ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯
‘বোলিং শক্তি’ দেখাবে অস্ট্রেলিয়া
স্পোর্টস ডেস্ক
২৪ জুন ২০১৯, সোমবার, ৯:৪৯ পূর্বাহ্ন
‘ক্রিকেটের তীর্থস্থান’ খ্যাত লর্ডসে কাল মুখোমুখি হচ্ছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া। এই ম্যাচ সামনে রেখে ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের পরোক্ষ চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন অজিদের বোলিং কোচ অ্যাডাম গ্রিফিথ। গতকাল গ্রিফিথ বলেন, ‘আমরা যদি আমাদের বোলিং পরিকল্পনা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে পারি, তবে তাদের (ইংল্যান্ড) মতো দলের বিপক্ষে (জয়ের জন্য) সেটি যথেষ্ট।’
বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২৯৮ রানের পুঁজি গড়ে ১৩ রানে জেতে অস্ট্রেলিয়া। যদিও ওই ম্যাচে ইংল্যান্ডের সেরা খেলোয়াড়দের অনেকেই খেলেননি। তবে পূর্ণ শক্তির দল নিয়েও এই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে ইংল্যান্ড। চলতি আসরে শুধু মিচেল স্টার্ক-প্যাট কামিন্স মিলে নিয়েছেন ২৬ উইকেট। শুরুতে ব্রেক থ্রো দেয়া, মিডল ওভারে প্রতিপক্ষের রান আটকে তাদের চাপে ফেলা এবং শেষের দিকে নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ম্যাচ বের করে নেয়া- এই স্ট্র্যাটেজিতেই সাফল্য পাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। আর অজি বোলিং কোচ গ্রিফিথ বলেন, ‘ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও একই পরিকল্পনা থাকবে আমাদের। আমরা অত জটিল কিছু ভাবছি না। শুধু আগের ম্যাচগুলোর মতো নিজেদের খেলাটা খেলতে পারলেই হয়।’ এবারের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দলীয় সর্বোচ্চ ইংনিস ইংল্যান্ডের। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩৯৭ রান তোলে তারা। ওই ম্যাচে রেকর্ড ১৭ ছক্কা হাঁকিয়ে চলতি আসরের দ্রুততম ও বিশ্বকাপের ইতিহাসে চতুর্থ দ্রুততম সেঞ্চুরি করেন এইউন মরগান। তবে গ্রিফিথ বলেন, তাদের বিপক্ষে অত সহজে বাউন্ডারি পাবেন না ইংলিশ ব্যাটসম্যানরা। তিনি বলেন, ‘আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওর (মরগান) বাউন্ডারিগুলো দেখুন। ডেলিভারিগুলো কেমন ছিল? আমরা তাদেরকে আমাদের ভালো বলে চার কিংবা ছয় মারতে বাধ্য করবো। এটা যদি করতে পারি। আশা করি, উইকেট নেয়ার সুযোগ থাকবে।’ নিজেদের শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে কিছুটা চাপে আছে ইংল্যান্ড। ৬ ম্যাচে ৮ পয়েন্টের সুবাদে তালিকার চতুর্থ স্থানে রয়েছে স্বাগতিকরা। সমান ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে অস্ট্রেলিয়া। ইংল্যান্ডকে হারালে সেমিফাইনাল নিশ্চিত হয়ে যাবে বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের। আর ইংলিশদের বিপক্ষে ১৯৯২ সালের পর আর হারেনি তারা। ২০০৩, ২০০৭ ও ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয় দেখে অস্ট্রেলিয়া।
বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২৯৮ রানের পুঁজি গড়ে ১৩ রানে জেতে অস্ট্রেলিয়া। যদিও ওই ম্যাচে ইংল্যান্ডের সেরা খেলোয়াড়দের অনেকেই খেলেননি। তবে পূর্ণ শক্তির দল নিয়েও এই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে ইংল্যান্ড। চলতি আসরে শুধু মিচেল স্টার্ক-প্যাট কামিন্স মিলে নিয়েছেন ২৬ উইকেট। শুরুতে ব্রেক থ্রো দেয়া, মিডল ওভারে প্রতিপক্ষের রান আটকে তাদের চাপে ফেলা এবং শেষের দিকে নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ম্যাচ বের করে নেয়া- এই স্ট্র্যাটেজিতেই সাফল্য পাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। আর অজি বোলিং কোচ গ্রিফিথ বলেন, ‘ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও একই পরিকল্পনা থাকবে আমাদের। আমরা অত জটিল কিছু ভাবছি না। শুধু আগের ম্যাচগুলোর মতো নিজেদের খেলাটা খেলতে পারলেই হয়।’ এবারের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দলীয় সর্বোচ্চ ইংনিস ইংল্যান্ডের। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩৯৭ রান তোলে তারা। ওই ম্যাচে রেকর্ড ১৭ ছক্কা হাঁকিয়ে চলতি আসরের দ্রুততম ও বিশ্বকাপের ইতিহাসে চতুর্থ দ্রুততম সেঞ্চুরি করেন এইউন মরগান। তবে গ্রিফিথ বলেন, তাদের বিপক্ষে অত সহজে বাউন্ডারি পাবেন না ইংলিশ ব্যাটসম্যানরা। তিনি বলেন, ‘আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওর (মরগান) বাউন্ডারিগুলো দেখুন। ডেলিভারিগুলো কেমন ছিল? আমরা তাদেরকে আমাদের ভালো বলে চার কিংবা ছয় মারতে বাধ্য করবো। এটা যদি করতে পারি। আশা করি, উইকেট নেয়ার সুযোগ থাকবে।’ নিজেদের শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে কিছুটা চাপে আছে ইংল্যান্ড। ৬ ম্যাচে ৮ পয়েন্টের সুবাদে তালিকার চতুর্থ স্থানে রয়েছে স্বাগতিকরা। সমান ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে অস্ট্রেলিয়া। ইংল্যান্ডকে হারালে সেমিফাইনাল নিশ্চিত হয়ে যাবে বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের। আর ইংলিশদের বিপক্ষে ১৯৯২ সালের পর আর হারেনি তারা। ২০০৩, ২০০৭ ও ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয় দেখে অস্ট্রেলিয়া।