অনলাইন
কোটচাঁদপুরে এক সপ্তাহে তিন যৌন নির্যাতন
নির্যাতক মাদ্রাসা শিক্ষককে বাঁচাতে মরিয়া প্রভাবশালী মহল
কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
২৫ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার, ২:৫৯ পূর্বাহ্ন
ঝিনইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলায় মাদ্রাসাছাত্রী যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এ ঘটনা ধামাচাপা দিতে প্রভাবশালী একটি মহল অপকর্মের হোতা শিক্ষক আবু তাহেরকে বাঁচাতে মরিয়া হয়ে ওঠেছেন। তারা তাহেরকে দিয়ে প্রতিষ্ঠান কমিটির কাছে চাকুরি থেকে অব্যহতিপত্র জমা দিয়েছেন। এছাড়া একই উপজেলায় গত এক সপ্তাহের মধ্যেআরও দু’টি যৌন নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। এরমধ্যে একজন বাক-প্রতিবন্ধী কিশোরী, অপরজন যুবতী শ্রমিক। বাক-প্রতিবন্ধী কিশোরী নির্যাতনের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় পুলিশ এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে।
জানা যায়, উপজেলার হরিন্দীয় মাদ্রাসার শিক্ষক আবু তাহের বেশ কিছুদিন ধরে অষ্টম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন করে আসছিলেন। এ ঘটনায় ছাত্রীটি মানসিকভাবে অসুস্থ্য পড়লে তার মাকে ঘটনা খুলে বলে। এ ঘটনা ফাঁস হলে একটি প্রভাবশালী মহল বিষয়টি ধামাচাপা দিতে দৌড় ঝাঁপ শুরু করে। মহলটি শিক্ষক আবু তাহেরকে দিয়ে কমিটির কাছে স্বেচ্ছায় অবসরের আবেদনপত্র জমা দেয়ায়।
সূত্র জানায়, নির্যাতিতা ছাত্রীর পিতা ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে চাইলেও গ্রামের প্রভাবশালী মহলের বাধায় তা পারছেন না।
এদিকে উপজেলার শিবনগর গ্রামের ১২ বছর বয়স্ক বাক-প্রতিবন্ধী কন্যা গত ১৯শে জুন দুপুরে বাড়ির অদুরে পুকুরে গোসল করতে যায়। এ সময় একই গ্রামের মনোঞ্জন নামে এক ব্যক্তি তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। বিষয়টি টের পেয়ে লোকজন এগিয়ে গেলে মনোঞ্জন পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে। পুলিশ মনোঞ্জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এর পরদিন উপজেলার বাগডাঙ্গা গ্রামের এক যুবতী শ্রমিক দুপুরে বাড়ির নিকটবর্তী পেয়ারা বাগান পাহারা দিচ্ছিলেন। এ সময় গ্রামের চান্দার পুত্র সাইদুর রহমান (৫০) তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। যুবতীর ডাক-চিৎকারে লোকজন এগিয়ে এলে সে পালিয়ে যায়।
জানা যায়, উপজেলার হরিন্দীয় মাদ্রাসার শিক্ষক আবু তাহের বেশ কিছুদিন ধরে অষ্টম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন করে আসছিলেন। এ ঘটনায় ছাত্রীটি মানসিকভাবে অসুস্থ্য পড়লে তার মাকে ঘটনা খুলে বলে। এ ঘটনা ফাঁস হলে একটি প্রভাবশালী মহল বিষয়টি ধামাচাপা দিতে দৌড় ঝাঁপ শুরু করে। মহলটি শিক্ষক আবু তাহেরকে দিয়ে কমিটির কাছে স্বেচ্ছায় অবসরের আবেদনপত্র জমা দেয়ায়।
সূত্র জানায়, নির্যাতিতা ছাত্রীর পিতা ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে চাইলেও গ্রামের প্রভাবশালী মহলের বাধায় তা পারছেন না।
এদিকে উপজেলার শিবনগর গ্রামের ১২ বছর বয়স্ক বাক-প্রতিবন্ধী কন্যা গত ১৯শে জুন দুপুরে বাড়ির অদুরে পুকুরে গোসল করতে যায়। এ সময় একই গ্রামের মনোঞ্জন নামে এক ব্যক্তি তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। বিষয়টি টের পেয়ে লোকজন এগিয়ে গেলে মনোঞ্জন পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে। পুলিশ মনোঞ্জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এর পরদিন উপজেলার বাগডাঙ্গা গ্রামের এক যুবতী শ্রমিক দুপুরে বাড়ির নিকটবর্তী পেয়ারা বাগান পাহারা দিচ্ছিলেন। এ সময় গ্রামের চান্দার পুত্র সাইদুর রহমান (৫০) তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। যুবতীর ডাক-চিৎকারে লোকজন এগিয়ে এলে সে পালিয়ে যায়।