বাংলারজমিন
গাজীপুরে কিশোরীকে গণধর্ষণ প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর থেকে
১৬ জুলাই ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
গাজীপুর মেট্রোপলিটন বাসন থানার নগপাড়া এলাকায় এক কিশোরী গণধর্ষণের অভিযোগের প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১ এর সদস্য। গ্রেপ্তারকৃত মো. হৃদয় হোসেন (২২), গাজীপুর মেট্রোপলিটন বাসন থানার বারবৈকা এলাকার মো. বিল্লাল হোসেনের ছেলে। রোববার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে নগরীর বারবৈকা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব-১ এর গাজীপুর পোড়াবাড়ী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লে. কমান্ডার আবদুল্লাহ আল-মামুন (জি), বিএন জানান, গত ৩রা জুলাই গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নগপাড়া এলাকায় এক কিশোরী (১৪)কে ৪/৫ জন মিলে ধর্ষণ করে। পরে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে ভিকটিমের পরিবারসহ তার নিকট স্বজনদের কাছে পাঠায়। বিষয়টি নিয়ে যাতে ভিকটিমের পরিবার কোনো প্রকার আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে না পারে সেজন্য ধর্ষণকারীরা বিভিন্ন সময় প্রাণনাশের হুমকি দিতো। পরবর্তীতে এ বিষয়ে আইনগত সাহায্যের জন্য ভিকটিমের পরিবার গত ১৩ই জুলাই র্যাব-১ স্পেশালাইজড কোম্পানির কোম্পানি কমান্ডার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগ পাওয়ার পর ধর্ষণকারীদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে সোর্স নিয়োগসহ র্যাবের সকল ধরনের গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় রোববার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে র্যাবের একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নগরীর বাসন থানার বারবৈকা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে গণধর্ষণের অভিযোগের প্রধান আসামি হৃদয় হোসেনকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি আরো জানান, গ্রেপ্তারকৃত জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে গত ৩রা জুলাই সন্ধ্যায় তার সহযোগী চার বন্ধু মিলে ভিকটিমকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে একটি ঘরে আটক করে হাত, পা, মুখ বেঁধে পালাক্রমে গণধর্ষণ করে। এ ছাড়া গ্রেপ্তারকৃতের বিরুদ্ধে গাজীপুর জেলার বিভিন্ন থানায় ধর্ষণ, মাদক, ডাকাতিসহ ৫টি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতকে থানায় হস্তান্তর প্রক্রিয়াধীন এবং এই মামলার অন্য পলাতকদের গ্রেপ্তারের চেষ্টায় র্যাবের অভিযান অব্যাহত আছে।
র্যাব-১ এর গাজীপুর পোড়াবাড়ী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লে. কমান্ডার আবদুল্লাহ আল-মামুন (জি), বিএন জানান, গত ৩রা জুলাই গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নগপাড়া এলাকায় এক কিশোরী (১৪)কে ৪/৫ জন মিলে ধর্ষণ করে। পরে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে ভিকটিমের পরিবারসহ তার নিকট স্বজনদের কাছে পাঠায়। বিষয়টি নিয়ে যাতে ভিকটিমের পরিবার কোনো প্রকার আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে না পারে সেজন্য ধর্ষণকারীরা বিভিন্ন সময় প্রাণনাশের হুমকি দিতো। পরবর্তীতে এ বিষয়ে আইনগত সাহায্যের জন্য ভিকটিমের পরিবার গত ১৩ই জুলাই র্যাব-১ স্পেশালাইজড কোম্পানির কোম্পানি কমান্ডার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগ পাওয়ার পর ধর্ষণকারীদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে সোর্স নিয়োগসহ র্যাবের সকল ধরনের গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় রোববার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে র্যাবের একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নগরীর বাসন থানার বারবৈকা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে গণধর্ষণের অভিযোগের প্রধান আসামি হৃদয় হোসেনকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি আরো জানান, গ্রেপ্তারকৃত জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে গত ৩রা জুলাই সন্ধ্যায় তার সহযোগী চার বন্ধু মিলে ভিকটিমকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে একটি ঘরে আটক করে হাত, পা, মুখ বেঁধে পালাক্রমে গণধর্ষণ করে। এ ছাড়া গ্রেপ্তারকৃতের বিরুদ্ধে গাজীপুর জেলার বিভিন্ন থানায় ধর্ষণ, মাদক, ডাকাতিসহ ৫টি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতকে থানায় হস্তান্তর প্রক্রিয়াধীন এবং এই মামলার অন্য পলাতকদের গ্রেপ্তারের চেষ্টায় র্যাবের অভিযান অব্যাহত আছে।