ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯
ইতিহাস চোখ রাঙাচ্ছে ইংল্যান্ডকে
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৩ জুন ২০১৯, রবিবার, ৯:৩৬ পূর্বাহ্ন
ফেভারিটের তকমা নিয়েই নিজ মাটিতে এবারের বিশ্বকাপ খেলছে ইংল্যান্ড। তবে বোদ্ধা-বিশ্লেষকদের হিসেবের বাইরে থাকা শ্রীলঙ্কা দেখালো চমক। আর শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ওঠার সমীকরণ কঠিন করে তুলেছে স্বাগতিক ইংল্যান্ড। গত ২৭ বছরের ইতিহাসও ইংলিশদের বিপক্ষে। শুক্রবার লিডসের হেডিংলি মাঠে মাত্র ২৩৩ রানের টার্গেটে ২০ রানের হার দেখে ইংলিশরা। এতে ৬ ম্যাচ শেষে তাদের সংগ্রহ থেকে গেছে ৮ পয়েন্টেই। বিশ্বকাপের আগে থেকেই ইংল্যান্ডকে দেখা হচ্ছিল সেমিফাইনালের সম্ভাব্য চার দলের একটি হিসেবে। প্রত্যাশা মিটিয়েই পারফর্ম করছিল এউইন মরগানের দল। কিন্তু লঙ্কানদের কাছে হারের পর সেমিতে ওঠার সমীকরণ তাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। ৬ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইংল্যান্ড। দলটির হাতে রয়েছে আর তিন ম্যাচ। এই তিন ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ও চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী অস্ট্রেলিয়া, ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের দ্বিতীয় শীর্ষ দল ভারত আর সবশেষ বিশ্বকাপের রানার্সআপ নিউজিল্যান্ড। এই তিন ম্যাচ জিতলেই সেমিফাইনাল নিশ্চিত হবে ইংল্যান্ডের। রানরেট ভালো থাকায় এর মধ্যে দুটি ম্যাচ জিতলেও নিশ্চিত হতে পারে সেমিফাইনাল। এমনকি একটি ম্যাচ জিতলেও মরগানের দলকে দেখা যেতে পারে শেষ চারে, তবে সে ক্ষেত্রে অন্যান্য ম্যাচের ফল নিজেদের পক্ষে থাকতে হবে। কিন্তু ইংল্যান্ড যদি তাদের বাকি তিন ম্যাচ জিততে পারে, তাহলে আর কোনো সমীকরণের দরকার পড়বে না।
কিন্তু ইতিহাস ইংল্যান্ডের পক্ষে নেই। ১৯৯২ বিশ্বকাপের পর এ তিন দলের বিপক্ষে সব মিলিয়ে ১১ ম্যাচ খেলেও জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। গত ২৭ বছরে মোট সাতটি বিশ্বকাপে এ তিন দলের বিপক্ষে ইংলিশরা হার দেখেছে ১০ ম্যাচে। আর ২০১১’র বিশ্বকাপে ভারত-ইংল্যান্ড ম্যাচটি ‘টাই’ হয়েছিল। ইংল্যান্ড অধিনায়ক এউইন মরগান অবশ্য আশাবাদী। তিনি বলেন, ‘আমরা হারলে অনেক ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি। আশা করি, সেটাই যেন হয় (অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে)।’ লর্ডসে মঙ্গলবার নিজেদের পরের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড। ১৯৯২ বিশ্বকাপের ফাইনালে ওঠার পথে ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জিতেছিল ইংল্যান্ড। এরপর বিশ্ব মঞ্চে এই দুটি দলের বিপক্ষে আর জয়ের স্বাদ পায়নি ইংলিশরা। অজিদের কাছে ২০০৩, ২০০৭ ও ২০১৫’র আসরে হার দেখেছিল ইংল্যান্ড। ভারতের বিপক্ষে ইংলিশরা হার দেখে ১৯৯৯ ও ২০০৩ বিশ্বকাপে। আর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে গেল ৩৬ বছরেও জিততে পারেনি ইংলিশরা। ১৯৮৩ সালে কিউইদের সঙ্গে প্রথম দেখায় জিতলেও পরেরবার হেরেছিল তারা। এরপর ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০৭ ও ২০১৫ বিশ্বকাপে কিুইদের বিপক্ষে হার দেখে ইংল্যান্ড।
কিন্তু ইতিহাস ইংল্যান্ডের পক্ষে নেই। ১৯৯২ বিশ্বকাপের পর এ তিন দলের বিপক্ষে সব মিলিয়ে ১১ ম্যাচ খেলেও জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। গত ২৭ বছরে মোট সাতটি বিশ্বকাপে এ তিন দলের বিপক্ষে ইংলিশরা হার দেখেছে ১০ ম্যাচে। আর ২০১১’র বিশ্বকাপে ভারত-ইংল্যান্ড ম্যাচটি ‘টাই’ হয়েছিল। ইংল্যান্ড অধিনায়ক এউইন মরগান অবশ্য আশাবাদী। তিনি বলেন, ‘আমরা হারলে অনেক ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি। আশা করি, সেটাই যেন হয় (অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে)।’ লর্ডসে মঙ্গলবার নিজেদের পরের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড। ১৯৯২ বিশ্বকাপের ফাইনালে ওঠার পথে ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জিতেছিল ইংল্যান্ড। এরপর বিশ্ব মঞ্চে এই দুটি দলের বিপক্ষে আর জয়ের স্বাদ পায়নি ইংলিশরা। অজিদের কাছে ২০০৩, ২০০৭ ও ২০১৫’র আসরে হার দেখেছিল ইংল্যান্ড। ভারতের বিপক্ষে ইংলিশরা হার দেখে ১৯৯৯ ও ২০০৩ বিশ্বকাপে। আর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে গেল ৩৬ বছরেও জিততে পারেনি ইংলিশরা। ১৯৮৩ সালে কিউইদের সঙ্গে প্রথম দেখায় জিতলেও পরেরবার হেরেছিল তারা। এরপর ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০৭ ও ২০১৫ বিশ্বকাপে কিুইদের বিপক্ষে হার দেখে ইংল্যান্ড।