অনলাইন
বেরোবির প্রশাসনিক ভবনে তালা
বেরোবি প্রতিনিধি
২৫ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার, ৩:০০ পূর্বাহ্ন
পদোন্নতি নীতিমালা বাস্তবায়নসহ তিন দফা দাবিতে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) প্রশাসনিক ভবনে তালা লাগিয়েছে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা। কর্মচারী সমন্বয় পরিষদ নামে সংগঠনটি সংগঠন সর্বাত্মক এ কর্মবিরতি পালন করছে। কর্মবিরতির তৃতীয় দিনে মঙ্গলবার প্রশাসনিক ভবনের দুই গেটেই তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে তারা। এ কর্মবিরতিতে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই কর্মচারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম বন্ধ রেখে প্রশাসনিক ভবনের দুই গেটে তালা ঝুলিয়ে দিয়ে বিভিন্ন স্লোগান এবং বক্তব্য দিতে থাকেন।
তাদের তিন দফা দাবিগুলো হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মচারীবান্ধব পদোন্নতি নীতিমালা বাস্তবায়ন, ৪৪ মাসের বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধ ও ১০ম গ্রেডপ্রাপ্ত ২৫ কর্মকর্তার পদমর্যাদা প্রদানসহ মাস্টার রোল কর্মচারীদের চাকরি স্থায়ীকরণ।
কর্মচারীরা অভিযোগ করে বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিকষ্টে চাকরি করছি। গায়েবি কারণে কয়েকজন কর্মচারীকে গত ৪৪ মাস ধরে বেতন-ভাতা দেয়া হয়নি। ২৮৮ জনকে বকেয়া পরিশোধ করলেও ৫৮ জন কর্মচারীর বকেয়া পাওনা এখনো দেয়া হয়নি। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যে বক্তব্য দিয়েছে, তা গ্রহণযোগ্য নয়। ২৮৮ জনের বকেয়া দেয়ার ক্ষেত্রে মামলার কোনো প্রশ্ন ওঠেনি। তাহলে ৫৮ জনের ক্ষেত্রে কেন মামলার প্রশ্ন তোলা হলো? তাছাড়া, ওই ৫৮ জনের নামে কোনো মামলা নেই। যা আগেই চিঠির মাধ্যমে ইউজিসি’কে জানিয়েছেন রেজিষ্ট্রার। আমরা মনে করি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৫৮ জনের বকেয়া আটকে রেখে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা করছেন।
এদিকে চলমান কর্মবিরতিতে অনেকটা বেরোবির কার্যক্রমে অচলাবস্থা বিরাজ করছে। আজ তালা লাগানোর ফলে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনি ও একাডেমিক কার্যক্রম।
এ বিষয়ে কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের সমন্বয়ক মাহবুবার রহমান বলেন, আমরা অনির্দিষ্ট কালের কর্মবিরতি ঘোষণা দিয়েছিলাম। কিন্তু প্রশাসন কোনো সহযোগিতা বা আলোচনার ইঙ্গিত না দেয়ায় বাধ্য হয়ে তালা দিয়েছি। দাবি আদায় অথবা কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়া না হলে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তিনি।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই কর্মচারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম বন্ধ রেখে প্রশাসনিক ভবনের দুই গেটে তালা ঝুলিয়ে দিয়ে বিভিন্ন স্লোগান এবং বক্তব্য দিতে থাকেন।
তাদের তিন দফা দাবিগুলো হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মচারীবান্ধব পদোন্নতি নীতিমালা বাস্তবায়ন, ৪৪ মাসের বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধ ও ১০ম গ্রেডপ্রাপ্ত ২৫ কর্মকর্তার পদমর্যাদা প্রদানসহ মাস্টার রোল কর্মচারীদের চাকরি স্থায়ীকরণ।
কর্মচারীরা অভিযোগ করে বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিকষ্টে চাকরি করছি। গায়েবি কারণে কয়েকজন কর্মচারীকে গত ৪৪ মাস ধরে বেতন-ভাতা দেয়া হয়নি। ২৮৮ জনকে বকেয়া পরিশোধ করলেও ৫৮ জন কর্মচারীর বকেয়া পাওনা এখনো দেয়া হয়নি। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যে বক্তব্য দিয়েছে, তা গ্রহণযোগ্য নয়। ২৮৮ জনের বকেয়া দেয়ার ক্ষেত্রে মামলার কোনো প্রশ্ন ওঠেনি। তাহলে ৫৮ জনের ক্ষেত্রে কেন মামলার প্রশ্ন তোলা হলো? তাছাড়া, ওই ৫৮ জনের নামে কোনো মামলা নেই। যা আগেই চিঠির মাধ্যমে ইউজিসি’কে জানিয়েছেন রেজিষ্ট্রার। আমরা মনে করি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৫৮ জনের বকেয়া আটকে রেখে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা করছেন।
এদিকে চলমান কর্মবিরতিতে অনেকটা বেরোবির কার্যক্রমে অচলাবস্থা বিরাজ করছে। আজ তালা লাগানোর ফলে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনি ও একাডেমিক কার্যক্রম।
এ বিষয়ে কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের সমন্বয়ক মাহবুবার রহমান বলেন, আমরা অনির্দিষ্ট কালের কর্মবিরতি ঘোষণা দিয়েছিলাম। কিন্তু প্রশাসন কোনো সহযোগিতা বা আলোচনার ইঙ্গিত না দেয়ায় বাধ্য হয়ে তালা দিয়েছি। দাবি আদায় অথবা কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়া না হলে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তিনি।