বিশ্বজমিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কূটনীতির পথ স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে গেছে: ইরান
মানবজমিন ডেস্ক
২৫ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার, ১:৩৪ পূর্বাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কূটনীতির দ্বার স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে গেছে বলে জানিয়ে দিয়েছে ইরান। ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা সহ শীর্ষ নেতৃত্বকে লক্ষ্য করে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রেক্ষিতে এই মনোভাব জানিয়েছে দেশটি। এ খবর দিয়েছে আল জাজিরা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আব্বাস মুসাভি এক টুইট বার্তায় জানান, ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি ও ইরানের কূটনীতি বিষয়ক প্রধান পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ জাভাদ জারিফের ওপর অর্থহীন অবরোধ আরোপের মাধ্যমে কূটনৈতিক পন্থার স্থায়ী ইতি ঘটেছে। তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখার স্থায়ী আন্তর্জাতিক পদ্ধতি ধ্বংস করছে ট্রাম্পের মরিয়া প্রশাসন।’
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের একটি মনুষ্যবিহীন ড্রোন তেহরান ভূপাতিত করার পর ইরানের ওপর চাপ বৃদ্ধির লক্ষ্যে নজিরবিহীনভাবে খামেনি ও অন্যান্য শীর্ষ সরকারী কর্মকর্তাদের ওপর অবরোধ আরোপ করে ট্রাম্প প্রশাসন। অবশ্য ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভাদ জারিফের ওপর অবরোধ আরোপ না করার কথা জানায় ওয়াশিংটন। নতুন নিষেধাজ্ঞার লক্ষ্যবস্তু যারা হয়েছেন তাদের মধ্যে আছেন ইরানের শীর্ষ সামরিক নেতৃবৃন্দ। নিষেধাজ্ঞার ফলে মার্কিন জুরিসডিকশনের আওতায় যেকোনো আর্থিক সম্পদে তাদের প্রবেশাধিকার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এমনকি খামেনি ও তার ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গ যেন অর্থ ও সহায়তা না পান, সেটিও এই নিষেধাজ্ঞার অংশ।
আল জাজিরার ডোরসা জাবারি বলেন, সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়টি খুব কার্যকর কিছু নয়। তবে এটি প্রতীকী। তিনি বলেন, ‘১৯৮৯ সালে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর এই ৩০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি একবারও ইরান ছাড়েন নি। সর্বশেষ তিনি ১৯৮৯ সালে রাষ্ট্রীয় সফরে চীন সফর করেন।’ তবে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ওপরও নিষেধাজ্ঞা করার বিষয়টি ইরানে অনেককে অবাক করেছে। তার ভাষ্য, ‘জারিফ একজন পেশাদার কূটনীতিক, যিনি যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করেছেন। তিনি বহু বছর জাতিসংঘে দায়িত্ব পালন করেছেন। আন্তর্জাতিক মঞ্চে ইরান রাষ্ট্রের প্রতিচ্ছবি তিনি।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আব্বাস মুসাভি এক টুইট বার্তায় জানান, ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি ও ইরানের কূটনীতি বিষয়ক প্রধান পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ জাভাদ জারিফের ওপর অর্থহীন অবরোধ আরোপের মাধ্যমে কূটনৈতিক পন্থার স্থায়ী ইতি ঘটেছে। তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখার স্থায়ী আন্তর্জাতিক পদ্ধতি ধ্বংস করছে ট্রাম্পের মরিয়া প্রশাসন।’
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের একটি মনুষ্যবিহীন ড্রোন তেহরান ভূপাতিত করার পর ইরানের ওপর চাপ বৃদ্ধির লক্ষ্যে নজিরবিহীনভাবে খামেনি ও অন্যান্য শীর্ষ সরকারী কর্মকর্তাদের ওপর অবরোধ আরোপ করে ট্রাম্প প্রশাসন। অবশ্য ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভাদ জারিফের ওপর অবরোধ আরোপ না করার কথা জানায় ওয়াশিংটন। নতুন নিষেধাজ্ঞার লক্ষ্যবস্তু যারা হয়েছেন তাদের মধ্যে আছেন ইরানের শীর্ষ সামরিক নেতৃবৃন্দ। নিষেধাজ্ঞার ফলে মার্কিন জুরিসডিকশনের আওতায় যেকোনো আর্থিক সম্পদে তাদের প্রবেশাধিকার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এমনকি খামেনি ও তার ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গ যেন অর্থ ও সহায়তা না পান, সেটিও এই নিষেধাজ্ঞার অংশ।
আল জাজিরার ডোরসা জাবারি বলেন, সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়টি খুব কার্যকর কিছু নয়। তবে এটি প্রতীকী। তিনি বলেন, ‘১৯৮৯ সালে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর এই ৩০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি একবারও ইরান ছাড়েন নি। সর্বশেষ তিনি ১৯৮৯ সালে রাষ্ট্রীয় সফরে চীন সফর করেন।’ তবে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ওপরও নিষেধাজ্ঞা করার বিষয়টি ইরানে অনেককে অবাক করেছে। তার ভাষ্য, ‘জারিফ একজন পেশাদার কূটনীতিক, যিনি যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করেছেন। তিনি বহু বছর জাতিসংঘে দায়িত্ব পালন করেছেন। আন্তর্জাতিক মঞ্চে ইরান রাষ্ট্রের প্রতিচ্ছবি তিনি।’
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]