সমস্যা নিয়ে কথা বলার আহ্বান জানিয়েছেন। বলেছেন গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে বাঁচাতে। কিন্তু যে বিধায়করা বেঁকে বসেছেন, তাদের এক কথা। তারা নড়চড় হবেন না। তারা এ বিষয়ে গোঁ ধরেছেন।
মুখ্যমন্ত্রীর পদ ত্যাগ করতেও রাজি জেডিএস এবং এ পদে কংগ্রেসের ভিতর থেকে কাউকে নির্বাচিত করা হতে পারেÑ এ বিষয়ে মন্ত্রী ডিকে শিবকুমার মন্তব্য করার পর কয়েক মিনিট পরেই সিদ্ধারামাইয়া অথবা জি পরমেশ্বর বিদ্রোহীদের পক্ষে একটি বিবৃতি দিয়েছেন। তাতে তারা বলেছেন, মোটেও নরম হননি তারা। বায়রাথি বাসভরাজ বলেছেন, আমাদের আত্মমর্যাদায় আঘাত লেগেছে। যদি সিদ্ধারামাইয়াকে মুখ্যমন্ত্রীও করা হয় তবু আমাদের সিদ্ধান্ত থেকে পিছু ফেরার কোনো প্রশ্নই আসে না। এমন অবস্থায় রাজ্য বিজেপির প্রধান বিএস ইয়েদ্দুরাপ্পা বলেছেন, তিনি শতভাগ নিশ্চিত সোমবার হবে কুমারাস্বামী সরকারের শেষ দিন। স্থানীয় সময় বিকাল ৫টায় হওয়ার কথা রয়েছে সেখানে আস্থাভোট।