বাংলাদেশ কর্নার
দেশের হয়ে ম্যাচসেরার রেকর্ডও সাকিবের
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৬ জুন ২০১৯, বুধবার, ৯:১৭ পূর্বাহ্ন
চলতি বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত তিন ম্যাচ জিতেছে বাংলাদেশ। এই তিন ম্যাচেই ম্যাচ সেরা হয়েছেন সাকিব আল হাসান। সাউদাম্পটনে ম্যাচ সেরা হয়ে টপকে গেলেন ইমরুল কায়েস আর মোহাম্মদ আশরাফুলকে। এর আগে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ দুবার ম্যাচসেরা হয়েছিলেন ইমরুল ও আশরাফুল। সাকিব বিশ্বকাপের এক টুর্নামেন্টেই পেছনে ফেললেন তাদের। বাংলাদেশের হয়ে সর্বাধিক ২১ বার ম্যাচ সেরা হয়েছেন বিশ্ব সেরা এই অলরাউন্ডার। দ্বিতীয় সর্বাধিক ১২ বার ম্যাচ সেরা হয়েছেন টাইগার অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা।
বিশ্বকাপে এ পর্যন্ত ৬ ম্যাচে সাকিবের সংগ্রহ ৭৫, ৬৪, ১২১, ১২৪*, ৪১ ও ৫১। শুধু অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেই ন্যূনতম ৫০ রানের দেখা পাননি সাকিব। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জয় দিয়ে শুরু। সে ম্যাচে ৭৫ রানের পাশাপাশি ৫০ রানে ১ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছিলেন সাকিব। এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মহাকাব্যিক সেই রান তাড়া করে জয়ের ‘নিউক্লিয়াস’ ছিলেন সাকিব। সেঞ্চুরির পাশাপাশি ২ উইকেট নিয়ে হন ম্যাচসেরাও। আর কাল আফগানিস্তানের বিপক্ষে ফিফটির পর ঘূর্ণিফাঁস পরিয়েছেন প্রতিপক্ষকে। ২৯ রানে তুলে নিয়েছেন ৫ উইকেট। ম্যাচসেরা কে তা না বললেও চলে। সাকিব ছাড়া আর কে! অর্থাৎ এবার বিশ্বকাপে বাংলাদেশের তিন জয়েই ম্যাচসেরা সাকিব। বিশ্বকাপের ইতিহাসে বাংলাদেশের কোনো ক্রিকেটারের এত দাপুটে খেলা এর আগে দেখা যায়নি। বাংলাদেশের জয়ে সাকিবের মতো টানা পারফর্ম করে যাওয়ার নজিরও নেই। আর এই টানা পারফর্ম দিয়েই ইমরুল ও আশরাফুলের গড়া নজিরকে পেছনে ফেলেছেন সাকিব। ২০১১ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ও হল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচসেরা হয়েছিলেন ইমরুল। আয়ারল্যান্ডকে হারানোর নায়ক ছিলেন তামিম ইকবাল। তার আগের সংস্করণ ২০০৭ বিশ্বকাপে বারমুডা ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচসেরা হন মোহাম্মদ আশরাফুল। ভারত বধের নায়ক ছিলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। এছাড়া ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের দুই জয়ের নায়ক ছিলেন মিনহাজুল আবেদিন নান্নু ও খালেদ মাহমুদ সুজন। নান্নু ম্যাচ সেরা হয়েছেন স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে। সুজন কুপোকাত করেছেন পাকিস্তানকে। ২০১৫ সালে নিউজিল্যান্ড- অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে তিন ম্যাচে জয় পায় বাংলাদেশ। ইংল্যান্ডকে হারানোর নায়ক ছিলেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ সেরা হয়েছিলেন মুশফিকুর রহীম। এর আগে খেলা তিন বিশ্বকাপের একটিতেও ম্যাচ সেরা হতে পারেনি সাকিব। আগের আসরগুলোর অতৃপ্তি মেটাতেই কিনা সাকিব কাল তৃতীয়বারের মতো ম্যাচসেরা হলেন। ছাড়িয়ে গেলেন ইমরুল ও আশরাফুলকে। গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের আরও দুটি ম্যাচ আছে। সাকিবের যে ফর্ম, তাতে বাকি দুই ম্যাচেও সেরা খেলোয়াড় হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
বিশ্বকাপে এ পর্যন্ত ৬ ম্যাচে সাকিবের সংগ্রহ ৭৫, ৬৪, ১২১, ১২৪*, ৪১ ও ৫১। শুধু অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেই ন্যূনতম ৫০ রানের দেখা পাননি সাকিব। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জয় দিয়ে শুরু। সে ম্যাচে ৭৫ রানের পাশাপাশি ৫০ রানে ১ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছিলেন সাকিব। এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মহাকাব্যিক সেই রান তাড়া করে জয়ের ‘নিউক্লিয়াস’ ছিলেন সাকিব। সেঞ্চুরির পাশাপাশি ২ উইকেট নিয়ে হন ম্যাচসেরাও। আর কাল আফগানিস্তানের বিপক্ষে ফিফটির পর ঘূর্ণিফাঁস পরিয়েছেন প্রতিপক্ষকে। ২৯ রানে তুলে নিয়েছেন ৫ উইকেট। ম্যাচসেরা কে তা না বললেও চলে। সাকিব ছাড়া আর কে! অর্থাৎ এবার বিশ্বকাপে বাংলাদেশের তিন জয়েই ম্যাচসেরা সাকিব। বিশ্বকাপের ইতিহাসে বাংলাদেশের কোনো ক্রিকেটারের এত দাপুটে খেলা এর আগে দেখা যায়নি। বাংলাদেশের জয়ে সাকিবের মতো টানা পারফর্ম করে যাওয়ার নজিরও নেই। আর এই টানা পারফর্ম দিয়েই ইমরুল ও আশরাফুলের গড়া নজিরকে পেছনে ফেলেছেন সাকিব। ২০১১ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ও হল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচসেরা হয়েছিলেন ইমরুল। আয়ারল্যান্ডকে হারানোর নায়ক ছিলেন তামিম ইকবাল। তার আগের সংস্করণ ২০০৭ বিশ্বকাপে বারমুডা ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচসেরা হন মোহাম্মদ আশরাফুল। ভারত বধের নায়ক ছিলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। এছাড়া ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের দুই জয়ের নায়ক ছিলেন মিনহাজুল আবেদিন নান্নু ও খালেদ মাহমুদ সুজন। নান্নু ম্যাচ সেরা হয়েছেন স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে। সুজন কুপোকাত করেছেন পাকিস্তানকে। ২০১৫ সালে নিউজিল্যান্ড- অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে তিন ম্যাচে জয় পায় বাংলাদেশ। ইংল্যান্ডকে হারানোর নায়ক ছিলেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ সেরা হয়েছিলেন মুশফিকুর রহীম। এর আগে খেলা তিন বিশ্বকাপের একটিতেও ম্যাচ সেরা হতে পারেনি সাকিব। আগের আসরগুলোর অতৃপ্তি মেটাতেই কিনা সাকিব কাল তৃতীয়বারের মতো ম্যাচসেরা হলেন। ছাড়িয়ে গেলেন ইমরুল ও আশরাফুলকে। গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের আরও দুটি ম্যাচ আছে। সাকিবের যে ফর্ম, তাতে বাকি দুই ম্যাচেও সেরা খেলোয়াড় হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।