এক্সক্লুসিভ
শুধুমাত্র ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত পেনশনার সঞ্চয়পত্রের কর ৫ শতাংশ
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২০ জুলাই ২০১৯, শনিবার, ৮:৫৮ পূর্বাহ্ন
অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঞ্চয়পত্রের মুনফা থেকে উৎসে কর কাটার ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় দিয়েছে সরকার। ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত পেনশনার সঞ্চয়পত্রের মুনাফা থেকে আগের মতোই ৫ শতাংশ হারে উৎসে কর কাটা হবে। নতুন বাজেটে সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের মুনাফা থেকে ১০ শতাংশ হারে উৎসে কর কেটে রাখার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের এ সংক্রান্ত যে সার্কুলার পাঠিয়েছে, তাতে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত পেনশনার সঞ্চয়পত্র কিনলে সেই মুনাফা থেকে ৫ শতাংশ হারে উৎসে কর কাটার নির্দেশ দিয়েছে। আর ৫ লাখ টাকার বেশি হলে ১০ শতাংশ হারেই কর কাটতে বলা হয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের অনুরোধে ব্যাংকগুলোকে এ নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
২রা জুলাই এনবিআর জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে একটি চিঠি দেয়। সেই চিঠিতে বলা হয়, অর্থ আইন ২০১৯ অনুযায়ী, বিনিয়োগকারীদেরকে সঞ্চয়পত্রের সুদ/মুনাফা প্রদানের ক্ষেত্রে উৎসে আয়কর কর্তনের হার পরিবর্তন করে ৫ শতাংশের স্থলে ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর ফলে সকল সঞ্চয়পত্রের উপর ১০ শতাংশ হারে উৎসে আয়কর কর্তন করতে হবে। শুধুমাত্র পেনশনার সঞ্চয়পত্রের ক্ষেত্রে সর্বমোট ৫ লক্ষ টাকার উর্দ্ধে বিনিয়োগের সুদ পরিশোধকালে উপরিউক্ত হারে অর্থাৎ ১০ শতাংশ হারে উৎসে কর কর্তন প্রযোজ্য হবে। চিঠিতে আরো বলা হয়, ২০১৯ সালের ১লা জুলাই থেকে এ বিধান কার্যকর হবে। অর্থাৎ যখনই খরিদ করা হোক না কেনো ১লা জুলাই বা তার পর প্রদত্ত সুদ/মুনাফা পরিশোধকালে উপরিউক্ত হারে উৎসে কর কর্তন করতে হবে।
৪ঠা জুলাই সঞ্চয় অধিদপ্তর এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে একটি চিঠি দেয়। সেই চিঠির পরিপেক্ষিতেই বৃহস্পতিবার সার্কুলারটি জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
উল্লেখ্য, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্রের সুদের উপর উৎসে আয়করের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়। যেসব গ্রাহক ব্যাংকের মাধ্যমে সঞ্চয়পত্র কিনেছেন এবং সেখান থেকে সুদ বা মুনাফা গ্রহণ করেন, তাদের মুনাফা দেয়ার ক্ষেত্রে যাতে নতুন হারে উৎসে কর কেটে রাখা হয়, সে লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক এই নির্দেশনা জারি করেছে।
২রা জুলাই এনবিআর জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে একটি চিঠি দেয়। সেই চিঠিতে বলা হয়, অর্থ আইন ২০১৯ অনুযায়ী, বিনিয়োগকারীদেরকে সঞ্চয়পত্রের সুদ/মুনাফা প্রদানের ক্ষেত্রে উৎসে আয়কর কর্তনের হার পরিবর্তন করে ৫ শতাংশের স্থলে ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর ফলে সকল সঞ্চয়পত্রের উপর ১০ শতাংশ হারে উৎসে আয়কর কর্তন করতে হবে। শুধুমাত্র পেনশনার সঞ্চয়পত্রের ক্ষেত্রে সর্বমোট ৫ লক্ষ টাকার উর্দ্ধে বিনিয়োগের সুদ পরিশোধকালে উপরিউক্ত হারে অর্থাৎ ১০ শতাংশ হারে উৎসে কর কর্তন প্রযোজ্য হবে। চিঠিতে আরো বলা হয়, ২০১৯ সালের ১লা জুলাই থেকে এ বিধান কার্যকর হবে। অর্থাৎ যখনই খরিদ করা হোক না কেনো ১লা জুলাই বা তার পর প্রদত্ত সুদ/মুনাফা পরিশোধকালে উপরিউক্ত হারে উৎসে কর কর্তন করতে হবে।
৪ঠা জুলাই সঞ্চয় অধিদপ্তর এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে একটি চিঠি দেয়। সেই চিঠির পরিপেক্ষিতেই বৃহস্পতিবার সার্কুলারটি জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
উল্লেখ্য, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্রের সুদের উপর উৎসে আয়করের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়। যেসব গ্রাহক ব্যাংকের মাধ্যমে সঞ্চয়পত্র কিনেছেন এবং সেখান থেকে সুদ বা মুনাফা গ্রহণ করেন, তাদের মুনাফা দেয়ার ক্ষেত্রে যাতে নতুন হারে উৎসে কর কেটে রাখা হয়, সে লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক এই নির্দেশনা জারি করেছে।