অনলাইন
৮দিন পর বান্দরবানের সঙ্গে সারাদেশের সড়ক যোগাযোগ চালু
বান্দরবান প্রতিনিধি
১৭ জুলাই ২০১৯, বুধবার, ২:৩৫ পূর্বাহ্ন
টানা ১২ দিনের প্রবল বর্ষণের কারণে বান্দরবান-চট্টগ্রাম সড়কের বিভিন্ন স্থান প্লাবিত হয়। এতে জেলার সঙ্গে সারাদেশের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। অবশেষে সড়ক থেকে পানি নেমে যাওয়ার কারণে ৮ দিন পর আজ থেকে সড়ক যোগাযোগ চালু হয়েছে। সকাল থেকে সরাসরি কক্সবাজার-চট্টগ্রাম-ঢাকা বাস ছেড়ে গেছে এবং যথারীতি বাস বান্দরবানে প্রবেশ করেছে।
বান্দরবান সাতকানিয়ার কেরানীহাট সড়কের বাজালিয়ার বড়দুয়ারা এলাকায় সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ার কারণে গত ৯ই জুলাই থেকে বান্দরবানের সঙ্গে সারাদেশের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ থাকে। ফলে বেড়ে যায় নিত্যপণ্যের দাম। জেলার সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার কারণে জেলায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়। বান্দরবান পৌর এলাকার ৯টি ওয়ার্ডসহ ৭টি উপজেলার নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গিয়ে ধসে পড়ে সড়ক, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় ঘরবাড়িসহ ফসলের।
১৯৯৭ সালের পর বান্দরবানে এ ধরণের ভয়াবহ বন্যা আর দেখা যায়নি বলে মনে করছে স্থানীয়রা। এদিকে সকাল থেকে সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক হলে যাত্রীরা স্বস্তিবোধ করেন।
অপরদিকে, প্রবল বৃষ্টির কারণে বান্দরবানের বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসে পড়ায় জেলার রোয়াংছড়ি, থানচি, রুমা উপজেলার অভ্যন্তরীণ সড়ক যোগাযোগ এখনও বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
বান্দরবান সাতকানিয়ার কেরানীহাট সড়কের বাজালিয়ার বড়দুয়ারা এলাকায় সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ার কারণে গত ৯ই জুলাই থেকে বান্দরবানের সঙ্গে সারাদেশের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ থাকে। ফলে বেড়ে যায় নিত্যপণ্যের দাম। জেলার সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার কারণে জেলায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়। বান্দরবান পৌর এলাকার ৯টি ওয়ার্ডসহ ৭টি উপজেলার নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গিয়ে ধসে পড়ে সড়ক, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় ঘরবাড়িসহ ফসলের।
১৯৯৭ সালের পর বান্দরবানে এ ধরণের ভয়াবহ বন্যা আর দেখা যায়নি বলে মনে করছে স্থানীয়রা। এদিকে সকাল থেকে সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক হলে যাত্রীরা স্বস্তিবোধ করেন।
অপরদিকে, প্রবল বৃষ্টির কারণে বান্দরবানের বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসে পড়ায় জেলার রোয়াংছড়ি, থানচি, রুমা উপজেলার অভ্যন্তরীণ সড়ক যোগাযোগ এখনও বিচ্ছিন্ন রয়েছে।