এক্সক্লুসিভ
হেলিকপ্টার ও চার্টার্ড বিমান সেবামূল্যের ওপর সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি এওএবি’র
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২৬ জুন ২০১৯, বুধবার, ৮:১৩ পূর্বাহ্ন
২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে হেলিকপ্টার ও চার্টার্ড বিমান সেবা মূল্যের ওপর ভ্যাটের পাশাপাশি সম্পূরক শুল্ক ২০ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। প্রস্তাবিত এই সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার দাবি জানিয়েছে এ খাতে মালিকদের সংগঠন এভিয়েশন অপারেটরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এওএবি)। গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানায়, বাংলাদেশের অর্থনীতি যখন ধারাবাহিকভাবে ক্রমবিকাশ ঘটছে এবং সরকারের ধারাবাহিকতা ও দীর্ঘ মেয়াদী উন্নয়ন পরিকল্পনা হিসেবে বহিঃবিশ্বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাংলাদেশের যাতায়াত ব্যবস্থা দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। এই ধারাবাহিকতায় সড়ক ও নৌপথের পাশাপাশি সরকারের এভিয়েশন নীতির কারণে স্কয়ার এয়ার লি:, ইমপ্রেস এভিয়েশন লি.সহ কয়েকটি বড় বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠান এভিয়েশন ব্যবসায় বিনিয়োগ করে, ফলে আকাশ পথে বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটছে।
সংগঠনটি জানায়, অনেক উন্নয়নশীল দেশের মত বাংলাদেশেও বিভিন্ন সড়ক পথে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়। ফলে, এ দেশের রপ্তানির প্রধান চালিকা শক্তি গার্মেন্ট, ঔষধ, নিটওয়ারসহ সম্ভাবনাময় রপ্তানিমূখী শিল্পসমূহের বিদেশি বায়ার, শিল্পপতিগণ ও করপোরেট ব্যক্তিদের সময়ের প্রয়োজনকে গুরুত্ব দিয়ে শিল্প উদ্যোক্তাগণ বাধ্য হয়ে চ্যার্টার্ড বিমান ও হেলিকপ্টার ভাড়া করে।
কিন্তু প্রস্তাবিত বাজেটে এ শিল্প বিকাশে কোন রকম প্রণোদনা না দিয়ে বরং ভাড়ার ওপর সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধি করা হয়েছে। ফলে সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাটসহ প্রতি ১০০ টাকায় ভাড়া মূল্য দাঁড়ায় (১০০+{(১০০ ী ২৫%)ী ১৫%)}) ১৪৩.৭৫ টাকা। এতে কোম্পানিসমূহের পরিচালনা ব্যয় বৃদ্ধি পাবে, প্রভাব ফেলবে সম্ভাবনাময় এই শিল্পে, নতুন কর্মসংস্থানে ও রাজস্ব আহরণে। তাই উল্লেখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করে প্রস্তাবিত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হলে নতুন নতুন কর্মসংস্থান যেমন সৃষ্টি হবে তেমনি এই সম্ভাবনাময় শিল্পের দ্রুত বিকাশ ঘটবে এবং এগিয়ে আসবে বিদেশি বিনিয়োগকারীগণ।
সংগঠনটি জানায়, অনেক উন্নয়নশীল দেশের মত বাংলাদেশেও বিভিন্ন সড়ক পথে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়। ফলে, এ দেশের রপ্তানির প্রধান চালিকা শক্তি গার্মেন্ট, ঔষধ, নিটওয়ারসহ সম্ভাবনাময় রপ্তানিমূখী শিল্পসমূহের বিদেশি বায়ার, শিল্পপতিগণ ও করপোরেট ব্যক্তিদের সময়ের প্রয়োজনকে গুরুত্ব দিয়ে শিল্প উদ্যোক্তাগণ বাধ্য হয়ে চ্যার্টার্ড বিমান ও হেলিকপ্টার ভাড়া করে।
কিন্তু প্রস্তাবিত বাজেটে এ শিল্প বিকাশে কোন রকম প্রণোদনা না দিয়ে বরং ভাড়ার ওপর সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধি করা হয়েছে। ফলে সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাটসহ প্রতি ১০০ টাকায় ভাড়া মূল্য দাঁড়ায় (১০০+{(১০০ ী ২৫%)ী ১৫%)}) ১৪৩.৭৫ টাকা। এতে কোম্পানিসমূহের পরিচালনা ব্যয় বৃদ্ধি পাবে, প্রভাব ফেলবে সম্ভাবনাময় এই শিল্পে, নতুন কর্মসংস্থানে ও রাজস্ব আহরণে। তাই উল্লেখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করে প্রস্তাবিত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হলে নতুন নতুন কর্মসংস্থান যেমন সৃষ্টি হবে তেমনি এই সম্ভাবনাময় শিল্পের দ্রুত বিকাশ ঘটবে এবং এগিয়ে আসবে বিদেশি বিনিয়োগকারীগণ।