ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯
ভারত ম্যাচের আগে উইন্ডিজকে লয়েডের পরামর্শ
স্পোর্টস ডেস্ক
২৬ জুন ২০১৯, বুধবার, ৯:১৫ পূর্বাহ্ন
বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে হারিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর আর জয়ের মুখ দেখেনি তারা। অথচ অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জেতার অবস্থানে ছিল দলটি। কেন হয়নি? উইন্ডিজ কিংবদন্তি ক্লাইভ লয়েড পরিকল্পনার অভাব দেখছেন তার উত্তরসূরিদের মধ্যে। আউটলুক ম্যাগাজিনে নিজের লেখা কলামে গেইল-হোল্ডারদের প্রতি ক্ষোভ ঝেরেছেন দু’বারের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক।
৬ ম্যাচে মাত্র ৩ পয়েন্ট নিয়ে রাউন্ড রবিন লীগের পয়েন্ট তালিকায় সপ্তম স্থানে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। লয়েড মনে করেন, একটু বুদ্ধি করে খেললেই এখন সেমিফাইনালে খেলার মতো অবস্থানে থাকতো উইন্ডিজ। তিনি বলেন, ‘দলের ব্যাটসম্যানরা ৫০, ৬০, ৭০, ৮০ রানের যে ইনিংস খেলেছে সেগুলোতে সেঞ্চুরিতে পরিণত করতে পারলে ব্যাপারটা অন্যরকম হতো। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও বাংলাদেশের বিপক্ষে ওদের হারের কারণ ওদের ম্যাচ পরিকল্পনা। পরিস্থিতি বুঝে এগোতে হবে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আসকিং রেট সম্পর্কে ওরা অবগত ছিল। কিন্তু ওরা বড় শট খেলতে গিয়ে আউট হলো। সেটি করার চেয়ে ম্যাচের পরিস্থিতি বোঝা বেশি জরুরি ছিল তখন।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ফেলে নিউজিল্যান্ড। সেখান থেকে কিউইদের টানেন অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন ১৪৮ রান করেন তিনি। তাতে বড় পুঁজি পায় নিউজিল্যান্ড। লয়েড নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘আমাদের টপঅর্ডারের কোনো ব্যাটসম্যান এখানো সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেনি। ওদের উচিৎ কেন উইলিয়ামসনকে দেখা।’
বোলিং বিভাগে কেন ভালো মানের স্পিনার নেই, সে প্রশ্নও তুলেছেন লয়েড। তিনি বলেন, ‘রোস্টন চেজকে ইংল্যান্ডের মঈন আলীর ভূমিকায় দেখতে পারতাম আমরা। অন্য দলগুলোর যেখানে দু’তিনজন স্পিনার রয়েছে, সেখানে আমাদের কোনো ভালো মানের স্পিনার নেই। ওদের (ক্যারিবীয় বোর্ড) উচিৎ ওয়ানডে এবং টেস্টের জন্য স্পিনারদের পরিচর্যা করে তৈরি করা।’
কার্লোস ব্র্যাথওয়েটকে নিয়েও কথা বলেছেন লয়েড। চলতি আসরে উইন্ডিজের হয়ে একমাত্র সেঞ্চুরিয়ান তিনি। তবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বিস্ফোরক ওই শতকেও দলকে জেতাতে পারেননি। ৭ বলে ৬ রান প্রয়োজন ছিল। ছক্কা মারতে গিয়ে সীমানার উপর ধরা পড়েন ফিল্ডারের হাতে। লয়েড বলেন, ব্র্যাথওয়েট বিশ্বমানের অলরাউন্ডার হতে পারতো। ওল্ড ট্রাফোর্ডের ইনিংসটিই প্রমাণ করে ও কেবল টি-টোয়েন্টি না ওয়ানডেও খেলতে জানে। কিন্তু সে কি বিশ্বমানের অলরাউন্ডার হবে? সেজন্য তার সামর্থ্যকে বাস্তব রূপ দিতে হবে।
৬ ম্যাচে মাত্র ৩ পয়েন্ট নিয়ে রাউন্ড রবিন লীগের পয়েন্ট তালিকায় সপ্তম স্থানে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। লয়েড মনে করেন, একটু বুদ্ধি করে খেললেই এখন সেমিফাইনালে খেলার মতো অবস্থানে থাকতো উইন্ডিজ। তিনি বলেন, ‘দলের ব্যাটসম্যানরা ৫০, ৬০, ৭০, ৮০ রানের যে ইনিংস খেলেছে সেগুলোতে সেঞ্চুরিতে পরিণত করতে পারলে ব্যাপারটা অন্যরকম হতো। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও বাংলাদেশের বিপক্ষে ওদের হারের কারণ ওদের ম্যাচ পরিকল্পনা। পরিস্থিতি বুঝে এগোতে হবে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আসকিং রেট সম্পর্কে ওরা অবগত ছিল। কিন্তু ওরা বড় শট খেলতে গিয়ে আউট হলো। সেটি করার চেয়ে ম্যাচের পরিস্থিতি বোঝা বেশি জরুরি ছিল তখন।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ফেলে নিউজিল্যান্ড। সেখান থেকে কিউইদের টানেন অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন ১৪৮ রান করেন তিনি। তাতে বড় পুঁজি পায় নিউজিল্যান্ড। লয়েড নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘আমাদের টপঅর্ডারের কোনো ব্যাটসম্যান এখানো সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেনি। ওদের উচিৎ কেন উইলিয়ামসনকে দেখা।’
বোলিং বিভাগে কেন ভালো মানের স্পিনার নেই, সে প্রশ্নও তুলেছেন লয়েড। তিনি বলেন, ‘রোস্টন চেজকে ইংল্যান্ডের মঈন আলীর ভূমিকায় দেখতে পারতাম আমরা। অন্য দলগুলোর যেখানে দু’তিনজন স্পিনার রয়েছে, সেখানে আমাদের কোনো ভালো মানের স্পিনার নেই। ওদের (ক্যারিবীয় বোর্ড) উচিৎ ওয়ানডে এবং টেস্টের জন্য স্পিনারদের পরিচর্যা করে তৈরি করা।’
কার্লোস ব্র্যাথওয়েটকে নিয়েও কথা বলেছেন লয়েড। চলতি আসরে উইন্ডিজের হয়ে একমাত্র সেঞ্চুরিয়ান তিনি। তবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বিস্ফোরক ওই শতকেও দলকে জেতাতে পারেননি। ৭ বলে ৬ রান প্রয়োজন ছিল। ছক্কা মারতে গিয়ে সীমানার উপর ধরা পড়েন ফিল্ডারের হাতে। লয়েড বলেন, ব্র্যাথওয়েট বিশ্বমানের অলরাউন্ডার হতে পারতো। ওল্ড ট্রাফোর্ডের ইনিংসটিই প্রমাণ করে ও কেবল টি-টোয়েন্টি না ওয়ানডেও খেলতে জানে। কিন্তু সে কি বিশ্বমানের অলরাউন্ডার হবে? সেজন্য তার সামর্থ্যকে বাস্তব রূপ দিতে হবে।