শেষের পাতা
তিউনিশিয়া থেকে ফিরলো আরো ২৪ জন
স্টাফ রিপোর্টার
২৭ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৫ পূর্বাহ্ন
তিউনিশিয়া উপকূলে উদ্ধার হওয়া ৬৪ বাংলাদেশির মধ্যে তৃতীয় ধাপে ২৪ জন দেশে ফিরেছেন। গতকাল বিকালে কাতার এয়ারওয়েজের কিউআর-৬৩৪ ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান তারা। এর আগে ২১শে জুন প্রথম ধাপে দেশে ফিরে আসেন ১৭ জন। আর গত মঙ্গলবার দেশে ফেরেন ১৫ জন। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তিউনিশিয়া ফেরত ২৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ইমিগ্রেশনে রাখা হয়েছে। তাদের ঠিকানা নিশ্চিত হতে সংশ্লিষ্ট থানাগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার দেশে আসা ১৫ জন গতকাল রাতেও ইমিগ্রেশনে অবস্থান করছিলেন বলে জানা গেছে। লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস সূত্রে জানা গেছে, এখন পর্যন্ত তিন ধাপে দেশে ফিরলেন ৫৬ বাংলাদেশি।
বাকি ৮ জন দেশে ফিরতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তবে তাদেরও ফেরত পাঠাতে তিউনিসিয়া কর্তৃপক্ষ ও আইওএম-এর সঙ্গে যোগাযোগ করছে লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস। এদিকে ব্র্যাক অভিবাস কর্মসূচির প্রধান শরিফুল হাসান জানান, তিউনিশিয়ায় ভূমধ্যসাগর থেকে উদ্ধার হওয়া ৬৪ বাংলাদেশির মধ্যে ২৬ জন মাদারীপুরের। বাকিদের মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১৫ জন, সিলেটের ৮ জন, শরীয়তপুরের ৩ জন, মৌলভীবাজারের ৩ জন, নোয়াখালীর ২ জন, চাঁদপুরের ১ জন, সুনামগঞ্জের ১ জন, গাজীপুরের ১ জন, ঢাকার ১ জন, নরসিংদীর ১ জন, ফরিদপুরের ১ জন এবং টাঙ্গাইলের ১ জন। প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে তিউনিসিয়ায় সাগরে একটি নৌকায় ভাসছিলেন ৭৫ জন শরণার্থী, যাদের মধ্যে ৬৪ জনই ছিলেন বাংলাদেশি। নৌকাটি তিউনিসিয়ার উপকূলে পৌঁছালেও কর্তৃৃপক্ষ তীরে নামার অনুমতি দেয়নি। দূতাবাসের পক্ষ থেকে নৌকায় ভাসতে থাকা সব বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হবে বলে নিশ্চয়তা দেয়া হয়। এরপর ১৮ জুন বন্দরে নামার অনুমতি পান তারা। দূতাবাসের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা আইওএম-এর সহায়তায় তাদের দেশে ফেরার ব্যবস্থা করা হয়।
বাকি ৮ জন দেশে ফিরতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তবে তাদেরও ফেরত পাঠাতে তিউনিসিয়া কর্তৃপক্ষ ও আইওএম-এর সঙ্গে যোগাযোগ করছে লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস। এদিকে ব্র্যাক অভিবাস কর্মসূচির প্রধান শরিফুল হাসান জানান, তিউনিশিয়ায় ভূমধ্যসাগর থেকে উদ্ধার হওয়া ৬৪ বাংলাদেশির মধ্যে ২৬ জন মাদারীপুরের। বাকিদের মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১৫ জন, সিলেটের ৮ জন, শরীয়তপুরের ৩ জন, মৌলভীবাজারের ৩ জন, নোয়াখালীর ২ জন, চাঁদপুরের ১ জন, সুনামগঞ্জের ১ জন, গাজীপুরের ১ জন, ঢাকার ১ জন, নরসিংদীর ১ জন, ফরিদপুরের ১ জন এবং টাঙ্গাইলের ১ জন। প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে তিউনিসিয়ায় সাগরে একটি নৌকায় ভাসছিলেন ৭৫ জন শরণার্থী, যাদের মধ্যে ৬৪ জনই ছিলেন বাংলাদেশি। নৌকাটি তিউনিসিয়ার উপকূলে পৌঁছালেও কর্তৃৃপক্ষ তীরে নামার অনুমতি দেয়নি। দূতাবাসের পক্ষ থেকে নৌকায় ভাসতে থাকা সব বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হবে বলে নিশ্চয়তা দেয়া হয়। এরপর ১৮ জুন বন্দরে নামার অনুমতি পান তারা। দূতাবাসের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা আইওএম-এর সহায়তায় তাদের দেশে ফেরার ব্যবস্থা করা হয়।