বাংলারজমিন
মুক্তির অপেক্ষায় আসলাম চৌধুরী
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
৮ জুলাই ২০১৯, সোমবার, ৮:১৮ পূর্বাহ্ন
মুক্তির অপেক্ষায় দিন গুনছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী। তার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া ৭৮টি মামলার ৭৭টিতেই জামিন পেয়েছেন তিনি। বাধা শুধু একটি মামলা।
এমন তথ্য জানিয়েছেন আসলাম চৌধুরীর আইনজীবী নাছিমা আক্তার। বলেন, নতুন করে যদি আইনি কোনো বাধা তৈরি না হয় তাহলে বাকি একটি মামলায় জামিন পেলেই মুক্তি পাবেন আসলাম চৌধুরী। শিগগিরই ওই মামলায় জামিন হতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। তিনি বলেন, বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে সীতাকুণ্ড থানা এবং নগরীর ১৬ থানা মিলে মোট ৭৮টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় সবক’টি অর্থ আত্মসাৎ, চেক প্রতারণা এবং বিস্ফোরক আইনে দায়ের করা মামলা।
এসব মামলার মধ্য থেকে এ পর্যন্ত তিনি উচ্চ আদালত এবং চট্টগ্রামের নিম্ন আদালত থেকে ৭৭টি মামলায় জামিন পেয়েছেন। বাকি অর্থ আত্মসাতের একটি মামলায় জামিনের জন্য উচ্চ আদালতে আবেদন করা হয়েছে। বর্তমানে জামিন আবেদনটি সেখানে শুনানির পর্যায়ে রয়েছে। জানা গেছে, যে মামলায় আসলাম চৌধুরী এখনো জামিন পাননি সে মামলাটি ২০১৬ সালের ১৬ই জুলাই নগরীর ডবলমুরিং থানায় দায়ের হয়। মামলাটিতে আসলাম চৌধুরী ছাড়াও তার স্ত্রী-ভাইসহ ছয়জনকে আসামি করা হয়। মামলার বাদী দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চট্টগ্রাম অঞ্চলের তৎকালীন সহকারী পরিচালক মানিক লাল দাশ নামের একজন। মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরসপর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে নগরীর এবি ব্যাংকের আগ্রাবাদ শাখা থেকে তিনশ’ ২৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন। এর আগে আওয়ামী লীগ সরকারকে হটাতে ২০১৬ সালের প্রথমদিকে ভারতে বসে ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সঙ্গে বৈঠক করার অভিযোগ উঠে আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে। দেশজুড়ে বিষয়টি আলোচনায় আসার পর ২০১৬ সালের ১৫ই মে ঢাকা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন তিনি। এরপর থেকে বিএনপির এই নেতা চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন। চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে দায়ের করা প্রায় সবগুলো মামলাই রাজনৈতিক। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলোর পেছনে শক্ত কোনো তথ্যপ্রমাণ নেই। তারপরও জামিন পেতে অনেক সময় লেগে যাচ্ছে। আশা করছি শিগগিরই আসলাম চৌধুরী জামিনে মুক্তি পাবেন।
এমন তথ্য জানিয়েছেন আসলাম চৌধুরীর আইনজীবী নাছিমা আক্তার। বলেন, নতুন করে যদি আইনি কোনো বাধা তৈরি না হয় তাহলে বাকি একটি মামলায় জামিন পেলেই মুক্তি পাবেন আসলাম চৌধুরী। শিগগিরই ওই মামলায় জামিন হতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। তিনি বলেন, বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে সীতাকুণ্ড থানা এবং নগরীর ১৬ থানা মিলে মোট ৭৮টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় সবক’টি অর্থ আত্মসাৎ, চেক প্রতারণা এবং বিস্ফোরক আইনে দায়ের করা মামলা।
এসব মামলার মধ্য থেকে এ পর্যন্ত তিনি উচ্চ আদালত এবং চট্টগ্রামের নিম্ন আদালত থেকে ৭৭টি মামলায় জামিন পেয়েছেন। বাকি অর্থ আত্মসাতের একটি মামলায় জামিনের জন্য উচ্চ আদালতে আবেদন করা হয়েছে। বর্তমানে জামিন আবেদনটি সেখানে শুনানির পর্যায়ে রয়েছে। জানা গেছে, যে মামলায় আসলাম চৌধুরী এখনো জামিন পাননি সে মামলাটি ২০১৬ সালের ১৬ই জুলাই নগরীর ডবলমুরিং থানায় দায়ের হয়। মামলাটিতে আসলাম চৌধুরী ছাড়াও তার স্ত্রী-ভাইসহ ছয়জনকে আসামি করা হয়। মামলার বাদী দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চট্টগ্রাম অঞ্চলের তৎকালীন সহকারী পরিচালক মানিক লাল দাশ নামের একজন। মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরসপর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে নগরীর এবি ব্যাংকের আগ্রাবাদ শাখা থেকে তিনশ’ ২৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন। এর আগে আওয়ামী লীগ সরকারকে হটাতে ২০১৬ সালের প্রথমদিকে ভারতে বসে ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সঙ্গে বৈঠক করার অভিযোগ উঠে আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে। দেশজুড়ে বিষয়টি আলোচনায় আসার পর ২০১৬ সালের ১৫ই মে ঢাকা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন তিনি। এরপর থেকে বিএনপির এই নেতা চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন। চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে দায়ের করা প্রায় সবগুলো মামলাই রাজনৈতিক। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলোর পেছনে শক্ত কোনো তথ্যপ্রমাণ নেই। তারপরও জামিন পেতে অনেক সময় লেগে যাচ্ছে। আশা করছি শিগগিরই আসলাম চৌধুরী জামিনে মুক্তি পাবেন।