বাংলারজমিন
ইয়াবা ব্যবসায়ীর হুমকিতে পালিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যবসায়ী দম্পতি
বেনাপোল প্রতিনিধি
২৫ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার, ৮:৩০ পূর্বাহ্ন
বেনাপোলে মোবাইল বাবু নামে ইয়াবা ব্যবসায়ীর অত্যাচার-নির্যাতন ও হত্যার হুমকিতে পালিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যবসায়ী দম্পতি। মোবাইল বাবু সাংবাদিকের ভুয়া কার্ড বানিয়ে দিয়ে লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেয়া, চাঁদাবাজি, স্ত্রীকে কুপ্রস্তাব দেয়া, মিথ্যা মাদক মামলায় জড়ানোসহ হত্যার হুমকি আসছে বলে ভুক্তভোগী দম্পতির অভিযোগ। স্থানীয় প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী রুবেল হোসেনের স্ত্রী সুখমনি এই অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ছয় মাস আগে রুবেল হোসেন ঢাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরি ছেড়ে বেনাপোলে আসেন রেস্টুরেন্টের ব্যবসা করার জন্য। এখানে এসে আমরা ভোমরা স্থলবন্দরের মাধ্যমে আমদানি করা পণ্যের ‘রাখি মালের’ ব্যবসা করি। বিষয়টি ইয়াবা ব্যবসায়ী মোস্তাফিজুর রহমান ওরফে মোবাইল বাবু বুঝতে পেরে প্রথমে বিভিন্ন লোক দিয়ে চাঁদা দাবি করে। পরে সে নিজেই এসে বলে বিষয়টি আমি দেখছি বলে এক লাখ দশ হাজার টাকা চাঁদা হাতিয়ে নেয়।
পরে আবারও রমজান মাসের প্রথম দিকে প্রকাশ্যে আমার স্বামীর কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে বলে, অন্যথায় বাসায় হেরোইন রেখে পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দেবো। এমনকি সপরিবারে হত্যারও হুমকি দেয়। বেনাপোলে পুলিশের ক্রসফায়ারে নিহত কুখ্যাত হেরোইন ব্যবসায়ী সেলিমের স্ত্রী আসমা খাতুনকে দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে বিয়ে করে। চাঁদার টাকা না পেয়ে আমাকে ভারতের একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে দেহ ব্যবসা করার জন্য চাপ প্রয়োগ করে। এ ঘটনায় আমি ও আমার স্বামী মিলে প্রতিবাদ করলে সে আমাদের ওপর আরো চড়াও হয়ে বলে, প্রকাশ্যে তোদের কাছ থেকে দুই দিনের মধ্যে ১০ লাখ টাকা নেব। তোদেরকে হত্যাও করবো। সংবাদ সম্মেলন করা অবস্থায় সে ফোন দিয়ে বলেছে, বেনাপোলে ফিরে আয় তোদের দেখে নেবো। তিনি ওই মাদক ব্যবসায়ীর হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন এ দম্পতি । সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন তার স্বামী রুবেল হোসেন। বেনাপোল পোর্ট থানর ওসি মাসুদ করিম জানান, বাবুর ঘটনাটি সত্য। আসলে আমাদের কাছে তার বিরুদ্ধে কেউ কোনো অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পরে আবারও রমজান মাসের প্রথম দিকে প্রকাশ্যে আমার স্বামীর কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে বলে, অন্যথায় বাসায় হেরোইন রেখে পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দেবো। এমনকি সপরিবারে হত্যারও হুমকি দেয়। বেনাপোলে পুলিশের ক্রসফায়ারে নিহত কুখ্যাত হেরোইন ব্যবসায়ী সেলিমের স্ত্রী আসমা খাতুনকে দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে বিয়ে করে। চাঁদার টাকা না পেয়ে আমাকে ভারতের একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে দেহ ব্যবসা করার জন্য চাপ প্রয়োগ করে। এ ঘটনায় আমি ও আমার স্বামী মিলে প্রতিবাদ করলে সে আমাদের ওপর আরো চড়াও হয়ে বলে, প্রকাশ্যে তোদের কাছ থেকে দুই দিনের মধ্যে ১০ লাখ টাকা নেব। তোদেরকে হত্যাও করবো। সংবাদ সম্মেলন করা অবস্থায় সে ফোন দিয়ে বলেছে, বেনাপোলে ফিরে আয় তোদের দেখে নেবো। তিনি ওই মাদক ব্যবসায়ীর হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন এ দম্পতি । সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন তার স্বামী রুবেল হোসেন। বেনাপোল পোর্ট থানর ওসি মাসুদ করিম জানান, বাবুর ঘটনাটি সত্য। আসলে আমাদের কাছে তার বিরুদ্ধে কেউ কোনো অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।