ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯
‘আমি নাকি নিউজিল্যান্ডের সবচেয়ে ঘৃণিত বাবা’
স্পোর্টস ডেস্ক
১৬ জুলাই ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:৫৪ পূর্বাহ্ন
ইংলিশদের বিশ্বকাপের জয়ের নায়ক নিউজিল্যান্ডের বংশোদ্ভূত অলরাউন্ডার বেন স্টোকস। নিজের জন্মভূমির বিপক্ষে খেলা এই ইংলিশ অলরাউন্ডার হয়েছেন ম্যাচসেরা। পুত্রের এই নায়কোচিত ইনিংস খেলার পর স্টোকসের বাবা সাবেক রাগবি খেলোয়াড় জেরার্ড স্টোকস বলেন, ‘আমাকে দুই একজন বলেছে আমি নাকি এই মুহূর্তে নিউজিল্যান্ডের সবচেয়ে ঘৃণিত ও অপছন্দনীয় বাবা। যদিও আমি মনে করি ওরা এটা মজা করেই বলেছে।’
রাগবি কোচ হওয়ার সুবাদে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমান জেরার্ড স্টোকস। ইংল্যান্ডে বেড়ে ওঠা বেন স্টোকস পরে ইংল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দলে সুযোগও পেয়ে যান। জেরার্ড স্টোকস বলেন- ঘরে বসে টিভিতে ফাইনাল ম্যাচটি সবার চেয়ে বেশি উপভোগ করেছেন। ম্যাচ শেষে সাংবাদিকদের জেরার্ড বলেন, ‘টিভিতে ম্যাচ দেখতে বসে নিজের ছেলেকে তার নিজের কাজ অসাধারণভাবে করতে দেখাটা একটা ভিন্নরকম অনুভূতি। আমরাই সম্ভবত দুই পক্ষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উপভোগ করতে পেরেছি। আমি মনে করি এই ম্যাচ এরই মধ্যে একদিনের ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা ম্যাচ হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে।’
ফাইনালে বেন স্টোকসের হার না মানা ৮৪ রানের ইনিংসের ওপর ভর করে সুপার ওভারে পৌঁছে ইংলিশরা। সুপার ওভারে ব্যাট হাতে ৩ বলে ৮ রান করেন স্টোকস। দুর্দান্ত ব্যাটিং নৈপুণ্যে দলকে জিতিয়ে হয়েছেন ম্যাচসেরা। ম্যাচের শেষদিকে আবেগী হয়ে পড়েন বেন স্টোকসের মা ডেবোরাহ স্টোকস। তিনি বলেন, ‘ম্যাচের শেষদিকে আমি অনেক কেঁদেছি। ব্ল্যাক ক্যাপসদের জন্য খুবই খারাপ লেগেছে আমার। ওরা সাধ্যমতো সবকিছু করেছে। এটা ড্র হলেই সবচেয়ে ভালো হতো।’
২০১৫’র লর্ডস টেস্টে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১২৪ রানে জয় দেখে ইংল্যান্ড। ওই ম্যাচে ব্যাট হাতে ৯২ ও ১০১ রানের ইনিংস খেলেন বেন স্টোকস। আর খেলা শেষে ম্যাচসেরা তারকা স্টোকসের বাবা জেরার্ড বলেন, ক্রিকেটের প্রতি কেন স্টোকসের ভালোবাসা জন্মেছে মায়ের কাছ থেকেই। স্টোকস পেটে থাকা অবস্থায়ও নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের হয়ে যথারীতি খেলা চালিয়ে গেছেন তার অলরাউন্ডার মা ডেবোরাহ।
রাগবি কোচ হওয়ার সুবাদে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমান জেরার্ড স্টোকস। ইংল্যান্ডে বেড়ে ওঠা বেন স্টোকস পরে ইংল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দলে সুযোগও পেয়ে যান। জেরার্ড স্টোকস বলেন- ঘরে বসে টিভিতে ফাইনাল ম্যাচটি সবার চেয়ে বেশি উপভোগ করেছেন। ম্যাচ শেষে সাংবাদিকদের জেরার্ড বলেন, ‘টিভিতে ম্যাচ দেখতে বসে নিজের ছেলেকে তার নিজের কাজ অসাধারণভাবে করতে দেখাটা একটা ভিন্নরকম অনুভূতি। আমরাই সম্ভবত দুই পক্ষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উপভোগ করতে পেরেছি। আমি মনে করি এই ম্যাচ এরই মধ্যে একদিনের ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা ম্যাচ হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে।’
ফাইনালে বেন স্টোকসের হার না মানা ৮৪ রানের ইনিংসের ওপর ভর করে সুপার ওভারে পৌঁছে ইংলিশরা। সুপার ওভারে ব্যাট হাতে ৩ বলে ৮ রান করেন স্টোকস। দুর্দান্ত ব্যাটিং নৈপুণ্যে দলকে জিতিয়ে হয়েছেন ম্যাচসেরা। ম্যাচের শেষদিকে আবেগী হয়ে পড়েন বেন স্টোকসের মা ডেবোরাহ স্টোকস। তিনি বলেন, ‘ম্যাচের শেষদিকে আমি অনেক কেঁদেছি। ব্ল্যাক ক্যাপসদের জন্য খুবই খারাপ লেগেছে আমার। ওরা সাধ্যমতো সবকিছু করেছে। এটা ড্র হলেই সবচেয়ে ভালো হতো।’
২০১৫’র লর্ডস টেস্টে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১২৪ রানে জয় দেখে ইংল্যান্ড। ওই ম্যাচে ব্যাট হাতে ৯২ ও ১০১ রানের ইনিংস খেলেন বেন স্টোকস। আর খেলা শেষে ম্যাচসেরা তারকা স্টোকসের বাবা জেরার্ড বলেন, ক্রিকেটের প্রতি কেন স্টোকসের ভালোবাসা জন্মেছে মায়ের কাছ থেকেই। স্টোকস পেটে থাকা অবস্থায়ও নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের হয়ে যথারীতি খেলা চালিয়ে গেছেন তার অলরাউন্ডার মা ডেবোরাহ।