বাংলাদেশ কর্নার
বাংলাদেশকে নিয়ে আফ্রিদির ভয়
স্পোর্টস রিপোর্টার
১ জুলাই ২০১৯, সোমবার, ৯:২৪ পূর্বাহ্ন
বিশ্বকাপের রাউন্ড রবিন লীগে নিজেদের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানের প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ। ওই ম্যাচের ফলাফলের ওপর অনেকটাই নির্ভর করছে দলটির সেমিফাইনাল ভাগ্য। আর পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি ভয় পাচ্ছেন বাংলাদেশকে। তিনি মনে করেন, সরফরাজ আহমেদের দলকে ভোগাবে টাইগাররা। আগামী ৫ই জুলাই লর্ডসে অনুষ্ঠিত হবে ম্যাচটি।
বাংলাদেশকে হালকাভাবে নিলে পরিণাম কি হয়, সেটি আফ্রিদির চেয়ে আর কে ভালো বলতে পারবেন? ১৯৯৯ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে টাইগারদের কাছে পরাজয়ের দুঃস্মৃতি কখনো ভুলতে পারবেন না তিনি। ওই ম্যাচের বাংলাদেশ আর এখনকার বাংলাদেশের মাঝে বিস্তর ফারাক। পার্থক্যটা ভালো করে ধরা পড়েছে এবারে আসরে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৩৩০ রান করে জেতা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৩২২ রানের লক্ষ্য ৪১ ওভারে টপকে- এ দুটি ফলই প্রমাণ করে ব্যাটিংয়ে কতটা শক্তিশালী বাংলাদেশ। আসলেই এবারের আসরে দারুণ ব্যাটিং করছে বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে যে পিচে ভারত ২২৪ রান তুলেছিল, ওই পিচে মাশরাফি বিন মুর্তজার দল করেন ২৬২ রান। ৬ ম্যাচে বাংলাদেশের দলীয় সর্বনিম্ন স্কোর ২৪৪ রান। বোলিংটাও যথেষ্ট সমীহ জাগানো। মোস্তাফিজুর রহমান, সাকিব আল হাসানের মতো দু’জন গেম চেঞ্জার রয়েছে টাইগার শিবিরে। আর পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রেকর্ড বলছে লর্ডসের লড়াইয়ে মানসিকভাবে এগিয়ে থাকবে মাশরাফির দল। ২০১৫ সালের পর পাকিস্তানের বিপক্ষে হারেনি বাংলাদেশ। সর্বশেষ ৪ সাক্ষাতেই জয়! সর্বশেষ গত বছর আবুধাবিতে এশিয়া কাপের ম্যাচে পাকিস্তানকে হারায় বাংলাদেশ। আফ্রিদি তাই বলেছেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে, এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ভালো ক্রিকেট খেলছে। তাই তাদের হাল্কা ভাবে নেয়ার সুযোগ নেই। বরং এই ম্যাচে তারা পাকিস্তানকে ভোগাতে পারে। কঠিন একটা ম্যাচ হবে।’ ১৯৯২ সালে প্রথম ও শেষবার বিশ্বকাপ জিতেছিল পাকিস্তান। ৯৯’র আসরে রানার্সআপ হয় তারা। এরপর কেবল ২০১১ সালে সেমিফাইনাল খেলতে পেরেছে পাকিস্তান। এবার তাদের সেমিফাইনাল ভাগ্য অনেক যদি.. কিন্তুর ওপর নির্ভর করছে। এরপরও উত্তরসূরিদের ইতিবাচক থাকার পরামর্শ দিলেন আফ্রিদি। তিনি বলেন, খেলোয়াড়দের উচিত নিজেদের খেলার দিকে দৃষ্টি দেয়া। যাতে করে শেষ ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে জায়গা করে নেয়া যায়। এই জন্য তাদের উচিত ইতিবাচক ক্রিকেট খেলা এবং নিজেদের শক্তিমত্তা দেখানো।
বাংলাদেশকে হালকাভাবে নিলে পরিণাম কি হয়, সেটি আফ্রিদির চেয়ে আর কে ভালো বলতে পারবেন? ১৯৯৯ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে টাইগারদের কাছে পরাজয়ের দুঃস্মৃতি কখনো ভুলতে পারবেন না তিনি। ওই ম্যাচের বাংলাদেশ আর এখনকার বাংলাদেশের মাঝে বিস্তর ফারাক। পার্থক্যটা ভালো করে ধরা পড়েছে এবারে আসরে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৩৩০ রান করে জেতা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৩২২ রানের লক্ষ্য ৪১ ওভারে টপকে- এ দুটি ফলই প্রমাণ করে ব্যাটিংয়ে কতটা শক্তিশালী বাংলাদেশ। আসলেই এবারের আসরে দারুণ ব্যাটিং করছে বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে যে পিচে ভারত ২২৪ রান তুলেছিল, ওই পিচে মাশরাফি বিন মুর্তজার দল করেন ২৬২ রান। ৬ ম্যাচে বাংলাদেশের দলীয় সর্বনিম্ন স্কোর ২৪৪ রান। বোলিংটাও যথেষ্ট সমীহ জাগানো। মোস্তাফিজুর রহমান, সাকিব আল হাসানের মতো দু’জন গেম চেঞ্জার রয়েছে টাইগার শিবিরে। আর পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রেকর্ড বলছে লর্ডসের লড়াইয়ে মানসিকভাবে এগিয়ে থাকবে মাশরাফির দল। ২০১৫ সালের পর পাকিস্তানের বিপক্ষে হারেনি বাংলাদেশ। সর্বশেষ ৪ সাক্ষাতেই জয়! সর্বশেষ গত বছর আবুধাবিতে এশিয়া কাপের ম্যাচে পাকিস্তানকে হারায় বাংলাদেশ। আফ্রিদি তাই বলেছেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে, এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ভালো ক্রিকেট খেলছে। তাই তাদের হাল্কা ভাবে নেয়ার সুযোগ নেই। বরং এই ম্যাচে তারা পাকিস্তানকে ভোগাতে পারে। কঠিন একটা ম্যাচ হবে।’ ১৯৯২ সালে প্রথম ও শেষবার বিশ্বকাপ জিতেছিল পাকিস্তান। ৯৯’র আসরে রানার্সআপ হয় তারা। এরপর কেবল ২০১১ সালে সেমিফাইনাল খেলতে পেরেছে পাকিস্তান। এবার তাদের সেমিফাইনাল ভাগ্য অনেক যদি.. কিন্তুর ওপর নির্ভর করছে। এরপরও উত্তরসূরিদের ইতিবাচক থাকার পরামর্শ দিলেন আফ্রিদি। তিনি বলেন, খেলোয়াড়দের উচিত নিজেদের খেলার দিকে দৃষ্টি দেয়া। যাতে করে শেষ ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে জায়গা করে নেয়া যায়। এই জন্য তাদের উচিত ইতিবাচক ক্রিকেট খেলা এবং নিজেদের শক্তিমত্তা দেখানো।